ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যালন ডি’অরসহ যেকোনো পুরস্কার ও শিরোপা জয় লিওনেল মেসির কাছে ডালভাত। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ক্যাবিনেট যে পুরস্কারের ভাণ্ডার। প্রতি বছরই কোনো না কোনো শিরোপা, পুরস্কার তিনি পেয়েই পাচ্ছেন।
মেসি এখন পর্যন্ত তাঁর ক্যারিয়ারে ব্যালন ডি’অর জিতেছেন ৮ টি। ২০০৯ এ পেয়েছেন প্রথমবার। এরপর ২০১২ পর্যন্ত টানা জিতেছেন চতুর্থ ব্যালন ডি’অর। আর সর্বশেষ অষ্টম ব্যালন ডি’অর জিতেছেন ২০২৩ সালে। যার মধ্যে আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ২০১০ এর ব্যালন ডি’অর জয় যেন মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে ওয়েসলি স্নেইডারের। ২০১০ ফুটবল বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস হয়েছে রানার্সআপ। ৫ গোল করে স্নেইডার যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন সেই বিশ্বকাপে। একই সঙ্গে ইন্টার মিলানের হয়ে ২০০৯-১০ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন ডাচ ফরোয়ার্ড। সেই চ্যাম্পিয়নস লিগে করেছেন ৩ গোল ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৬ গোলে।
অন্যদিকে ২০১০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা বাদ পড়েছে কোয়ার্টার ফাইনালে। সেই বিশ্বকাপে মেসি কোনো গোল পাননি। অ্যাসিস্ট করেছেন ১ গোলে। ২০০৯-১০ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সেলোনার হয়ে করেছেন ৮ গোল। সেবার ব্যালন ডি’অর পাওয়ার দৌড়ে প্রথম তিনে ছিলেন বার্সার তৎকালীন তিন তারকা মেসি, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি হার্নান্দেজ। স্নেইডার ছিলেন চার নম্বরে। মিশরের আলহাইয়া টিভিতে এক সাক্ষাৎকারে ডাচ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘এখানে কিছুটা অবিচার হয়েছে যে আমি ২০১০ ব্যালন ডি’অর জিততে পারিনি আর মেসি সেটা জিতেছে। তবে আমি এমন না যে সেটা নিয়ে কান্নাকাটি করব।’
স্নেইডার ২০১০ বিশ্বকাপে রানার্সআপ হওয়া নিয়েও আফসোস করেছেন। ডাচ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ব্যালন ডি’অর হচ্ছে ব্যক্তিগত শিরোপা। আমার কাছে দলগত শিরোপাই মুখ্য। যদি আমাকে ব্যালন ডি’অর. চ্যাম্পিয়নস লিগ যেকোনো একটা বেছে নিতে হয়, আমি চ্যাম্পিয়নস লিগকে বেছে নেব। স্পেনের বিপক্ষে ২০১০ বিশ্বকাপের ফাইনাল আমাদের জেতা উচিত ছিল। তবে তারা (স্পেন) দুর্দান্ত খেলে আমাদের হারিয়েছে।’
ব্যালন ডি’অরসহ যেকোনো পুরস্কার ও শিরোপা জয় লিওনেল মেসির কাছে ডালভাত। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ক্যাবিনেট যে পুরস্কারের ভাণ্ডার। প্রতি বছরই কোনো না কোনো শিরোপা, পুরস্কার তিনি পেয়েই পাচ্ছেন।
মেসি এখন পর্যন্ত তাঁর ক্যারিয়ারে ব্যালন ডি’অর জিতেছেন ৮ টি। ২০০৯ এ পেয়েছেন প্রথমবার। এরপর ২০১২ পর্যন্ত টানা জিতেছেন চতুর্থ ব্যালন ডি’অর। আর সর্বশেষ অষ্টম ব্যালন ডি’অর জিতেছেন ২০২৩ সালে। যার মধ্যে আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ২০১০ এর ব্যালন ডি’অর জয় যেন মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে ওয়েসলি স্নেইডারের। ২০১০ ফুটবল বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস হয়েছে রানার্সআপ। ৫ গোল করে স্নেইডার যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন সেই বিশ্বকাপে। একই সঙ্গে ইন্টার মিলানের হয়ে ২০০৯-১০ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন ডাচ ফরোয়ার্ড। সেই চ্যাম্পিয়নস লিগে করেছেন ৩ গোল ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৬ গোলে।
অন্যদিকে ২০১০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা বাদ পড়েছে কোয়ার্টার ফাইনালে। সেই বিশ্বকাপে মেসি কোনো গোল পাননি। অ্যাসিস্ট করেছেন ১ গোলে। ২০০৯-১০ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সেলোনার হয়ে করেছেন ৮ গোল। সেবার ব্যালন ডি’অর পাওয়ার দৌড়ে প্রথম তিনে ছিলেন বার্সার তৎকালীন তিন তারকা মেসি, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি হার্নান্দেজ। স্নেইডার ছিলেন চার নম্বরে। মিশরের আলহাইয়া টিভিতে এক সাক্ষাৎকারে ডাচ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘এখানে কিছুটা অবিচার হয়েছে যে আমি ২০১০ ব্যালন ডি’অর জিততে পারিনি আর মেসি সেটা জিতেছে। তবে আমি এমন না যে সেটা নিয়ে কান্নাকাটি করব।’
স্নেইডার ২০১০ বিশ্বকাপে রানার্সআপ হওয়া নিয়েও আফসোস করেছেন। ডাচ ফরোয়ার্ড বলেন, ‘ব্যালন ডি’অর হচ্ছে ব্যক্তিগত শিরোপা। আমার কাছে দলগত শিরোপাই মুখ্য। যদি আমাকে ব্যালন ডি’অর. চ্যাম্পিয়নস লিগ যেকোনো একটা বেছে নিতে হয়, আমি চ্যাম্পিয়নস লিগকে বেছে নেব। স্পেনের বিপক্ষে ২০১০ বিশ্বকাপের ফাইনাল আমাদের জেতা উচিত ছিল। তবে তারা (স্পেন) দুর্দান্ত খেলে আমাদের হারিয়েছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে