ক্রীড়া ডেস্ক
গত কয়েক রাত নিশ্চিত ঠিকঠাক ঘুমাতে পারেননি রিয়াল মাদ্রিদ সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। একের পর এক অডিও রেকর্ড ফাঁসের ঘটনায় টালমাটাল অবস্থায় আছেন তিনি। এটি রিয়ালের সাম্প্রতিক দুরবস্থাকে আরও জটিল করে তুলেছে।
ফাঁস হওয়া বিভিন্ন সময়ের অডিও রেকর্ডগুলোয় পেরেজকে কিংবদন্তি রাউল গঞ্জালেস, ইকার ক্যাসিয়াস, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও সাবেক কোচ জোসে মরিনহোকে নিয়ে বিষোদ্গার করতে শোনা গেছে। যেখানে তিনি রাউল ও ক্যাসিয়াসকে ‘প্রতারক’ বলেছেন! রোনালদো এবং মরিনহোকে বলেছেন ‘উন্মাদ’! এই অডিও রেকর্ডগুলো ফাঁস হওয়ার পর বেশ বিপাকে পড়েছেন রিয়াল সভাপতি।
অডিও বিতর্কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাকালীন অর্থনৈতিক বিপর্যয়ও। সম্প্রতি রিয়াল ২০২০–২১ অর্থবছরের হিসাবনিকাশ প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হচ্ছে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে করোনা মহামারির কারণে দলটি আয় হারিয়েছে আনুমানিক ৩০০ মিলিয়ন ইউরো। এর মধ্যেই সংস্কারকাজ চলছে ক্লাবের হোম ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর। এখন বিপর্যয়ের মধ্যেই মাঠ সংস্কারে বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হচ্ছে রিয়ালকে।
আর্থিক ক্ষতির বাইরে মাঠেও রিয়ালকে বেশ ভুগতে হচ্ছে। রিয়ালের বিপর্যয়ের শুরু শূন্যহাতে মৌসুম শেষ করে। এ ব্যর্থতায় পদ ছাড়েন রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদান। বিদায়ের পরে এক খোলা চিঠিতে জিদান বলেছেন, ক্লাবের কাছ থেকে যথেষ্ট সমর্থন পাননি তিনি। এরপর রিয়াল ছাড়ার ঘোষণা দেন আরেক ক্লাব কিংবদন্তি সার্জিও রামোসও। রামোস চেয়েছিলেন, ক্লাবে থেকে যেতে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্লাবের অসহযোগিতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। রামোসের বিদায়ে একটি বর্ণাঢ্য যুগের ইতি টেনেছে রিয়াল। এখান থেকে নতুন পথের শুরুটাও উজ্জ্বল নয়।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে সফল দল রিয়াল এই মুহূর্তে কঠিন এক ক্রান্তিকাল পার করছে। যখন দলবদলের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত থাকার সময়, তখন খোদ ক্লাব সভাপতিকেই সামলাতে হচ্ছে তাঁকে নিয়ে সামনে আসা বিব্রতকর সব খবর। এখন পর্যন্ত বড় কোনো তারকাকে দলে ভেড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়নি। কিলিয়ান এমবাপ্পে, হ্যারি কেনসহ কিছু নাম সামনে এলেও এখনো গুঞ্জনের পর্যায়েই আছে। দলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও বড় নাম আনার পক্ষে কথা বলছে না। জিদানের বদলে দায়িত্ব নেওয়া কোচ কার্লো আনচেলেত্তির জন্য কাজটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ছে।
পাশাপাশি খরচ কমাতে এডেন হ্যাজার্ড–রাফায়েল ভারানেদের মতো তারকাদের রিয়াল ছেড়ে দিতে পারে—এমন খবরও সামনে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে সামনের মৌসুমটা রিয়ালের বেশ কঠিনই হতে যাচ্ছে।
গত কয়েক রাত নিশ্চিত ঠিকঠাক ঘুমাতে পারেননি রিয়াল মাদ্রিদ সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। একের পর এক অডিও রেকর্ড ফাঁসের ঘটনায় টালমাটাল অবস্থায় আছেন তিনি। এটি রিয়ালের সাম্প্রতিক দুরবস্থাকে আরও জটিল করে তুলেছে।
ফাঁস হওয়া বিভিন্ন সময়ের অডিও রেকর্ডগুলোয় পেরেজকে কিংবদন্তি রাউল গঞ্জালেস, ইকার ক্যাসিয়াস, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও সাবেক কোচ জোসে মরিনহোকে নিয়ে বিষোদ্গার করতে শোনা গেছে। যেখানে তিনি রাউল ও ক্যাসিয়াসকে ‘প্রতারক’ বলেছেন! রোনালদো এবং মরিনহোকে বলেছেন ‘উন্মাদ’! এই অডিও রেকর্ডগুলো ফাঁস হওয়ার পর বেশ বিপাকে পড়েছেন রিয়াল সভাপতি।
অডিও বিতর্কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনাকালীন অর্থনৈতিক বিপর্যয়ও। সম্প্রতি রিয়াল ২০২০–২১ অর্থবছরের হিসাবনিকাশ প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হচ্ছে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে করোনা মহামারির কারণে দলটি আয় হারিয়েছে আনুমানিক ৩০০ মিলিয়ন ইউরো। এর মধ্যেই সংস্কারকাজ চলছে ক্লাবের হোম ভেন্যু সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর। এখন বিপর্যয়ের মধ্যেই মাঠ সংস্কারে বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করতে হচ্ছে রিয়ালকে।
আর্থিক ক্ষতির বাইরে মাঠেও রিয়ালকে বেশ ভুগতে হচ্ছে। রিয়ালের বিপর্যয়ের শুরু শূন্যহাতে মৌসুম শেষ করে। এ ব্যর্থতায় পদ ছাড়েন রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদান। বিদায়ের পরে এক খোলা চিঠিতে জিদান বলেছেন, ক্লাবের কাছ থেকে যথেষ্ট সমর্থন পাননি তিনি। এরপর রিয়াল ছাড়ার ঘোষণা দেন আরেক ক্লাব কিংবদন্তি সার্জিও রামোসও। রামোস চেয়েছিলেন, ক্লাবে থেকে যেতে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্লাবের অসহযোগিতায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। রামোসের বিদায়ে একটি বর্ণাঢ্য যুগের ইতি টেনেছে রিয়াল। এখান থেকে নতুন পথের শুরুটাও উজ্জ্বল নয়।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে সফল দল রিয়াল এই মুহূর্তে কঠিন এক ক্রান্তিকাল পার করছে। যখন দলবদলের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত থাকার সময়, তখন খোদ ক্লাব সভাপতিকেই সামলাতে হচ্ছে তাঁকে নিয়ে সামনে আসা বিব্রতকর সব খবর। এখন পর্যন্ত বড় কোনো তারকাকে দলে ভেড়ানোর সম্ভাবনাও তৈরি হয়নি। কিলিয়ান এমবাপ্পে, হ্যারি কেনসহ কিছু নাম সামনে এলেও এখনো গুঞ্জনের পর্যায়েই আছে। দলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও বড় নাম আনার পক্ষে কথা বলছে না। জিদানের বদলে দায়িত্ব নেওয়া কোচ কার্লো আনচেলেত্তির জন্য কাজটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ছে।
পাশাপাশি খরচ কমাতে এডেন হ্যাজার্ড–রাফায়েল ভারানেদের মতো তারকাদের রিয়াল ছেড়ে দিতে পারে—এমন খবরও সামনে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে সামনের মৌসুমটা রিয়ালের বেশ কঠিনই হতে যাচ্ছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে