ক্রীড়া ডেস্ক
চোটের সঙ্গে যেন গলায়-গলায় ‘বন্ধুত্ব’ করে ফেলেছেন বার্সেলোনা খেলোয়াড়েরা। একের পর এক চোটে সেরা একাদশ নামাতেই গলদঘর্ম অবস্থা স্প্যানিশ দলটির! বর্তমানে দলটির অন্তত ৭ জন খেলোয়াড় নানান চোটে মাঠের বাইরে আছেন।
সবচেয়ে বিস্ময়ের বিষয় গত চার বছরে বার্সার খেলোয়াড়েরা সবচেয়ে বেশি হাঁটুর চোটে পড়েছেন। এই হাঁটুর চোটে অন্তত ১৮০৬ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন ষোলো খেলোয়াড়। ডিফেন্ডার স্যামুয়েল উমতিতি, তরুণ ফরোয়ার্ড আনসু ফাতি, ফিলিপে কৌতিনহোর মতো খেলোয়াড়দেরও ভুগতে হয়েছে হাঁটুর চোটে। সব মিলিয়ে লম্বা সময় মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁদের।
বিখ্যাত ফুটবল পরিসংখ্যান বিষয়ক ওয়েবসাইট ট্রান্সফার মার্কেট জানাচ্ছে, ২০১৬-১৭ মৌসুম থেকে বার্সা খেলোয়াড়েরা মোট ২৪ বার হাঁটুর চোটে পড়েছেন। লিওনেল মেসির ক্লাব ছাড়ার পর বার্সার ১০ নম্বর জার্সি তুলে দেওয়া হয়েছে ফাতির গায়ে। হাঁটুর চোটে পড়ে এখনো মাঠেই নামতে পারেননি ১৮ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
হাঁটুর চোট কাটিয়ে মাত্রই গত সপ্তাহে মাঠে নেমেছেন কৌতিনহো। জার্মান গোলরক্ষক মার্ক টের স্টেগানও মাস তিনেক আগে ভুগেছেন একই রকম চোটে। গত মৌসুমে হাঁটুর চোটে পড়ে শুরু থেকে খেলতে পারেননি স্টেগান। অপারেশনের পর ৭৮ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন এই জার্মান গোলরক্ষক। একই চোটে পড়ে এ বছর ১০৩ দিন মাঠের বাইরে কাটাতে হয়েছে তাঁকে।
চোটের সঙ্গে ফাতি ও কৌতিনহোর সখ্য তো আরও বেশি। বাঁ-পায়ের হাঁটুর চোটে ৩১৪ দিন খেলতে পারেননি ফাতি। একই ধরনের চোটে ২৪২ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন ব্রাজিলিয়ান তারকা কৌতিনহো। বাদ যাননি বর্তমান অধিনায়ক জেরার্ড ফিকেও। সব মিলিয়ে হাঁটুর চোটে ১২৪ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার।
হাঁটুর চোটে পড়ে তরুণ ডিফেন্ডার মুসা ওয়াগ ২৭৬ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন। এর আগে ২০১৯-২০ মৌসুমেও ফাতি, সার্জিও রবার্তোরা হাঁটুর চোটে ভুগেছেন। গত মৌসুমে বার্সা ছেড়ে পুরোনো ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে যাওয়া লুইস সুয়ারেজও পড়েছিলেন হাঁটুর চোটে। ১৪৯ দিন মাঠের বাইরে কাটাতে হয়েছিল এই উরুগুইয়ান তারকাকে।
চোটের সঙ্গে যেন গলায়-গলায় ‘বন্ধুত্ব’ করে ফেলেছেন বার্সেলোনা খেলোয়াড়েরা। একের পর এক চোটে সেরা একাদশ নামাতেই গলদঘর্ম অবস্থা স্প্যানিশ দলটির! বর্তমানে দলটির অন্তত ৭ জন খেলোয়াড় নানান চোটে মাঠের বাইরে আছেন।
সবচেয়ে বিস্ময়ের বিষয় গত চার বছরে বার্সার খেলোয়াড়েরা সবচেয়ে বেশি হাঁটুর চোটে পড়েছেন। এই হাঁটুর চোটে অন্তত ১৮০৬ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন ষোলো খেলোয়াড়। ডিফেন্ডার স্যামুয়েল উমতিতি, তরুণ ফরোয়ার্ড আনসু ফাতি, ফিলিপে কৌতিনহোর মতো খেলোয়াড়দেরও ভুগতে হয়েছে হাঁটুর চোটে। সব মিলিয়ে লম্বা সময় মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁদের।
বিখ্যাত ফুটবল পরিসংখ্যান বিষয়ক ওয়েবসাইট ট্রান্সফার মার্কেট জানাচ্ছে, ২০১৬-১৭ মৌসুম থেকে বার্সা খেলোয়াড়েরা মোট ২৪ বার হাঁটুর চোটে পড়েছেন। লিওনেল মেসির ক্লাব ছাড়ার পর বার্সার ১০ নম্বর জার্সি তুলে দেওয়া হয়েছে ফাতির গায়ে। হাঁটুর চোটে পড়ে এখনো মাঠেই নামতে পারেননি ১৮ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
হাঁটুর চোট কাটিয়ে মাত্রই গত সপ্তাহে মাঠে নেমেছেন কৌতিনহো। জার্মান গোলরক্ষক মার্ক টের স্টেগানও মাস তিনেক আগে ভুগেছেন একই রকম চোটে। গত মৌসুমে হাঁটুর চোটে পড়ে শুরু থেকে খেলতে পারেননি স্টেগান। অপারেশনের পর ৭৮ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন এই জার্মান গোলরক্ষক। একই চোটে পড়ে এ বছর ১০৩ দিন মাঠের বাইরে কাটাতে হয়েছে তাঁকে।
চোটের সঙ্গে ফাতি ও কৌতিনহোর সখ্য তো আরও বেশি। বাঁ-পায়ের হাঁটুর চোটে ৩১৪ দিন খেলতে পারেননি ফাতি। একই ধরনের চোটে ২৪২ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন ব্রাজিলিয়ান তারকা কৌতিনহো। বাদ যাননি বর্তমান অধিনায়ক জেরার্ড ফিকেও। সব মিলিয়ে হাঁটুর চোটে ১২৪ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন এই অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার।
হাঁটুর চোটে পড়ে তরুণ ডিফেন্ডার মুসা ওয়াগ ২৭৬ দিন মাঠের বাইরে ছিলেন। এর আগে ২০১৯-২০ মৌসুমেও ফাতি, সার্জিও রবার্তোরা হাঁটুর চোটে ভুগেছেন। গত মৌসুমে বার্সা ছেড়ে পুরোনো ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে যাওয়া লুইস সুয়ারেজও পড়েছিলেন হাঁটুর চোটে। ১৪৯ দিন মাঠের বাইরে কাটাতে হয়েছিল এই উরুগুইয়ান তারকাকে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে