ক্রীড়া ডেস্ক
শিরোনাম দেখে অনেকে হয়তো চমকে যেতেই পারেন। অবাক হলেও এটাই সত্যি যে এই বিশ্বকাপের চার সেমিফাইনালিস্ট আর্জেন্টিনা, ক্রোয়েশিয়া, ফ্রান্স, মরক্কো-এদের মোট জনসংখ্যা বাংলাদেশের সমানই নয়।
এবারের বিশ্বকাপের চার সেমিফাইনালিস্টের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা ফ্রান্সের। ফ্রান্সে বাস করেন ৬ কোটি ৮৩ লাখ লোক। ফ্রান্সের পরেই আছে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার লোকসংখ্যা ৪ কোটি ৬২ লাখ। এরপরেই আছে মরক্কো ও ক্রোয়েশিয়া। মরক্কোতে বাস করেন ৩ কোটি ৬৭ লাখ লোক, আর ক্রোয়েশিয়ার লোকসংখ্যা ৪২ লাখ। এই চারটা দেশের মোট লোকসংখ্যা ১৫ কোটি ৫৪ লাখ, যেখানে বাংলাদেশেই বাস করেন ১৭ কোটি লোক।
ফ্রান্সের কথাই ধরা যাক। এনগোলো কান্তে, পল পগবার মতো তারকাদের ছাড়াই বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল ফরাসিরা। অনেকে হয়তো ফ্রান্সের গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ হওয়ার আশঙ্কা করছিলেন। এই শঙ্কাটাও অমূলক ছিল না। ২০১০,২০১৪, ২০১৮-এই তিন বিশ্বকাপে ইতালি, স্পেন, জার্মানি-এই তিন ইউরোপীয় দল গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়েছিল, যারা আগের বার হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন। তবে সবাইকে ভুল প্রমাণ করে ফ্রান্স চলে যায় সেমিফাইনালে।
ফ্রান্সের পরেই আছে আর্জেন্টিনা। যে আর্জেন্টিনা শুধু লিওনেল মেসি নির্ভর দলই নয়, তাদের দলে আছেন এনজো ফার্নান্দেজ, হুলিয়ান আলভারেজের মতো তরুণ খেলোয়াড়। যেখানে আকাশী-নীলদের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল সৌদি আরবের বিপক্ষে হেরে। এরপর টানা ৪ ম্যাচ জিতে চলে গেছে সেমিফাইনালে। মেসি তো গোল করছেনই, ফার্নান্দেজ, আলভারেজরাও গোল করছেন। আর গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ তো গোলবারের ‘অতন্দ্র প্রহরী।’
মরক্কো তো এবারের বিশ্বকাপের ‘জায়ান্ট কিলার।’ গ্রুপ পর্বে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র এবং বেলজিয়ামকে ২-০ গোলে হারিয়ে দেয় ‘অ্যাটলাস সিংহরা’। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যায় মরক্কো। শেষ ষোলোতে টাইব্রেকারে স্পেনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে দেয় আফ্রিকা মহাদেশের এই দেশটি। স্প্যানিশদের তিনটা শটই ঠেকিয়ে দেন মরক্কোর গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনো। আর কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালকে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে মরক্কো। তাতে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে সেমিফাইনালে পৌঁছায় ‘অ্যাটলাস সিংহরা।’
চার সেমিফাইনালিস্টের মধ্যে ক্রোয়েশিয়ার লোকসংখ্যা সবচেয়ে কম। ৪২ লক্ষের জনসংখ্যার এই দেশটি গত বিশ্বকাপে হয়েছে রানার্সআপ। লুকা মদরিচ জিতেছিলেন গোল্ডেন বলের পুরষ্কার। ক্রোয়াটরা এবার গ্রুপপর্বে মরক্কো ও বেলজিয়ামের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছিল, কানাডাকে হারিয়েছিল ৪-১ গোলে। এরপর শেষ ষোলোতে জাপান এবং শেষ আটে ব্রাজিল-এই দুটো ম্যাচই ক্রোয়াটরা জেতে টাইব্রেকারে। প্রতিপক্ষ ফুটবলারদের সামনে যেন ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ ক্রোয়াট গোলরক্ষক দমিনিক লিভাকোভিচ।
এই চার দেশের চেয়ে লোকসংখ্যা বেশি থেকেও গল্পটা বাংলাদেশের জন্য হতাশারই। ফুটবল বিশ্বকাপ বাংলাদেশের কাছে যেন দূরের মরিচিকা। ১৭ কোটি জনসংখ্যার এই দেশ প্রাক-বাছাইপর্বই পেরোতে পারে ।
শিরোনাম দেখে অনেকে হয়তো চমকে যেতেই পারেন। অবাক হলেও এটাই সত্যি যে এই বিশ্বকাপের চার সেমিফাইনালিস্ট আর্জেন্টিনা, ক্রোয়েশিয়া, ফ্রান্স, মরক্কো-এদের মোট জনসংখ্যা বাংলাদেশের সমানই নয়।
এবারের বিশ্বকাপের চার সেমিফাইনালিস্টের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা ফ্রান্সের। ফ্রান্সে বাস করেন ৬ কোটি ৮৩ লাখ লোক। ফ্রান্সের পরেই আছে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার লোকসংখ্যা ৪ কোটি ৬২ লাখ। এরপরেই আছে মরক্কো ও ক্রোয়েশিয়া। মরক্কোতে বাস করেন ৩ কোটি ৬৭ লাখ লোক, আর ক্রোয়েশিয়ার লোকসংখ্যা ৪২ লাখ। এই চারটা দেশের মোট লোকসংখ্যা ১৫ কোটি ৫৪ লাখ, যেখানে বাংলাদেশেই বাস করেন ১৭ কোটি লোক।
ফ্রান্সের কথাই ধরা যাক। এনগোলো কান্তে, পল পগবার মতো তারকাদের ছাড়াই বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিল ফরাসিরা। অনেকে হয়তো ফ্রান্সের গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ হওয়ার আশঙ্কা করছিলেন। এই শঙ্কাটাও অমূলক ছিল না। ২০১০,২০১৪, ২০১৮-এই তিন বিশ্বকাপে ইতালি, স্পেন, জার্মানি-এই তিন ইউরোপীয় দল গ্রুপ পর্বেই বাদ পড়েছিল, যারা আগের বার হয়েছিল চ্যাম্পিয়ন। তবে সবাইকে ভুল প্রমাণ করে ফ্রান্স চলে যায় সেমিফাইনালে।
ফ্রান্সের পরেই আছে আর্জেন্টিনা। যে আর্জেন্টিনা শুধু লিওনেল মেসি নির্ভর দলই নয়, তাদের দলে আছেন এনজো ফার্নান্দেজ, হুলিয়ান আলভারেজের মতো তরুণ খেলোয়াড়। যেখানে আকাশী-নীলদের বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয়েছিল সৌদি আরবের বিপক্ষে হেরে। এরপর টানা ৪ ম্যাচ জিতে চলে গেছে সেমিফাইনালে। মেসি তো গোল করছেনই, ফার্নান্দেজ, আলভারেজরাও গোল করছেন। আর গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ তো গোলবারের ‘অতন্দ্র প্রহরী।’
মরক্কো তো এবারের বিশ্বকাপের ‘জায়ান্ট কিলার।’ গ্রুপ পর্বে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র এবং বেলজিয়ামকে ২-০ গোলে হারিয়ে দেয় ‘অ্যাটলাস সিংহরা’। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যায় মরক্কো। শেষ ষোলোতে টাইব্রেকারে স্পেনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে দেয় আফ্রিকা মহাদেশের এই দেশটি। স্প্যানিশদের তিনটা শটই ঠেকিয়ে দেন মরক্কোর গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনো। আর কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগালকে হারিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করে মরক্কো। তাতে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে সেমিফাইনালে পৌঁছায় ‘অ্যাটলাস সিংহরা।’
চার সেমিফাইনালিস্টের মধ্যে ক্রোয়েশিয়ার লোকসংখ্যা সবচেয়ে কম। ৪২ লক্ষের জনসংখ্যার এই দেশটি গত বিশ্বকাপে হয়েছে রানার্সআপ। লুকা মদরিচ জিতেছিলেন গোল্ডেন বলের পুরষ্কার। ক্রোয়াটরা এবার গ্রুপপর্বে মরক্কো ও বেলজিয়ামের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছিল, কানাডাকে হারিয়েছিল ৪-১ গোলে। এরপর শেষ ষোলোতে জাপান এবং শেষ আটে ব্রাজিল-এই দুটো ম্যাচই ক্রোয়াটরা জেতে টাইব্রেকারে। প্রতিপক্ষ ফুটবলারদের সামনে যেন ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ ক্রোয়াট গোলরক্ষক দমিনিক লিভাকোভিচ।
এই চার দেশের চেয়ে লোকসংখ্যা বেশি থেকেও গল্পটা বাংলাদেশের জন্য হতাশারই। ফুটবল বিশ্বকাপ বাংলাদেশের কাছে যেন দূরের মরিচিকা। ১৭ কোটি জনসংখ্যার এই দেশ প্রাক-বাছাইপর্বই পেরোতে পারে ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে