নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছোট একটা ভুল। তাতেই ভেঙে গেল সব প্রতিরোধ। একটা সময় যখন হচ্ছিল র্যাঙ্কিংয়ে ৯৩ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননের কাছ থেকে মহামূল্যবান একটা পয়েন্ট কেড়ে নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আর তখনই মাঝমাঠে অমার্জনীয় ভুল করে বসলেন তারিক কাজী রায়হান। সেই ভুলের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের কাছ থেকে ম্যাচ আর তিন পয়েন্ট নিয়ে গেছে লেবানন।
হাতে দুই ম্যাচ থাকার পরও লেবানন ম্যাচটাকে ‘ফাইনাল’ পরীক্ষা বলে মন্তব্য করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। কারণ লেবাননের কাছ থেকে অন্তত একটা পয়েন্ট পেলে মালদ্বীপ ও ভুটানের বিপক্ষে শেষ দুই ম্যাচে নির্ভার হয়ে মাঠে নামতে পারতেন লাল-সবুজরা। ৭৮ মিনিট পর্যন্ত ঠেকিয়ে রাখতে পারলেও লেবাননকে জয় বঞ্চিত করতে পারেনি বাংলাদেশ। শেষ ১৫ মিনিটে দুই গোল হজম করে ২-০ গোলের হার দিয়ে সাফের শুরুটা হলো ২০০৩ সালের শিরোপাজয়ী দলের।
ম্যাচে বাংলাদেশ দুই গোলই হজম করেছে শেষ মুহূর্তে এসে। সাফের আগে পুরোনো এই সমস্যা নিয়ে একাধিক সেশন করার পরও একই কাণ্ডে ম্যাচ হারার পর হতাশা লুকাতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘আবারও ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। আবারও আমরা ১০ মিনিটে ম্যাচ হারলাম। আমরা ম্যাচে ভালো খেলছিলাম কিন্তু এভাবে হেরে ভীষণ হতাশ লাগছে।’
জামাল হতাশ হতেই পারেন। দ্বিতীয়ার্ধটাকে মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর অর্ধ। প্রথমার্ধে লেবাননের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে থাকা, ভুল সব পাস খেলা থেকে ধীরে ধীরে বের হয়ে আসছিলেন সোহেল রানা-রবিউল হাসানরা। একটা সময় মনেও হচ্ছিল র্যাঙ্কিংয়ে ৯৩ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননের বিপক্ষে জয় না হলেও অন্তত ড্র সম্ভব। কিন্তু সেই ১০ মিনিটের ভুল হতাশায় ডোবাল বাংলাদেশকে।
বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিভারা স্টেডিয়ামে ১৪ তম সাফে নিজেদের প্রথম ম্যাচে রক্ষণে তপু বর্মণকে দলে ফিরিয়েই লেবাননের বিপক্ষে একাদশ সাজান বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তপুর সঙ্গে রক্ষণে প্রথমবারের মতো সাফ খেলতে নামেন পুলিশ এফসির ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল।
বাংলাদেশের প্রেসিংয়ে শুরুতে এলোমেলো ফুটবল খেললেও ধীরে ধীরে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করে লেবানন। ১৬ মিনিটে বক্সের মুখ থেকে বেশ বিপজ্জনক জায়গা থেকে শটও নিয়েছিলেন লেবানন ফরোয়ার্ড করিম ডারউইচ। শট লক্ষ্যে না থাকায় কোনো বিপদে পড়তে হয়নি বাংলাদেশকে।
পরপর দুই মিনিটে দারুণ দুই সেভে দলের জাল অক্ষত রেখেছেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। ৩৪ মিনিটে লেবানিজ এক ফুটবলারের শট গোল লাইন থেকে ঠেকান জিকো। ৩৫ মিনিটে করিম ডারউইচের শটও ফিস্ট করে ফেরান বাংলাদেশ গোলরক্ষক।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনেও। ৪৩ মিনিটে সতীর্থের রক্ষণচেরা পাসে দারুণ গতি ঢুকে পড়েছিলেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। তার নেওয়া শটে বেশ গতিও ছিল। তবে বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য সেই শট ঠেকিয়ে দেন লেবানন গোলরক্ষক আলি সাবেহ।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে গোল প্রায় হজমই করে বসেছিলেন জামালরা। বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডারকে দারুণ গতিতে হার মানিয়ে বেশ ভালো এক ক্রস করেছিলেন আলি আলহাজ্ব। আলহাজ্বের ক্রসে সতীর্থ লেবাননি ফুটবলাররা পা ছোঁয়াতে ব্যর্থ হওয়ায় এ যাত্রাতেও রক্ষা লাল-সবুজদের।
যেখানে প্রথমার্ধ শেষ করেছিল লেবানন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা করেছে সেখান থেকেই। ৪৯ মিনিটে বাঁ প্রান্ত ধরে বদলি ফরোয়ার্ড জাইন আল আবেদিন ফাররান শট নিয়েছিলেন পোস্টে। তবে এবারও বাংলাদেশের ত্রাতা জিকো। ৫৫ মিনিটে গতির সঙ্গে শট নিয়েছিলেন লেবানন অধিনায়ক হাসান মাতুক। এই শটেও বল খুঁজে পায়নি বাংলাদেশের জাল।
লেবানন আক্রমণে পর্যুদস্ত বাংলাদেশ ম্যাচে ফেরার আশায় ৫৭ মিনিটে আনে তিন পরিবর্তন। শেখ মোরসালিন, মোহাম্মদ হৃদয় ও রবিউল হাসানকে মাঠে নামান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। এই তিন পরিবর্তনে আক্রমণে গতি বাড়ে বাংলাদেশের। ৬০ মিনিটে ম্যাচে সেরা সুযোগটা পেয়েছিল বাংলাদেশ। হৃদয়ের লম্বা পাস ধরে গোলরক্ষককে একা পেয়ে গিয়েছিলেন ফাহিম। কিন্তু বলের প্রথম স্পর্শ একটু জোরে হওয়ায় কিছুটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তার। শেষ মুহূর্তে শট নিলেও তা সরাসরি লাগে গোলরক্ষকের গায়ে। দারুণ সুযোগ নষ্টের হতাশায় মাথায় হাত ওঠে ডাগআউটে থাকা কোচ, খেলোয়াড়দের। ৭৩ তম মিনিটে ফাহিমকে তুলে রাকিব হাসানকে নামান বাংলাদেশ কোচ।
চার পরিবর্তনে চোখে চোখ রেখে লেবাননের ভালোই পরীক্ষা নিচ্ছিল বাংলাদেশ। ৭৮ মিনিট পর্যন্ত সবই ছিল ঠিকঠাক। কিন্তু ছোট এক ভুলে বাংলাদেশের সব প্রতিরোধ ভেঙে পড়ল চোখের নিমেষে। ৮০ মিনিটে মাঝমাঠে উঠে ভুল পাসে করিম ডারউইচের পায়ে বল তুলে দেন তারিক কাজী। আক্রমণের নেশায় বাকি সব খেলোয়াড়েরা ওপরে উঠে যাওয়ায় বাংলাদেশের রক্ষণ তখন শূন্যের হাঁট। বল পায়ে দ্রুত বাংলাদেশের ছুটে যান করিম। পাশে ছিলেন হাসান মাতুক। তারিক একা ছুটেও ঠেকাতে পারেননি লেবাননের দুই ফুটবলারকে। করিমের পাস ধরে জিকোকে হার মানান হাসান মাতুক।
পিছিয়ে পড়েও বাংলাদেশের সুযোগ ছিল ম্যাচে ফেরার। সমতায় ফেরা তো হয়নি উল্টো অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশের হার নিশ্চিত করেন খলিল বাদের। আবেদিন ফারানের ক্রস ধরে বল জালে জড়িয়ে বাংলাদেশের হারের জ্বালাকে আরও বাড়িয়ে দেন খলিল।
ছোট একটা ভুল। তাতেই ভেঙে গেল সব প্রতিরোধ। একটা সময় যখন হচ্ছিল র্যাঙ্কিংয়ে ৯৩ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননের কাছ থেকে মহামূল্যবান একটা পয়েন্ট কেড়ে নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আর তখনই মাঝমাঠে অমার্জনীয় ভুল করে বসলেন তারিক কাজী রায়হান। সেই ভুলের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের কাছ থেকে ম্যাচ আর তিন পয়েন্ট নিয়ে গেছে লেবানন।
হাতে দুই ম্যাচ থাকার পরও লেবানন ম্যাচটাকে ‘ফাইনাল’ পরীক্ষা বলে মন্তব্য করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। কারণ লেবাননের কাছ থেকে অন্তত একটা পয়েন্ট পেলে মালদ্বীপ ও ভুটানের বিপক্ষে শেষ দুই ম্যাচে নির্ভার হয়ে মাঠে নামতে পারতেন লাল-সবুজরা। ৭৮ মিনিট পর্যন্ত ঠেকিয়ে রাখতে পারলেও লেবাননকে জয় বঞ্চিত করতে পারেনি বাংলাদেশ। শেষ ১৫ মিনিটে দুই গোল হজম করে ২-০ গোলের হার দিয়ে সাফের শুরুটা হলো ২০০৩ সালের শিরোপাজয়ী দলের।
ম্যাচে বাংলাদেশ দুই গোলই হজম করেছে শেষ মুহূর্তে এসে। সাফের আগে পুরোনো এই সমস্যা নিয়ে একাধিক সেশন করার পরও একই কাণ্ডে ম্যাচ হারার পর হতাশা লুকাতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘আবারও ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। আবারও আমরা ১০ মিনিটে ম্যাচ হারলাম। আমরা ম্যাচে ভালো খেলছিলাম কিন্তু এভাবে হেরে ভীষণ হতাশ লাগছে।’
জামাল হতাশ হতেই পারেন। দ্বিতীয়ার্ধটাকে মনে হচ্ছিল বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর অর্ধ। প্রথমার্ধে লেবাননের আক্রমণে কোণঠাসা হয়ে থাকা, ভুল সব পাস খেলা থেকে ধীরে ধীরে বের হয়ে আসছিলেন সোহেল রানা-রবিউল হাসানরা। একটা সময় মনেও হচ্ছিল র্যাঙ্কিংয়ে ৯৩ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননের বিপক্ষে জয় না হলেও অন্তত ড্র সম্ভব। কিন্তু সেই ১০ মিনিটের ভুল হতাশায় ডোবাল বাংলাদেশকে।
বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিভারা স্টেডিয়ামে ১৪ তম সাফে নিজেদের প্রথম ম্যাচে রক্ষণে তপু বর্মণকে দলে ফিরিয়েই লেবাননের বিপক্ষে একাদশ সাজান বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তপুর সঙ্গে রক্ষণে প্রথমবারের মতো সাফ খেলতে নামেন পুলিশ এফসির ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল।
বাংলাদেশের প্রেসিংয়ে শুরুতে এলোমেলো ফুটবল খেললেও ধীরে ধীরে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করে লেবানন। ১৬ মিনিটে বক্সের মুখ থেকে বেশ বিপজ্জনক জায়গা থেকে শটও নিয়েছিলেন লেবানন ফরোয়ার্ড করিম ডারউইচ। শট লক্ষ্যে না থাকায় কোনো বিপদে পড়তে হয়নি বাংলাদেশকে।
পরপর দুই মিনিটে দারুণ দুই সেভে দলের জাল অক্ষত রেখেছেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। ৩৪ মিনিটে লেবানিজ এক ফুটবলারের শট গোল লাইন থেকে ঠেকান জিকো। ৩৫ মিনিটে করিম ডারউইচের শটও ফিস্ট করে ফেরান বাংলাদেশ গোলরক্ষক।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনেও। ৪৩ মিনিটে সতীর্থের রক্ষণচেরা পাসে দারুণ গতি ঢুকে পড়েছিলেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। তার নেওয়া শটে বেশ গতিও ছিল। তবে বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য সেই শট ঠেকিয়ে দেন লেবানন গোলরক্ষক আলি সাবেহ।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে গোল প্রায় হজমই করে বসেছিলেন জামালরা। বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডারকে দারুণ গতিতে হার মানিয়ে বেশ ভালো এক ক্রস করেছিলেন আলি আলহাজ্ব। আলহাজ্বের ক্রসে সতীর্থ লেবাননি ফুটবলাররা পা ছোঁয়াতে ব্যর্থ হওয়ায় এ যাত্রাতেও রক্ষা লাল-সবুজদের।
যেখানে প্রথমার্ধ শেষ করেছিল লেবানন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা করেছে সেখান থেকেই। ৪৯ মিনিটে বাঁ প্রান্ত ধরে বদলি ফরোয়ার্ড জাইন আল আবেদিন ফাররান শট নিয়েছিলেন পোস্টে। তবে এবারও বাংলাদেশের ত্রাতা জিকো। ৫৫ মিনিটে গতির সঙ্গে শট নিয়েছিলেন লেবানন অধিনায়ক হাসান মাতুক। এই শটেও বল খুঁজে পায়নি বাংলাদেশের জাল।
লেবানন আক্রমণে পর্যুদস্ত বাংলাদেশ ম্যাচে ফেরার আশায় ৫৭ মিনিটে আনে তিন পরিবর্তন। শেখ মোরসালিন, মোহাম্মদ হৃদয় ও রবিউল হাসানকে মাঠে নামান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। এই তিন পরিবর্তনে আক্রমণে গতি বাড়ে বাংলাদেশের। ৬০ মিনিটে ম্যাচে সেরা সুযোগটা পেয়েছিল বাংলাদেশ। হৃদয়ের লম্বা পাস ধরে গোলরক্ষককে একা পেয়ে গিয়েছিলেন ফাহিম। কিন্তু বলের প্রথম স্পর্শ একটু জোরে হওয়ায় কিছুটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তার। শেষ মুহূর্তে শট নিলেও তা সরাসরি লাগে গোলরক্ষকের গায়ে। দারুণ সুযোগ নষ্টের হতাশায় মাথায় হাত ওঠে ডাগআউটে থাকা কোচ, খেলোয়াড়দের। ৭৩ তম মিনিটে ফাহিমকে তুলে রাকিব হাসানকে নামান বাংলাদেশ কোচ।
চার পরিবর্তনে চোখে চোখ রেখে লেবাননের ভালোই পরীক্ষা নিচ্ছিল বাংলাদেশ। ৭৮ মিনিট পর্যন্ত সবই ছিল ঠিকঠাক। কিন্তু ছোট এক ভুলে বাংলাদেশের সব প্রতিরোধ ভেঙে পড়ল চোখের নিমেষে। ৮০ মিনিটে মাঝমাঠে উঠে ভুল পাসে করিম ডারউইচের পায়ে বল তুলে দেন তারিক কাজী। আক্রমণের নেশায় বাকি সব খেলোয়াড়েরা ওপরে উঠে যাওয়ায় বাংলাদেশের রক্ষণ তখন শূন্যের হাঁট। বল পায়ে দ্রুত বাংলাদেশের ছুটে যান করিম। পাশে ছিলেন হাসান মাতুক। তারিক একা ছুটেও ঠেকাতে পারেননি লেবাননের দুই ফুটবলারকে। করিমের পাস ধরে জিকোকে হার মানান হাসান মাতুক।
পিছিয়ে পড়েও বাংলাদেশের সুযোগ ছিল ম্যাচে ফেরার। সমতায় ফেরা তো হয়নি উল্টো অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশের হার নিশ্চিত করেন খলিল বাদের। আবেদিন ফারানের ক্রস ধরে বল জালে জড়িয়ে বাংলাদেশের হারের জ্বালাকে আরও বাড়িয়ে দেন খলিল।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৯ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৩ ঘণ্টা আগে