নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় দলের হয়ে প্রথম গোল পেলেন সুমন রেজা। তাও একটি নয়, দুটি। কিন্তু খেলাটা কিরগিজস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে হওয়ায় সুমনের চোখ জুড়ানো দুই গোল যেমন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছে না, তেমনি শেষ পর্যন্ত কাজে লাগেনি দলেরও। সুমনের গোলে এগিয়ে গিয়েও কিরগিজ যুবাদের কাছে ৩-২ গোলে হারের তিক্ত স্বাদ পেতে হয়েছে বাংলাদেশকে।
এই হারে খালি হাতেই কিরগিজস্তান সফর শেষ হলো বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের। ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে ফিলিস্তিনের কাছে ২-০, কিরগিজস্তানের কাছে ৪-১ আর স্বাগতিক যুবাদের কাছে হারে সাফের প্রস্তুতিটাও ভালো হলো না জামাল ভূঁইয়াদের।
হারলেও সুমনের গোলে পাওয়া হয়তো স্বস্তি দিতে পারত বাংলাদেশ কোচ জেমি ডেকে। কিন্তু প্রতিপক্ষের যুব দলের বিপক্ষে সহজ কিছু সুযোগ হাতছাড়া করায় খানিকটা হতাশ তিনি। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘ফিলিস্তিন-কিরগিজস্তানের বিপক্ষে ম্যাচগুলো কঠিন হবে জানতাম। জানতাম তেমন সুযোগ পাব না। কিন্তু অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে আমাদের লক্ষ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। সেটা হয়নি।’
স্বাগতিকদের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে গতকাল একাদশ পুরো পাল্টে ফেলেন বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে। নয় পরিবর্তনে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের জার্সিতে ম্যাচ খেলার সুযোগ পান গোলরক্ষক মিতুল মারমা ও ডিফেন্ডার আতিকুজ্জামান। দলের অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ড ছিল ডিফেন্ডার রেজাউল করিমের হাতে।
দোলেন ওমরাজাকভ স্টেডিয়ামে শুরুতে বাংলাদেশের খেলায় ছিল গতি। সেটিকে কাজে লাগিয়ে সুফলটা বাংলাদেশ পেয়েছে ১১ মিনিটেই। স্বাগতিক এক ডিফেন্ডারের ভুল পাস থেকে বল পেয়ে যান সুমন, বল নিয়ে সামান্য এগিয়ে বক্সের সামনে থেকে বাঁ পায়ের দূর পাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন বাংলাদেশ স্ট্রাইকার।
সেই গোল ২৪ মিনিটেই শোধ করে দেয় স্বাগতিকরা। উলু জানিবেগের ক্রস থেকে সমতায় ফেরে স্বাগতিকেরা। ৪ মিনিট পর বোরুভায়েব গুলজিঘিতের বাঁ পায়ের প্লেসিং শটে পরাস্ত হন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আবারও পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ডি-বক্সের জটলাকে কাজে লাগিয়ে ৫৮ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন আলিগুলোভ মাস্কাট। পরে অবশ্য ব্যবধান কমান সুমন রেজা। ৬৪ মিনিটে কিরগিজস্তানের দুই ডিফেন্ডারের মাঝখান থেকে দর্শনীয় এক সাইড ভলিতে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন সুমন।
জাতীয় দলের হয়ে প্রথম গোল পেলেন সুমন রেজা। তাও একটি নয়, দুটি। কিন্তু খেলাটা কিরগিজস্তান অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে হওয়ায় সুমনের চোখ জুড়ানো দুই গোল যেমন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাচ্ছে না, তেমনি শেষ পর্যন্ত কাজে লাগেনি দলেরও। সুমনের গোলে এগিয়ে গিয়েও কিরগিজ যুবাদের কাছে ৩-২ গোলে হারের তিক্ত স্বাদ পেতে হয়েছে বাংলাদেশকে।
এই হারে খালি হাতেই কিরগিজস্তান সফর শেষ হলো বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের। ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে ফিলিস্তিনের কাছে ২-০, কিরগিজস্তানের কাছে ৪-১ আর স্বাগতিক যুবাদের কাছে হারে সাফের প্রস্তুতিটাও ভালো হলো না জামাল ভূঁইয়াদের।
হারলেও সুমনের গোলে পাওয়া হয়তো স্বস্তি দিতে পারত বাংলাদেশ কোচ জেমি ডেকে। কিন্তু প্রতিপক্ষের যুব দলের বিপক্ষে সহজ কিছু সুযোগ হাতছাড়া করায় খানিকটা হতাশ তিনি। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ কোচ বলেছেন, ‘ফিলিস্তিন-কিরগিজস্তানের বিপক্ষে ম্যাচগুলো কঠিন হবে জানতাম। জানতাম তেমন সুযোগ পাব না। কিন্তু অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে আমাদের লক্ষ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। সেটা হয়নি।’
স্বাগতিকদের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে গতকাল একাদশ পুরো পাল্টে ফেলেন বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে। নয় পরিবর্তনে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের জার্সিতে ম্যাচ খেলার সুযোগ পান গোলরক্ষক মিতুল মারমা ও ডিফেন্ডার আতিকুজ্জামান। দলের অধিনায়কত্বের আর্মব্যান্ড ছিল ডিফেন্ডার রেজাউল করিমের হাতে।
দোলেন ওমরাজাকভ স্টেডিয়ামে শুরুতে বাংলাদেশের খেলায় ছিল গতি। সেটিকে কাজে লাগিয়ে সুফলটা বাংলাদেশ পেয়েছে ১১ মিনিটেই। স্বাগতিক এক ডিফেন্ডারের ভুল পাস থেকে বল পেয়ে যান সুমন, বল নিয়ে সামান্য এগিয়ে বক্সের সামনে থেকে বাঁ পায়ের দূর পাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন বাংলাদেশ স্ট্রাইকার।
সেই গোল ২৪ মিনিটেই শোধ করে দেয় স্বাগতিকরা। উলু জানিবেগের ক্রস থেকে সমতায় ফেরে স্বাগতিকেরা। ৪ মিনিট পর বোরুভায়েব গুলজিঘিতের বাঁ পায়ের প্লেসিং শটে পরাস্ত হন বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আবারও পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ডি-বক্সের জটলাকে কাজে লাগিয়ে ৫৮ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন আলিগুলোভ মাস্কাট। পরে অবশ্য ব্যবধান কমান সুমন রেজা। ৬৪ মিনিটে কিরগিজস্তানের দুই ডিফেন্ডারের মাঝখান থেকে দর্শনীয় এক সাইড ভলিতে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন সুমন।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১২ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে