ক্রীড়া ডেস্ক
নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ব্রাজিল বিশ্বকাপ জেতে ১৯৫৮ সালে। ব্রাজিলের প্রথম বিশ্বকাপজয়ী দলের এক কিংবদন্তি পেলে মারা গেছেন ২০২২-এর ডিসেম্বরে। তাঁর মৃত্যুর এক বছর পর মারা গেলেন এবার ব্রাজিলের আরেক কিংবদন্তি মারিও জাগালো। জাগালো মারা গেছেন ৯২ বছর বয়সে। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে কয়েক ঘণ্টা আগে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে সেখানে বলা হয়েছে, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে আমাদের শাশ্বত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মারিও হোর্হে লোবো জাগালোর মৃত্যুর সংবাদ জানাচ্ছি। নিবেদিত প্রাণ বাবা, বিশ্বস্ত বন্ধু, যত্নশীল শ্বশুর, পেশাদার চ্যাম্পিয়ন এবং একজন ভালো মানুষ। একজন দেশপ্রেমিক যিনি অনেক কিছু অর্জন করেছেন। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমরা আপনাকে পেয়েছি। আপনার সঙ্গে অনেক স্মৃতি রয়েছে। দারুণ উদাহরণ আপনি সৃষ্টি করেছেন।’
আন্তর্জাতিক ফুটবলে জাগালো খেলেছেন ৩৩ ম্যাচ। ৩৩ ম্যাচে করেন ৫ গোল। ১৯৫৮, ১৯৬২ ব্রাজিলের প্রথম দুই বিশ্বকাপ জয়ী দলেই তিনি ছিলেন খেলোয়াড়। এরপর ১৯৭০ সালে মেক্সিকোতে ব্রাজিল জেতে নিজেদের ইতিহাসের তৃতীয় বিশ্বকাপ। এবার জাগালো ছিলেন কোচের দায়িত্বে। পেলে, জায়েরজিনহো, রিভেলিনো, তোস্তাও—জাগালোর অধীনে ব্রাজিলের দল ছিল তারকায় ঠাসা। ব্রাজিলের ১৯৭০-এর বিশ্বকাপ জয়ে জাগালো গড়েন এক বিশেষ কীর্তি। ফুটবলার, কোচ—দুই ভূমিকাতেই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের কীর্তি গড়েন ব্রাজিলিয়ান এই কিংবদন্তি।
জাগালো এমন কীর্তি গড়েই শুধু থেমে থাকেননি। ১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রাজিল যে চতুর্থ বিশ্বকাপ জেতে তাতেও অবদান রয়েছে তাঁর। তখন সেলেসাওদের কোচ ছিলেন কার্লোস আলবার্তো প্যারেইরা। প্যারেইরার সহকারী কোচ ছিলেন জাগালো। জাতীয় দল ছাড়াও ক্লাব ফুটবলে অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন জাগালো। ফ্ল্যামেঙ্গোর ফুটবলার হিসেবে ১৯৫৩,১৯৫৪, ১৯৫৫-তিনটি রিও দি জেনেইরো স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। ফুটবলার হিসেবে বোতাফোগোতে জেতেন চারটি শিরোপা। ১৯৬১,১৯৬২ সালে জেতেন রিও দি জেনেইরো স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপ আর ১৯৬২,১৯৬৪-দুইবার জেতেন রিও সাও পাওলো টুর্নামেন্ট। কোচ হিসেবে বোতাফোগো, ফ্ল্যামেঙ্গো—দুটিতেই জেতেন তিনটি করে শিরোপা।
১৯৩১ সালের ৯ আগস্ট ব্রাজিলের ম্যাসেইও শহরে জন্মগ্রহণ করেন জাগালো। তাঁর প্রথম জন্মদিনের আগেই পরিবার চলে যায় রিও ডি জেনেইরো শহরে। সেখান থেকেই ফুটবলের প্রতি তাঁর ভালোবাসা শুরু। প্রথমে অবশ্য তিনি হতে চেয়েছিলেন পাইলট। তবে চোখের সমস্যার কারণে হতে পারেননি।সিবিএফের প্রকাশ করা এক সাক্ষাৎকারে জাগালো বলেছিলেন,‘আমার বাবা চাননি আমি ফুটবলার হয়নি। তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। তখন ফুটবলকে তখন পেশা হিসেবে সম্মানের চোখে দেখা হতো না। সমাজ ভালোভাবে দেখত না। এ কারণে আমি বলছি যে ফুটবলে আমি এসেছি দুর্ঘটনাক্রমে।’
নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবার ব্রাজিল বিশ্বকাপ জেতে ১৯৫৮ সালে। ব্রাজিলের প্রথম বিশ্বকাপজয়ী দলের এক কিংবদন্তি পেলে মারা গেছেন ২০২২-এর ডিসেম্বরে। তাঁর মৃত্যুর এক বছর পর মারা গেলেন এবার ব্রাজিলের আরেক কিংবদন্তি মারিও জাগালো। জাগালো মারা গেছেন ৯২ বছর বয়সে। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে কয়েক ঘণ্টা আগে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে সেখানে বলা হয়েছে, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে আমাদের শাশ্বত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন মারিও হোর্হে লোবো জাগালোর মৃত্যুর সংবাদ জানাচ্ছি। নিবেদিত প্রাণ বাবা, বিশ্বস্ত বন্ধু, যত্নশীল শ্বশুর, পেশাদার চ্যাম্পিয়ন এবং একজন ভালো মানুষ। একজন দেশপ্রেমিক যিনি অনেক কিছু অর্জন করেছেন। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ আমরা আপনাকে পেয়েছি। আপনার সঙ্গে অনেক স্মৃতি রয়েছে। দারুণ উদাহরণ আপনি সৃষ্টি করেছেন।’
আন্তর্জাতিক ফুটবলে জাগালো খেলেছেন ৩৩ ম্যাচ। ৩৩ ম্যাচে করেন ৫ গোল। ১৯৫৮, ১৯৬২ ব্রাজিলের প্রথম দুই বিশ্বকাপ জয়ী দলেই তিনি ছিলেন খেলোয়াড়। এরপর ১৯৭০ সালে মেক্সিকোতে ব্রাজিল জেতে নিজেদের ইতিহাসের তৃতীয় বিশ্বকাপ। এবার জাগালো ছিলেন কোচের দায়িত্বে। পেলে, জায়েরজিনহো, রিভেলিনো, তোস্তাও—জাগালোর অধীনে ব্রাজিলের দল ছিল তারকায় ঠাসা। ব্রাজিলের ১৯৭০-এর বিশ্বকাপ জয়ে জাগালো গড়েন এক বিশেষ কীর্তি। ফুটবলার, কোচ—দুই ভূমিকাতেই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের কীর্তি গড়েন ব্রাজিলিয়ান এই কিংবদন্তি।
জাগালো এমন কীর্তি গড়েই শুধু থেমে থাকেননি। ১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ব্রাজিল যে চতুর্থ বিশ্বকাপ জেতে তাতেও অবদান রয়েছে তাঁর। তখন সেলেসাওদের কোচ ছিলেন কার্লোস আলবার্তো প্যারেইরা। প্যারেইরার সহকারী কোচ ছিলেন জাগালো। জাতীয় দল ছাড়াও ক্লাব ফুটবলে অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন জাগালো। ফ্ল্যামেঙ্গোর ফুটবলার হিসেবে ১৯৫৩,১৯৫৪, ১৯৫৫-তিনটি রিও দি জেনেইরো স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন। ফুটবলার হিসেবে বোতাফোগোতে জেতেন চারটি শিরোপা। ১৯৬১,১৯৬২ সালে জেতেন রিও দি জেনেইরো স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপ আর ১৯৬২,১৯৬৪-দুইবার জেতেন রিও সাও পাওলো টুর্নামেন্ট। কোচ হিসেবে বোতাফোগো, ফ্ল্যামেঙ্গো—দুটিতেই জেতেন তিনটি করে শিরোপা।
১৯৩১ সালের ৯ আগস্ট ব্রাজিলের ম্যাসেইও শহরে জন্মগ্রহণ করেন জাগালো। তাঁর প্রথম জন্মদিনের আগেই পরিবার চলে যায় রিও ডি জেনেইরো শহরে। সেখান থেকেই ফুটবলের প্রতি তাঁর ভালোবাসা শুরু। প্রথমে অবশ্য তিনি হতে চেয়েছিলেন পাইলট। তবে চোখের সমস্যার কারণে হতে পারেননি।সিবিএফের প্রকাশ করা এক সাক্ষাৎকারে জাগালো বলেছিলেন,‘আমার বাবা চাননি আমি ফুটবলার হয়নি। তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। তখন ফুটবলকে তখন পেশা হিসেবে সম্মানের চোখে দেখা হতো না। সমাজ ভালোভাবে দেখত না। এ কারণে আমি বলছি যে ফুটবলে আমি এসেছি দুর্ঘটনাক্রমে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২১ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে