নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মদ-কাণ্ডে বড় শাস্তিই পেলেন বসুন্ধরা কিংসের পাঁচ ফুটবলার। তিন ফুটবলারকে লম্বা সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি দুই ফুটবলারকে জরিমানা ও সতর্ক করেছে বসুন্ধরা কিংস।
২০ সেপ্টেম্বর এএফসি কাপে মাজিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে ফেরার পথে বিমানবন্দরে ৬৪ বোতলসহ কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে আটক হন পাঁচ ফুটবলার—তপু বর্মণ, আনিসুর রহমান, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও তৌহিদুল আলম সবুজ। ওডিশা এফসির বিপক্ষে ম্যাচের অনুশীলন থেকে এই ফুটবলারদের বিরত রেখেছিল বসুন্ধরা, করা হয়েছিল অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ। ফুটবলারদের জিজ্ঞাসার পাশাপাশি একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করেছিল বসুন্ধরা।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পাঁচ ফুটবলারকে নিষিদ্ধ ও জরিমানা করেছে বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ। তাতে বড় শাস্তি পাচ্ছেন জিকো ও তৌহিদুল আলম সবুজ। জিকোকে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত ক্লাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০২৩-২৪ পুরো মৌসুমের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন সবুজ।
শেখ মোরসালিন ও রিমন হোসেনকে জরিমানা গুনতে হবে। মোরসালিনকে এক লাখ ও রিমনকে জরিমানা করা হয়েছে তিন লাখ টাকা।
অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার তপু বর্মণকে জরিমানা ও নিষেধাজ্ঞা দুটোই পেতে হচ্ছে। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকবেন তিনি। জরিমানা দিতে হবে এক লাখ টাকা।
ক্লাবে নিষিদ্ধ ফুটবলারদের জাতীয় দলে ফেরার পথ বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। যে কারণে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে খেলার সুযোগ পাননি জিকো, মোরসালিন, তপু ও রিমন। নিষেধাজ্ঞার কারণে এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকবেন তপু, জিকো জাতীয় দলের বাইরে থাকবেন আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় মোরসালিন ও রিমনের জাতীয় খেলার পথে কোনো বাধা থাকছে না। তবে দিন শেষে এই সিদ্ধান্তের ভার থাকছে জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার কাছেই।
মদ-কাণ্ডে বড় শাস্তিই পেলেন বসুন্ধরা কিংসের পাঁচ ফুটবলার। তিন ফুটবলারকে লম্বা সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি দুই ফুটবলারকে জরিমানা ও সতর্ক করেছে বসুন্ধরা কিংস।
২০ সেপ্টেম্বর এএফসি কাপে মাজিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে ফেরার পথে বিমানবন্দরে ৬৪ বোতলসহ কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে আটক হন পাঁচ ফুটবলার—তপু বর্মণ, আনিসুর রহমান, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও তৌহিদুল আলম সবুজ। ওডিশা এফসির বিপক্ষে ম্যাচের অনুশীলন থেকে এই ফুটবলারদের বিরত রেখেছিল বসুন্ধরা, করা হয়েছিল অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ। ফুটবলারদের জিজ্ঞাসার পাশাপাশি একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করেছিল বসুন্ধরা।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পাঁচ ফুটবলারকে নিষিদ্ধ ও জরিমানা করেছে বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ। তাতে বড় শাস্তি পাচ্ছেন জিকো ও তৌহিদুল আলম সবুজ। জিকোকে ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত ক্লাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০২৩-২৪ পুরো মৌসুমের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন সবুজ।
শেখ মোরসালিন ও রিমন হোসেনকে জরিমানা গুনতে হবে। মোরসালিনকে এক লাখ ও রিমনকে জরিমানা করা হয়েছে তিন লাখ টাকা।
অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার তপু বর্মণকে জরিমানা ও নিষেধাজ্ঞা দুটোই পেতে হচ্ছে। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকবেন তিনি। জরিমানা দিতে হবে এক লাখ টাকা।
ক্লাবে নিষিদ্ধ ফুটবলারদের জাতীয় দলে ফেরার পথ বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। যে কারণে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে খেলার সুযোগ পাননি জিকো, মোরসালিন, তপু ও রিমন। নিষেধাজ্ঞার কারণে এই বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষিদ্ধ থাকবেন তপু, জিকো জাতীয় দলের বাইরে থাকবেন আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় মোরসালিন ও রিমনের জাতীয় খেলার পথে কোনো বাধা থাকছে না। তবে দিন শেষে এই সিদ্ধান্তের ভার থাকছে জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার কাছেই।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে