ক্রীড়া ডেস্ক
রোনালদো নাজারিও ডি লিমা যখন ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতালেন, তখন মায়ের কোলে ঘুম পাড়ানির গান শুনছিলেন রদ্রিগো। ২০০১ সালে জন্ম নেওয়া সেই ছেলেটির সঙ্গেই গতকাল সাক্ষাৎকারে বসলেন রোনালদো।
সাক্ষাৎকার শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে, রোনালদোর জাদুকরি পা দুটো ছুঁয়ে নিজের দুই পায়ে মাখিয়ে নিলেন রদ্রিগো। সেটিই এখন আলোচনায়। কিংবদন্তির দুই পায়ের জাদু যেন নিজের পায়ে দেখতে চান ২১ বছর বয়সী রদ্রিগো।
ব্রাজিলকে ২০০২ বিশ্বকাপ জেতানোর অন্যতম কারিগর ছিলেন রোনালদো। এর পর আর বিশ্বকাপ জিততে পারেনি সেলেসাওরা। চলতি বিশ্বকাপে আবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অভিযানে আছে ব্রাজিল। এই অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ কান্ডারি রদ্রিগো।
গতকাল বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুইজারল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়েছে ব্রাজিল। প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যতে। দ্বিতীয়ার্ধে লুকাস পাকেতার বদলি নামেন রদ্রিগো। ৮৩ মিনিটে তাঁর পাস থেকে জয়সূচক গোলটি করেন কাসেমিরো।
ম্যাচ শেষে রোনালদো নাজারিওর সাক্ষাৎকারে রদ্রিগোকে বসায় ফিফা। এ সময় রদ্রিগোর ক্যারিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপ নিয়ে অভিজ্ঞতা জানতে চান রোনালদো। কিন্তু এই ফরোয়ার্ড বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতা জানানোর আগে রোনালদোর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন–এই মুগ্ধতার কথা জানিয়েছেন শুরুতে। রদ্রিগো বলেন, ‘আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারাটা আমার জন্য আনন্দের। দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হচ্ছে। প্রতিদিনই শিখছি। অনুশীলনে যাচ্ছি, হোটেলে আসা-যাওয়া, সাক্ষাৎকার সবকিছুতেই শিখছি। আমি সত্যি খুশি।’
বিশ্বকাপে এখনো শুরুর একাদশে নামেননি রদ্রিগো। শুরুতে মাঠে নামার জন্য প্রস্তুত কি-না, এ প্রশ্নে রিয়াল মাদ্রিদ স্ট্রাইকার বলেন, ‘আমি প্রস্তুত, কোচ যখনই চাইবেন, তখনই সেখানে খেলতে প্রস্তুত। যেকোনো সময়ের সুযোগকে আমি স্বাগত জানাই।’
উত্তরসূরিকে শুভ কামনা জানিয়ে রোনালদো বলেছেন, ‘সবকিছু নিয়ে যাও, শুভকামনা! পুরো ব্রাজিল তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। ধন্যবাদ!’ তখনই রোনালদোর দুই পা ছুঁয়ে নিজের পায়ে মাখেন রদ্রিগো।
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত হয়ে গেছে ব্রাজিলের। আগামী শুক্রবার গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিপক্ষে খেলবে রদ্রিগোরা।
ব্রাজিলের হয়ে ৯৯ ম্যাচে ৬২ গোল করেছেন রোনালদো, যা দেশটির হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ। বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ–১৯ ম্যাচে ১৫ গোলও তাঁর। ১৯৯৭ ও ২০০২ মৌসুমে জিতেছেন ফিফা ব্যালন ডি’অর। রোনালদো ১৯৯৪ ও ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন।
রোনালদো নাজারিও ডি লিমা যখন ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতালেন, তখন মায়ের কোলে ঘুম পাড়ানির গান শুনছিলেন রদ্রিগো। ২০০১ সালে জন্ম নেওয়া সেই ছেলেটির সঙ্গেই গতকাল সাক্ষাৎকারে বসলেন রোনালদো।
সাক্ষাৎকার শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে, রোনালদোর জাদুকরি পা দুটো ছুঁয়ে নিজের দুই পায়ে মাখিয়ে নিলেন রদ্রিগো। সেটিই এখন আলোচনায়। কিংবদন্তির দুই পায়ের জাদু যেন নিজের পায়ে দেখতে চান ২১ বছর বয়সী রদ্রিগো।
ব্রাজিলকে ২০০২ বিশ্বকাপ জেতানোর অন্যতম কারিগর ছিলেন রোনালদো। এর পর আর বিশ্বকাপ জিততে পারেনি সেলেসাওরা। চলতি বিশ্বকাপে আবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অভিযানে আছে ব্রাজিল। এই অভিযানের গুরুত্বপূর্ণ কান্ডারি রদ্রিগো।
গতকাল বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সুইজারল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়েছে ব্রাজিল। প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যতে। দ্বিতীয়ার্ধে লুকাস পাকেতার বদলি নামেন রদ্রিগো। ৮৩ মিনিটে তাঁর পাস থেকে জয়সূচক গোলটি করেন কাসেমিরো।
ম্যাচ শেষে রোনালদো নাজারিওর সাক্ষাৎকারে রদ্রিগোকে বসায় ফিফা। এ সময় রদ্রিগোর ক্যারিয়ারের প্রথম বিশ্বকাপ নিয়ে অভিজ্ঞতা জানতে চান রোনালদো। কিন্তু এই ফরোয়ার্ড বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতা জানানোর আগে রোনালদোর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন–এই মুগ্ধতার কথা জানিয়েছেন শুরুতে। রদ্রিগো বলেন, ‘আপনার সঙ্গে কথা বলতে পারাটা আমার জন্য আনন্দের। দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হচ্ছে। প্রতিদিনই শিখছি। অনুশীলনে যাচ্ছি, হোটেলে আসা-যাওয়া, সাক্ষাৎকার সবকিছুতেই শিখছি। আমি সত্যি খুশি।’
বিশ্বকাপে এখনো শুরুর একাদশে নামেননি রদ্রিগো। শুরুতে মাঠে নামার জন্য প্রস্তুত কি-না, এ প্রশ্নে রিয়াল মাদ্রিদ স্ট্রাইকার বলেন, ‘আমি প্রস্তুত, কোচ যখনই চাইবেন, তখনই সেখানে খেলতে প্রস্তুত। যেকোনো সময়ের সুযোগকে আমি স্বাগত জানাই।’
উত্তরসূরিকে শুভ কামনা জানিয়ে রোনালদো বলেছেন, ‘সবকিছু নিয়ে যাও, শুভকামনা! পুরো ব্রাজিল তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। ধন্যবাদ!’ তখনই রোনালদোর দুই পা ছুঁয়ে নিজের পায়ে মাখেন রদ্রিগো।
বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত হয়ে গেছে ব্রাজিলের। আগামী শুক্রবার গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিপক্ষে খেলবে রদ্রিগোরা।
ব্রাজিলের হয়ে ৯৯ ম্যাচে ৬২ গোল করেছেন রোনালদো, যা দেশটির হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ। বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ–১৯ ম্যাচে ১৫ গোলও তাঁর। ১৯৯৭ ও ২০০২ মৌসুমে জিতেছেন ফিফা ব্যালন ডি’অর। রোনালদো ১৯৯৪ ও ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে