ক্রীড়া ডেস্ক
১৯৬২ থেকে ১৯৭৬—পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারে ১৪ বছর খেলেন লুইজি জিজি রিভা। প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ এলোমেলো করতেন বলে ‘বজ্রের হুংকার’ নামে পরিচিতি পান তিনি। সেই বজ্রধ্বনিও অবশেষে থেমে গেল গত রাতে। ৭৯ বছর বয়সে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
রিভা মূলত মারা গেছেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে। নিজ বাসায় হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকের পর গত পরশু ইতালির কালিয়ারি শহরের ব্রোতজু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কালিয়ারির হাসপাতাল গত সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল যে তাঁর অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তবে খুব দ্রুতই তিনি মারা গেলেন। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ৪২ ম্যাচে ৩৫ গোল করেন রিভা। ইতালিয়ান ফুটবলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ইতালির হয়ে দুই ভূমিকায় দুটি শিরোপা জেতেন রিভা। ফুটবলার হিসেবে ১৯৬৮ ইউরো জেতেন। ২০০৬ বিশ্বকাপজয়ী ইতালি দলের টিম ম্যানেজার ছিলেন রিভা। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইতালির ফুটবল ফেডারেশন (এফআইজিসি) গ্যাব্রিয়েলি গ্রেভিনা বলেন, ‘আমি খুবই কষ্ট পেয়েছি এবং বিশাল ধাক্কা খেয়েছি। ইতালিয়ান ফুটবল দল আক্ষেপ করছে। কারণ সত্যিকারের জাতীয় নায়ক বিদায় নিয়েছেন। জিজি রিভা অসাধারণ এক ফুটবলার ছিলেন। তাঁর গৌরব, ক্লাস, স্বচ্ছতা সবকিছু প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম একত্রিত করেছে। তাঁকে ধন্যবাদ যে আমরা ১৯৬৮ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছি। ২০০৬ বিশ্বকাপও জিতেছি (রিভা তখন ইতালির টিম ম্যানেজার)।’
ইতালির লেগুইনো এলাকায় ১৯৪৪ সালের ৭ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন রিভা।পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন লেনানোর হয়ে। এরপর ক্যালিয়ারিতে ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত খেলেছেন তিনি। অন্যান্য ক্লাবে যাওয়ার প্রস্তাব পেয়েও তিনি যাননি। ক্যালিয়ারির জার্সিতে ৩৭৪ ম্যাচে করেছেন ২০৫ গোল। ১৯৬৯-৭০ মৌসুমের সিরি ‘আ’ জিতেছেন ক্যালিয়ারির জার্সিতে। ১৯৭০ সালে ইতালির জার্সিতে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছিলেন রিভা। তবে ব্রাজিলের কাছে ৪-১ গোলে হেরে গিয়েছিল ইতালি।
১৯৬২ থেকে ১৯৭৬—পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারে ১৪ বছর খেলেন লুইজি জিজি রিভা। প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ এলোমেলো করতেন বলে ‘বজ্রের হুংকার’ নামে পরিচিতি পান তিনি। সেই বজ্রধ্বনিও অবশেষে থেমে গেল গত রাতে। ৭৯ বছর বয়সে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
রিভা মূলত মারা গেছেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে। নিজ বাসায় হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকের পর গত পরশু ইতালির কালিয়ারি শহরের ব্রোতজু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কালিয়ারির হাসপাতাল গত সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জানিয়েছিল যে তাঁর অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তবে খুব দ্রুতই তিনি মারা গেলেন। আন্তর্জাতিক ফুটবলে ৪২ ম্যাচে ৩৫ গোল করেন রিভা। ইতালিয়ান ফুটবলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ইতালির হয়ে দুই ভূমিকায় দুটি শিরোপা জেতেন রিভা। ফুটবলার হিসেবে ১৯৬৮ ইউরো জেতেন। ২০০৬ বিশ্বকাপজয়ী ইতালি দলের টিম ম্যানেজার ছিলেন রিভা। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে ইতালির ফুটবল ফেডারেশন (এফআইজিসি) গ্যাব্রিয়েলি গ্রেভিনা বলেন, ‘আমি খুবই কষ্ট পেয়েছি এবং বিশাল ধাক্কা খেয়েছি। ইতালিয়ান ফুটবল দল আক্ষেপ করছে। কারণ সত্যিকারের জাতীয় নায়ক বিদায় নিয়েছেন। জিজি রিভা অসাধারণ এক ফুটবলার ছিলেন। তাঁর গৌরব, ক্লাস, স্বচ্ছতা সবকিছু প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম একত্রিত করেছে। তাঁকে ধন্যবাদ যে আমরা ১৯৬৮ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছি। ২০০৬ বিশ্বকাপও জিতেছি (রিভা তখন ইতালির টিম ম্যানেজার)।’
ইতালির লেগুইনো এলাকায় ১৯৪৪ সালের ৭ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন রিভা।পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন লেনানোর হয়ে। এরপর ক্যালিয়ারিতে ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত খেলেছেন তিনি। অন্যান্য ক্লাবে যাওয়ার প্রস্তাব পেয়েও তিনি যাননি। ক্যালিয়ারির জার্সিতে ৩৭৪ ম্যাচে করেছেন ২০৫ গোল। ১৯৬৯-৭০ মৌসুমের সিরি ‘আ’ জিতেছেন ক্যালিয়ারির জার্সিতে। ১৯৭০ সালে ইতালির জার্সিতে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছিলেন রিভা। তবে ব্রাজিলের কাছে ৪-১ গোলে হেরে গিয়েছিল ইতালি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে