ক্রীড়া ডেস্ক
বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে পাড়ি জমানোর পর নতুন ক্লাব পিএসজির ফুটবলীয় কৌশলের সঙ্গে লিওনেল মেসি সহসা মানিয়ে নিতে পারবেন কি না, সে প্রশ্ন ছিল অনেকের মনে।
গত রাতে দলটির হয়ে মেসির তৃতীয় ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই সে প্রশ্ন প্রকাশ্যে ডালপালা মেলতে শুরু করল। প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ মরিসিও পচেত্তিনোর সিদ্ধান্তে নাখোশ দেখা গেল আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে।
শক্তিশালী অলিম্পিক লিওঁর বিপক্ষে ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানের ম্যাচে কাল আক্রমণভাগে খানিকটা পরিবর্তন এনে রণকৌশল সাজিয়েছিলেন পচেত্তিনো। আনহেল দি মারিয়া ফেরায় মেসিকে উইঙ্গার হিসেবে না খেলিয়ে রেখেছিলেন মাঝে। লেফট উইংয়ে ছিলেন নেইমার জুনিয়র। আর একমাত্র স্ট্রাইকারের ভূমিকায় কিলিয়ান এমবাপ্পে।
শতভাগ ফিট থাকলেও কাল মেসিকে ম্যাচের পুরোটা সময় খেলাননি পচেত্তিনো। তুলে নেন ৭৬ মিনিটে। এ সিদ্ধান্তটি মনঃপূত হয়নি মেসির। ডাগ আউটে বসার আগে সেটি স্পষ্ট বোঝা গেছে তাঁর অভিব্যক্তিতে।
ফরোয়ার্ড মেসিকে তুলে নিয়ে পচেত্তিনো নামিয়েছিলেন ডিফেন্ডার আশরাফ হাকিমিকে। একটু পর নামেন আরেক বদলি মাউরো ইকার্দি। অতিরিক্ত সময়ে এই ইকার্দির গোলেই জয় পায় পিএসজি। গোলটা না হলে নতুন ছকে ‘ধরা খেতেন’ পচেত্তিনো। শেষমেশ আর্জেন্টাইন কোচের কৌশল ধোপে টিকলেও এ নিয়ে চলছে সমালোচনা।
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচেও হ্যাটট্রিক করেছেন মেসি। কিন্তু পিএসজির হয়ে খেলা তিন ম্যাচের মধ্যে গত রাতে নিজের সেরাটা দিয়েছেন তিনি। প্রতিপক্ষ শিবিরে কাঁপন ধরিয়ে দিলেও শুধু গোলটাই পাওয়া হয়নি তাঁর।
কাল মেসি যখন গোলের জন্য হন্যে হয়ে উঠেছিলেন, ঠিক তখনই তাঁকে তুলে নেন পচেত্তিনো। কোচের আচমকা সিদ্ধান্তের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না মেসি। মাঠ ছাড়ার সময় তাই বদলি হাকিমির সঙ্গে হাত মেলালেও পচেত্তিনোর সঙ্গে হাত মেলাননি তিনি। উল্টো কোচের দিকে নাখোশ দৃষ্টিতে তাকান। যেন জানতে চাইছিলেন ঠিক কী কারণে তাঁকে ১৫ মিনিট আগেই তুলে নেওয়া হলো।
মেসির সেই মুহূর্তের ছবি-ভিডিও নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। ম্যাচ শেষে স্বাভাবিকভাবেই এ বিষয়ে পচেত্তিনোকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। পচেত্তিনো সরাসরি উত্তর না দিয়ে কিছুটা ঘুরিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন, ‘আমাদের স্কোয়াডে ৩৫ জন অসাধারণ খেলোয়াড় রয়েছে। সেখান থেকে আমাদের ঠিক করতে হয় কোন ১১ জন ম্যাচ শুরু করবে। এরপর ম্যাচ চলাকালীন সময়েও সিদ্ধান্ত নিতে হয়।’
পচেত্তিনো যোগ করেন, ‘কখনো কখনো সিদ্ধান্তগুলো কাজে লাগে, কখনো লাগে না। কিন্তু এ কাজগুলো করার জন্যই আমরা বেঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি এবং ভাবি কী করা উচিত। এসব সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতেই হব। ইতিবাচক ফল আসুক বা না আসুক; কারও পছন্দ হোক বা না হোক।’
বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিসে পাড়ি জমানোর পর নতুন ক্লাব পিএসজির ফুটবলীয় কৌশলের সঙ্গে লিওনেল মেসি সহসা মানিয়ে নিতে পারবেন কি না, সে প্রশ্ন ছিল অনেকের মনে।
গত রাতে দলটির হয়ে মেসির তৃতীয় ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই সে প্রশ্ন প্রকাশ্যে ডালপালা মেলতে শুরু করল। প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) কোচ মরিসিও পচেত্তিনোর সিদ্ধান্তে নাখোশ দেখা গেল আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে।
শক্তিশালী অলিম্পিক লিওঁর বিপক্ষে ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানের ম্যাচে কাল আক্রমণভাগে খানিকটা পরিবর্তন এনে রণকৌশল সাজিয়েছিলেন পচেত্তিনো। আনহেল দি মারিয়া ফেরায় মেসিকে উইঙ্গার হিসেবে না খেলিয়ে রেখেছিলেন মাঝে। লেফট উইংয়ে ছিলেন নেইমার জুনিয়র। আর একমাত্র স্ট্রাইকারের ভূমিকায় কিলিয়ান এমবাপ্পে।
শতভাগ ফিট থাকলেও কাল মেসিকে ম্যাচের পুরোটা সময় খেলাননি পচেত্তিনো। তুলে নেন ৭৬ মিনিটে। এ সিদ্ধান্তটি মনঃপূত হয়নি মেসির। ডাগ আউটে বসার আগে সেটি স্পষ্ট বোঝা গেছে তাঁর অভিব্যক্তিতে।
ফরোয়ার্ড মেসিকে তুলে নিয়ে পচেত্তিনো নামিয়েছিলেন ডিফেন্ডার আশরাফ হাকিমিকে। একটু পর নামেন আরেক বদলি মাউরো ইকার্দি। অতিরিক্ত সময়ে এই ইকার্দির গোলেই জয় পায় পিএসজি। গোলটা না হলে নতুন ছকে ‘ধরা খেতেন’ পচেত্তিনো। শেষমেশ আর্জেন্টাইন কোচের কৌশল ধোপে টিকলেও এ নিয়ে চলছে সমালোচনা।
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচেও হ্যাটট্রিক করেছেন মেসি। কিন্তু পিএসজির হয়ে খেলা তিন ম্যাচের মধ্যে গত রাতে নিজের সেরাটা দিয়েছেন তিনি। প্রতিপক্ষ শিবিরে কাঁপন ধরিয়ে দিলেও শুধু গোলটাই পাওয়া হয়নি তাঁর।
কাল মেসি যখন গোলের জন্য হন্যে হয়ে উঠেছিলেন, ঠিক তখনই তাঁকে তুলে নেন পচেত্তিনো। কোচের আচমকা সিদ্ধান্তের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না মেসি। মাঠ ছাড়ার সময় তাই বদলি হাকিমির সঙ্গে হাত মেলালেও পচেত্তিনোর সঙ্গে হাত মেলাননি তিনি। উল্টো কোচের দিকে নাখোশ দৃষ্টিতে তাকান। যেন জানতে চাইছিলেন ঠিক কী কারণে তাঁকে ১৫ মিনিট আগেই তুলে নেওয়া হলো।
মেসির সেই মুহূর্তের ছবি-ভিডিও নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। ম্যাচ শেষে স্বাভাবিকভাবেই এ বিষয়ে পচেত্তিনোকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। পচেত্তিনো সরাসরি উত্তর না দিয়ে কিছুটা ঘুরিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন, ‘আমাদের স্কোয়াডে ৩৫ জন অসাধারণ খেলোয়াড় রয়েছে। সেখান থেকে আমাদের ঠিক করতে হয় কোন ১১ জন ম্যাচ শুরু করবে। এরপর ম্যাচ চলাকালীন সময়েও সিদ্ধান্ত নিতে হয়।’
পচেত্তিনো যোগ করেন, ‘কখনো কখনো সিদ্ধান্তগুলো কাজে লাগে, কখনো লাগে না। কিন্তু এ কাজগুলো করার জন্যই আমরা বেঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি এবং ভাবি কী করা উচিত। এসব সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতেই হব। ইতিবাচক ফল আসুক বা না আসুক; কারও পছন্দ হোক বা না হোক।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে