নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভরসা দিচ্ছিল তুর্কমেনিস্তান ম্যাচে খেলার ধরন। বহুদিন পর পাসিং ফুটবল, সুযোগ পেলেই কাউন্টার অ্যাটাকে প্রতিপক্ষের রক্ষণে আতঙ্ক ধরানো। সেই কৌশলে মালয়েশিয়াকে ধরাশায়ী করানোর পরিকল্পনায় উল্টো কুপোকাত বাংলাদেশ। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শেষ হলো বড় হার দিয়ে।
কুয়ালালামপুরের বুকিত জলিল স্টেডিয়ামে নিজেদের ৫৮ হাজার দর্শকের সামনে বাংলাদেশকে বলতে গেলে পুরোটা সময়ই কোণঠাসা করে রাখল স্বাগতিক মালয়েশিয়া। প্রথমার্ধে তবু যাও একটা লড়াইয়ের তাগিদ ছিল, দ্বিতীয়ার্ধে জামাল ভূঁইয়ারা উপহার দিলেন একরাশ হতাশা। বাহরাইন, তুর্কমেনিস্তানের কাছে হারের পর মালয়েশিয়ার কাছে ৪-১ গোলে হেরে দেশে ফিরবেন বাংলাদেশের ফুটবলাররা।
তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ভালো খেলার আত্মবিশ্বাস থাকলেও ফুটবলারদের ক্লান্তি ছিল চোখে পড়ার মতো। আগের দুই ম্যাচের একাদশটাকে অপরিবর্তিত রেখে মালয়েশিয়া ম্যাচেও আগের ১১ ফুটবলারকে খেলালেন স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। ক্লান্ত শরীরে স্বাগতিকদের প্রেসিং ফুটবল, সঙ্গে ৫৮ হাজার স্বাগতিক দর্শকের গর্জন গিলে ফেলল বাংলাদেশকে। দর্শক হিসেবে বুকিত জলিলে উপস্থিত ১২ হাজার বাংলাদেশির সমর্থন হারিয়ে গেল মালয়েশিয়ানদের গর্জনের ভিড়ে।
নিজেদের দর্শকের সামনে বাংলাদেশকে নিয়ে শুরু থেকেই খেলল মালয়েশিয়া। ৬ মিনিটে শফিক আহমেদের নিচু কোনাকুনি শট দূরের পোস্টে না লাগলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ে তখনই।
দাঁত কামড়ে মালয়েশিয়ার আক্রমণ ঠেকিয়ে গেলেও বাংলাদেশকে হতাশ করেছেন রেফারি। ১৫ মিনিটে আতিকুর রহমান ফাহাদকে বক্সে ফাউলের দাঁয়ে দেখান হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। যদিও ভিডিওতে দেখা গেছে ফাউল করেননি ফাহাদ। পরে ১৬ মিনিটে স্পটকিকে মালয়েশিয়াকে এগিয়ে দেন সাফাউই রশিদ।
সেই গোল বাংলাদেশ শোধ দিয়েছে ৩১ মিনিটে। বিশ্বনাথের লং থ্রোয়ে তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে গোল করেছিলেন মো. ইব্রাহিম। একইভাবে গোল করলেন মালয়েশিয়ার বিপক্ষেও। বিশ্বনাথের থ্রোয়ে রাকিবের ব্যাক হেডের পর ইব্রাহিমের হেডে বল জালে জড়ায়।
সমতা ফিরিয়ে আবারও পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ৩৮ মিনিটে কাছের পোস্টে ডিওন কুলের বাঁ পায়ের জোরালো শট বলের লাইনে থাকলেও আটকাতে পারেননি জিকো। তার হাতে ছুঁয়ে জালে জড়ায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আবারও গোল হজম করে বাংলাদেশ। ফয়সাল হালিমের থ্রু থেকে বক্সের ভেতরে ফাঁকায় থাকা শফিক হেডে গোলকিপার জিকোকে পরাস্ত করেন। ৭৩ তম মিনিটে সতীর্থের আড়াআড়ি ক্রসে বদলি ফরোয়ার্ড ড্যারেন লক গোলমুখ থেকে নিখুঁত টোকায় লক্ষ্যভেদ করলে বড় হার নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। তিন ম্যাচে ৮ গোল করে কাল ফিরতে পারেন দেশে।
ভরসা দিচ্ছিল তুর্কমেনিস্তান ম্যাচে খেলার ধরন। বহুদিন পর পাসিং ফুটবল, সুযোগ পেলেই কাউন্টার অ্যাটাকে প্রতিপক্ষের রক্ষণে আতঙ্ক ধরানো। সেই কৌশলে মালয়েশিয়াকে ধরাশায়ী করানোর পরিকল্পনায় উল্টো কুপোকাত বাংলাদেশ। এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শেষ হলো বড় হার দিয়ে।
কুয়ালালামপুরের বুকিত জলিল স্টেডিয়ামে নিজেদের ৫৮ হাজার দর্শকের সামনে বাংলাদেশকে বলতে গেলে পুরোটা সময়ই কোণঠাসা করে রাখল স্বাগতিক মালয়েশিয়া। প্রথমার্ধে তবু যাও একটা লড়াইয়ের তাগিদ ছিল, দ্বিতীয়ার্ধে জামাল ভূঁইয়ারা উপহার দিলেন একরাশ হতাশা। বাহরাইন, তুর্কমেনিস্তানের কাছে হারের পর মালয়েশিয়ার কাছে ৪-১ গোলে হেরে দেশে ফিরবেন বাংলাদেশের ফুটবলাররা।
তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ভালো খেলার আত্মবিশ্বাস থাকলেও ফুটবলারদের ক্লান্তি ছিল চোখে পড়ার মতো। আগের দুই ম্যাচের একাদশটাকে অপরিবর্তিত রেখে মালয়েশিয়া ম্যাচেও আগের ১১ ফুটবলারকে খেলালেন স্প্যানিশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। ক্লান্ত শরীরে স্বাগতিকদের প্রেসিং ফুটবল, সঙ্গে ৫৮ হাজার স্বাগতিক দর্শকের গর্জন গিলে ফেলল বাংলাদেশকে। দর্শক হিসেবে বুকিত জলিলে উপস্থিত ১২ হাজার বাংলাদেশির সমর্থন হারিয়ে গেল মালয়েশিয়ানদের গর্জনের ভিড়ে।
নিজেদের দর্শকের সামনে বাংলাদেশকে নিয়ে শুরু থেকেই খেলল মালয়েশিয়া। ৬ মিনিটে শফিক আহমেদের নিচু কোনাকুনি শট দূরের পোস্টে না লাগলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ে তখনই।
দাঁত কামড়ে মালয়েশিয়ার আক্রমণ ঠেকিয়ে গেলেও বাংলাদেশকে হতাশ করেছেন রেফারি। ১৫ মিনিটে আতিকুর রহমান ফাহাদকে বক্সে ফাউলের দাঁয়ে দেখান হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। যদিও ভিডিওতে দেখা গেছে ফাউল করেননি ফাহাদ। পরে ১৬ মিনিটে স্পটকিকে মালয়েশিয়াকে এগিয়ে দেন সাফাউই রশিদ।
সেই গোল বাংলাদেশ শোধ দিয়েছে ৩১ মিনিটে। বিশ্বনাথের লং থ্রোয়ে তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে গোল করেছিলেন মো. ইব্রাহিম। একইভাবে গোল করলেন মালয়েশিয়ার বিপক্ষেও। বিশ্বনাথের থ্রোয়ে রাকিবের ব্যাক হেডের পর ইব্রাহিমের হেডে বল জালে জড়ায়।
সমতা ফিরিয়ে আবারও পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ৩৮ মিনিটে কাছের পোস্টে ডিওন কুলের বাঁ পায়ের জোরালো শট বলের লাইনে থাকলেও আটকাতে পারেননি জিকো। তার হাতে ছুঁয়ে জালে জড়ায়।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আবারও গোল হজম করে বাংলাদেশ। ফয়সাল হালিমের থ্রু থেকে বক্সের ভেতরে ফাঁকায় থাকা শফিক হেডে গোলকিপার জিকোকে পরাস্ত করেন। ৭৩ তম মিনিটে সতীর্থের আড়াআড়ি ক্রসে বদলি ফরোয়ার্ড ড্যারেন লক গোলমুখ থেকে নিখুঁত টোকায় লক্ষ্যভেদ করলে বড় হার নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের। তিন ম্যাচে ৮ গোল করে কাল ফিরতে পারেন দেশে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২৩ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে