নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে যখন উল্টো পথে হাঁটছে পুরুষ ফুটবল দল, বাংলাদেশের নারী ফুটবলে তখন সাফল্যের হাওয়া। ধারাবাহিক অবনতিতে যেখানে ছেলেদের র্যাঙ্কিং যেকোনো সময় ছুঁতে পারে ২০০, সেখানে ৭ ধাপ এগিয়েছেন সাবিনা খাতুন-মারিয়া মান্দারা।
১৩ অক্টোবর মেয়েদের ফুটবলের র্যাঙ্কিং সবশেষ হালনাগাদ করেছে ফিফা। হালনাগাদ করা র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ এগিয়ে ১৪০তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সাফ জেতার পুরস্কার হিসেবে র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশের মেয়েদের। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলো যেখানে র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়েছে, সেখানে উন্নতি কেবল বাংলাদেশেরই।
এ বছর সব মিলিয়ে সাতটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে অপরাজিত থেকেই বছর শেষ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। এই সাত ম্যাচের ছয়টিতেই বড় ব্যবধানে জিতেছেন সাবিনারা। গত জুনে কমলাপুর স্টেডিয়ামে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা মালয়েশিয়াকে ৬-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল গোলাম রব্বানী ছোটনের দল। একই দলের সঙ্গে পরের ম্যাচটা হয়েছিল গোলশূন্য ড্র। এ বছর কেবল এই একটি ম্যাচেই ড্র করেছে বাংলাদেশ।
গত মাসে নারীদের সাফে পাঁচ ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবার জয়ের স্বাদ পেয়েছে ভারত ও নেপালের মতো একসময়ের অপ্রতিরোধ্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে। ঘরে এসেছে স্বপ্নের সাফ শিরোপা। এই পাঁচ ম্যাচে ২৩ গোল করেছেন সাবিনারা, হজম করেছেন মাত্র ১ গোল। সব মিলিয়ে এ বছরের সাত ম্যাচে মোট ২৯ গোল করেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ম্যাচপ্রতি গোলের সংখ্যা ৪-এর বেশি!
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার অন্য পাঁচ দলের র্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে। তিন ধাপ পিছিয়ে ভারতের মেয়েদের র্যাঙ্কিং এখন ৬১। এক ধাপ পিছিয়ে নেপালের র্যাঙ্কিং ১০৩। দুই ধাপ পিছিয়েছে শ্রীলঙ্কা, বর্তমান র্যাঙ্কিং ১৫৫। মালদ্বীপ ও ভুটানের র্যাঙ্কিংয়েও অবনতি হয়েছে। আছে যথাক্রমে ১৫৯ ও ১৭৭তম স্থানে। স্থিতিশীল কেবল নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরা পাকিস্তান। তাদের র্যাঙ্কিং ১৬০।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে যখন উল্টো পথে হাঁটছে পুরুষ ফুটবল দল, বাংলাদেশের নারী ফুটবলে তখন সাফল্যের হাওয়া। ধারাবাহিক অবনতিতে যেখানে ছেলেদের র্যাঙ্কিং যেকোনো সময় ছুঁতে পারে ২০০, সেখানে ৭ ধাপ এগিয়েছেন সাবিনা খাতুন-মারিয়া মান্দারা।
১৩ অক্টোবর মেয়েদের ফুটবলের র্যাঙ্কিং সবশেষ হালনাগাদ করেছে ফিফা। হালনাগাদ করা র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ এগিয়ে ১৪০তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সাফ জেতার পুরস্কার হিসেবে র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশের মেয়েদের। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলো যেখানে র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়েছে, সেখানে উন্নতি কেবল বাংলাদেশেরই।
এ বছর সব মিলিয়ে সাতটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে অপরাজিত থেকেই বছর শেষ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। এই সাত ম্যাচের ছয়টিতেই বড় ব্যবধানে জিতেছেন সাবিনারা। গত জুনে কমলাপুর স্টেডিয়ামে র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা মালয়েশিয়াকে ৬-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল গোলাম রব্বানী ছোটনের দল। একই দলের সঙ্গে পরের ম্যাচটা হয়েছিল গোলশূন্য ড্র। এ বছর কেবল এই একটি ম্যাচেই ড্র করেছে বাংলাদেশ।
গত মাসে নারীদের সাফে পাঁচ ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবার জয়ের স্বাদ পেয়েছে ভারত ও নেপালের মতো একসময়ের অপ্রতিরোধ্য প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে। ঘরে এসেছে স্বপ্নের সাফ শিরোপা। এই পাঁচ ম্যাচে ২৩ গোল করেছেন সাবিনারা, হজম করেছেন মাত্র ১ গোল। সব মিলিয়ে এ বছরের সাত ম্যাচে মোট ২৯ গোল করেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ম্যাচপ্রতি গোলের সংখ্যা ৪-এর বেশি!
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার অন্য পাঁচ দলের র্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে। তিন ধাপ পিছিয়ে ভারতের মেয়েদের র্যাঙ্কিং এখন ৬১। এক ধাপ পিছিয়ে নেপালের র্যাঙ্কিং ১০৩। দুই ধাপ পিছিয়েছে শ্রীলঙ্কা, বর্তমান র্যাঙ্কিং ১৫৫। মালদ্বীপ ও ভুটানের র্যাঙ্কিংয়েও অবনতি হয়েছে। আছে যথাক্রমে ১৫৯ ও ১৭৭তম স্থানে। স্থিতিশীল কেবল নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরা পাকিস্তান। তাদের র্যাঙ্কিং ১৬০।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে