ক্রীড়া ডেস্ক
প্রতি রোববার গোটা স্টেডিয়াম বুঁদ হয়ে থাকে তাঁর খেলায়। প্রতিদিন যে জাদুর দেখা মেলে তা নয়। তবে কোনো একদিন দেখা যাবে! যেদিন জাদুকর মাঠে নামবেন তাঁর ঝুলির সেরা চমকটি নিয়ে। গোটা স্টেডিয়ামকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখবেন তাঁর জাদুকরি ছোঁয়ায়। পরশু রোববার অ্যানফিল্ডে তেমনই এক রাত নামিয়েছিলেন মোহামেদ সালাহ। ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্রয়ের ম্যাচে ৭৬ মিনিটে লিভারপুল তারকার করা গোলটি ফুটবলপ্রেমীদের উপহার দিয়েছে অনন্য এক মুহূর্ত। এমন গোল, যা ঘড়ির কাঁটাকেও যেন থামিয়ে দেয়।
সতীর্থ কার্টিস জোন্সের কাছ থেকে বল পেয়ে যে নৈপুণ্যে সালাহ লক্ষ্যভেদ করেছেন, তা অনেক দিন চোখে লেগে থাকার মতো। ধারাভাষ্যকার পিটার ড্রুরির কাছ থেকে ধার করে বলা যায়, ‘এই গোল প্লে স্টেশনের মতো। এই গোল দিতে জয়স্টিক লাগে।’ সালাহর অবশ্য এত কিছু লাগেনি। তাঁর দুই পা জয়স্টিককেই হার মানিয়েছে! সালাহর নান্দনিক এই গোলকে প্রশংসায় ভাসিয়ে লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ বলেছেন, ‘বলে প্রথম ছোঁয়াতেই ও চ্যালেঞ্জ জিতে নিল; ডান পায়ের শটে জাল কাঁপাল। এমন দৃশ্য একেবারেই বিরল। এ ধরনের গোল শুধু সত্যিকারের বিশ্বসেরাদের থেকে আশা করা যায়। ওর গোলটা মানুষ ৫০-৬০ বছর মনে রাখবে।’
এমন নয় যে এই গোল দিয়েই নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন সালাহ। কয়েক মৌসুম ধরে ম্যাচের পর ম্যাচ সালাহ গোল করে যাচ্ছেন। চলতি মৌসুমেই লিগে গোল ও অ্যাসিস্ট (৬ গোল ও ৩ অ্যাসিস্ট) মিলিয়ে এখন পর্যন্ত সবার ওপরে সালাহ। বিশ্বসেরা তারকাদের তালিকায়ও মেসি-রোনালদোর সমান্তরালে আরও আগে থেকেই উচ্চারিত হচ্ছে সালাহর নাম। এখন প্রতিনিয়ত নিজেকে আরও ওপরে নিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে লিভারপুল জার্সিতে ১০১ গোলের মাইলফলক পূরণ করার পাশাপাশি সব মিলিয়ে ইপিএলে ১০৩ গোল করেছেন ‘মিসরীয় রাজা’। আর ২ গোল করলে কিংবদন্তি দিদিয়ের দ্রগবাকে টপকে প্রিমিয়ার লিগে আফ্রিকানদের মধ্যে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়বেন সালাহ।
অথচ এই সালাহর শুরুর পথচলাটা মসৃণ ছিল না। সমালোচকেরা লিভারপুলের জার্সিতে প্রথম মৌসুমে দুর্দান্ত সালাহকে দেখে বলেছিলেন, ওয়ান সিজন ওয়ান্ডার (এক মৌসুমের চমক)! কিন্তু সমালোচকদের ভুল প্রমাণ করে দোর্দণ্ড প্রতাপে এগিয়ে চলেছেন সালাহ। হয়ে উঠেছেন ভক্তদের ভালোবাসার ‘মিসরের রাজা’। কেউ কেউ ভালোবেসে তাঁকে ডাকেন ‘দ্য ফারাও’। আবার কারও কাছে তিনি ‘মিসরীয় মেসি’।
সালাহকে নিয়ে গানও লেখা হয়েছে। তবে কোনো ডাকনাম কিংবা ছদ্মনামের আড়ালে সালাহ এখন আড়ালে পড়ে যাননি। মো. সালাহ স্বনামেই ফুটবলীয় রূপকথার অংশ।
প্রতি রোববার গোটা স্টেডিয়াম বুঁদ হয়ে থাকে তাঁর খেলায়। প্রতিদিন যে জাদুর দেখা মেলে তা নয়। তবে কোনো একদিন দেখা যাবে! যেদিন জাদুকর মাঠে নামবেন তাঁর ঝুলির সেরা চমকটি নিয়ে। গোটা স্টেডিয়ামকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখবেন তাঁর জাদুকরি ছোঁয়ায়। পরশু রোববার অ্যানফিল্ডে তেমনই এক রাত নামিয়েছিলেন মোহামেদ সালাহ। ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্রয়ের ম্যাচে ৭৬ মিনিটে লিভারপুল তারকার করা গোলটি ফুটবলপ্রেমীদের উপহার দিয়েছে অনন্য এক মুহূর্ত। এমন গোল, যা ঘড়ির কাঁটাকেও যেন থামিয়ে দেয়।
সতীর্থ কার্টিস জোন্সের কাছ থেকে বল পেয়ে যে নৈপুণ্যে সালাহ লক্ষ্যভেদ করেছেন, তা অনেক দিন চোখে লেগে থাকার মতো। ধারাভাষ্যকার পিটার ড্রুরির কাছ থেকে ধার করে বলা যায়, ‘এই গোল প্লে স্টেশনের মতো। এই গোল দিতে জয়স্টিক লাগে।’ সালাহর অবশ্য এত কিছু লাগেনি। তাঁর দুই পা জয়স্টিককেই হার মানিয়েছে! সালাহর নান্দনিক এই গোলকে প্রশংসায় ভাসিয়ে লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ বলেছেন, ‘বলে প্রথম ছোঁয়াতেই ও চ্যালেঞ্জ জিতে নিল; ডান পায়ের শটে জাল কাঁপাল। এমন দৃশ্য একেবারেই বিরল। এ ধরনের গোল শুধু সত্যিকারের বিশ্বসেরাদের থেকে আশা করা যায়। ওর গোলটা মানুষ ৫০-৬০ বছর মনে রাখবে।’
এমন নয় যে এই গোল দিয়েই নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন সালাহ। কয়েক মৌসুম ধরে ম্যাচের পর ম্যাচ সালাহ গোল করে যাচ্ছেন। চলতি মৌসুমেই লিগে গোল ও অ্যাসিস্ট (৬ গোল ও ৩ অ্যাসিস্ট) মিলিয়ে এখন পর্যন্ত সবার ওপরে সালাহ। বিশ্বসেরা তারকাদের তালিকায়ও মেসি-রোনালদোর সমান্তরালে আরও আগে থেকেই উচ্চারিত হচ্ছে সালাহর নাম। এখন প্রতিনিয়ত নিজেকে আরও ওপরে নিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে লিভারপুল জার্সিতে ১০১ গোলের মাইলফলক পূরণ করার পাশাপাশি সব মিলিয়ে ইপিএলে ১০৩ গোল করেছেন ‘মিসরীয় রাজা’। আর ২ গোল করলে কিংবদন্তি দিদিয়ের দ্রগবাকে টপকে প্রিমিয়ার লিগে আফ্রিকানদের মধ্যে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়বেন সালাহ।
অথচ এই সালাহর শুরুর পথচলাটা মসৃণ ছিল না। সমালোচকেরা লিভারপুলের জার্সিতে প্রথম মৌসুমে দুর্দান্ত সালাহকে দেখে বলেছিলেন, ওয়ান সিজন ওয়ান্ডার (এক মৌসুমের চমক)! কিন্তু সমালোচকদের ভুল প্রমাণ করে দোর্দণ্ড প্রতাপে এগিয়ে চলেছেন সালাহ। হয়ে উঠেছেন ভক্তদের ভালোবাসার ‘মিসরের রাজা’। কেউ কেউ ভালোবেসে তাঁকে ডাকেন ‘দ্য ফারাও’। আবার কারও কাছে তিনি ‘মিসরীয় মেসি’।
সালাহকে নিয়ে গানও লেখা হয়েছে। তবে কোনো ডাকনাম কিংবা ছদ্মনামের আড়ালে সালাহ এখন আড়ালে পড়ে যাননি। মো. সালাহ স্বনামেই ফুটবলীয় রূপকথার অংশ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে