ক্রীড়া ডেস্ক
তারকা খেলোয়াড় থাকলে তুলনামূলক কম পরিচিত টুর্নামেন্টও জনপ্রিয় হতে তেমন একটা সময় লাগে না। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসিকে দেখলেই তা বোঝা যায়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে সৌদি প্রো লিগ ও মেজর লিগ সকারের (এমএলএস)। তবে রোনালদো এগিয়ে রাখছেন সৌদি লিগকেই।
২০২১ সালে বার্সেলোনার সঙ্গে দীর্ঘ ২ দশকের সম্পর্ক শেষে মেসি চলে গিয়েছিলেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। অন্যদিকে ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদে ছিলেন রোনালদো। এল ক্লাসিকোতে মেসি-রোনালদোর দ্বৈরথ শেষ হয়ে যায় ২০১৮ তেই। এরপর রোনালদো তিন মৌসুম জুভেন্টাসে খেলার পর ২০২১ সালে ফেরেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। পুরোনো ক্লাবে এক মৌসুম খেলার পর এ বছর থেকে তিনি খেলছেন আল নাসরে। আল নাসরেও সেই পুরনো দ্বৈরথ হওয়ার একটা সম্ভাবনা ছিল। পিএসজির সঙ্গে যখন মেসির সম্পর্কের তিক্ততা যখন প্রকাশ্যে আসে, তখন আল হিলাল মোটা অঙ্কের প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার তা প্রত্যাখ্যান করে চলে গেছেন এমএলএসের ইন্টার মিয়ামিতে।
মেসির সঙ্গে ২০২৫ পর্যন্ত চুক্তি করেছে মিয়ামি। পরশু ‘দ্য আনভেইলিং’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বরণ করে নেওয়া হয় আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে। মেসির মতো সার্জিও বুসকেতসকেও ২০২৫ পর্যন্ত চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের এই ক্লাব। নতুন করে এল ক্লাসিকোর মতো দ্বৈরথ আবারও হওয়া সম্ভব কি না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল রোনালদোর কাছে। পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার তা না করে দিয়েছেন। তিনি বরং সৌদি আরবের লিগকেই এগিয়ে রাখছেন। রোনালদোর পাশাপাশি করিম বেনজেমা, এনগোলো কান্তে, রবার্তো ফিরমিনোর মতো তারকারা এরই মধ্যে চলে গেছেন সৌদিতে। ইএসপিএনকে পর্তুগিজ এই তারকা ফরোয়ার্ড বলেন, ‘এমএলএসের চেয়ে সৌদি লিগ অনেক ভালো। সৌদি লিগে যাওয়ার উপায় আমিই দেখিয়েছি আর এখন অনেকেই এই লিগে আসছে। এক বছরে আরও সেরা খেলোয়াড় সৌদিতে আসবে। তুর্কি লিগ, ডাচ লিগকে এক বছরের মধ্যেই ছাড়িয়ে যাবে সৌদি লিগ।’
স্পোর্টিং সিপি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ, জুভেন্টাস-ইউরোপিয়ান চার ক্লাবে খেলে রোনালদো খেলতে গেছেন মধ্যপ্রাচ্যে। ইউরোপে ফেরার সম্ভাবনার কথা উঠলে তিনি বলেন, ‘শতভাগ নিশ্চিত যে ইউরোপীয় কোনো ক্লাবে ফিরছি না। আমার বয়স ৩৮ বছর ও ইউরোপীয় ফুটবলের মান অনেক নেমে গেছে।’
তারকা খেলোয়াড় থাকলে তুলনামূলক কম পরিচিত টুর্নামেন্টও জনপ্রিয় হতে তেমন একটা সময় লাগে না। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসিকে দেখলেই তা বোঝা যায়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে সৌদি প্রো লিগ ও মেজর লিগ সকারের (এমএলএস)। তবে রোনালদো এগিয়ে রাখছেন সৌদি লিগকেই।
২০২১ সালে বার্সেলোনার সঙ্গে দীর্ঘ ২ দশকের সম্পর্ক শেষে মেসি চলে গিয়েছিলেন প্যারিস সেইন্ট জার্মেইতে (পিএসজি)। অন্যদিকে ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদে ছিলেন রোনালদো। এল ক্লাসিকোতে মেসি-রোনালদোর দ্বৈরথ শেষ হয়ে যায় ২০১৮ তেই। এরপর রোনালদো তিন মৌসুম জুভেন্টাসে খেলার পর ২০২১ সালে ফেরেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। পুরোনো ক্লাবে এক মৌসুম খেলার পর এ বছর থেকে তিনি খেলছেন আল নাসরে। আল নাসরেও সেই পুরনো দ্বৈরথ হওয়ার একটা সম্ভাবনা ছিল। পিএসজির সঙ্গে যখন মেসির সম্পর্কের তিক্ততা যখন প্রকাশ্যে আসে, তখন আল হিলাল মোটা অঙ্কের প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার তা প্রত্যাখ্যান করে চলে গেছেন এমএলএসের ইন্টার মিয়ামিতে।
মেসির সঙ্গে ২০২৫ পর্যন্ত চুক্তি করেছে মিয়ামি। পরশু ‘দ্য আনভেইলিং’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বরণ করে নেওয়া হয় আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে। মেসির মতো সার্জিও বুসকেতসকেও ২০২৫ পর্যন্ত চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের এই ক্লাব। নতুন করে এল ক্লাসিকোর মতো দ্বৈরথ আবারও হওয়া সম্ভব কি না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল রোনালদোর কাছে। পর্তুগিজ তারকা ফুটবলার তা না করে দিয়েছেন। তিনি বরং সৌদি আরবের লিগকেই এগিয়ে রাখছেন। রোনালদোর পাশাপাশি করিম বেনজেমা, এনগোলো কান্তে, রবার্তো ফিরমিনোর মতো তারকারা এরই মধ্যে চলে গেছেন সৌদিতে। ইএসপিএনকে পর্তুগিজ এই তারকা ফরোয়ার্ড বলেন, ‘এমএলএসের চেয়ে সৌদি লিগ অনেক ভালো। সৌদি লিগে যাওয়ার উপায় আমিই দেখিয়েছি আর এখন অনেকেই এই লিগে আসছে। এক বছরে আরও সেরা খেলোয়াড় সৌদিতে আসবে। তুর্কি লিগ, ডাচ লিগকে এক বছরের মধ্যেই ছাড়িয়ে যাবে সৌদি লিগ।’
স্পোর্টিং সিপি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ, জুভেন্টাস-ইউরোপিয়ান চার ক্লাবে খেলে রোনালদো খেলতে গেছেন মধ্যপ্রাচ্যে। ইউরোপে ফেরার সম্ভাবনার কথা উঠলে তিনি বলেন, ‘শতভাগ নিশ্চিত যে ইউরোপীয় কোনো ক্লাবে ফিরছি না। আমার বয়স ৩৮ বছর ও ইউরোপীয় ফুটবলের মান অনেক নেমে গেছে।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৭ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে