নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাচটা খেলার জন্য মাত্র ২৪ ঘণ্টা সময় আগে ভুবনেশ্বরে পৌঁছেছিল বসুন্ধরা কিংস। ছিল না কোনো অনুশীলন সেশনও। ভিসা জটিলতা, ভ্রমণক্লান্তি সামলে ম্যাচে দুবার মোহনবাগানের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়া। প্রতিবারই পিছিয়ে পড়ে জয়ের সমান এক ড্র পেয়েছে বাংলাদেশের সেরা বসুন্ধরা কিংস।
এক বছর আগে সল্ট লেক স্টেডিয়ামে মোহনবাগানের কাছে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল বসুন্ধরা। আজ ভুবনেশ্বরে একই দলের বিপক্ষে ২-২ গোলের রোমাঞ্চকর এক ড্র তুলে নিয়েছে অস্কার ব্রুজোনের দল। দুবার বল লাগল ক্রসবারে, না হলে হয়তো ম্যাচটা জিততেও পারত বসুন্ধরা।
দর্শকহীন কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে মোহনবাগানের মুখোমুখি হয়েছিল বসুন্ধরা। একই মাঠে প্রথম ম্যাচে মালদ্বীপের মাজিয়া ক্লাবের বিপক্ষে ৬-১ গোলের জয় পেয়েছে স্বাগতিক ওডিশা এফসি। দ্বিতীয় ম্যাচে কোনো দর্শকই হলো না। তাতে একদিক দিয়ে বরং সুবিধাই হয়েছে বাংলাদেশের ক্লাবটির। দুর্গাপূজার ব্যস্ততায় নিজেদের সমর্থকদের সমর্থন পায়নি পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী দল মোহনবাগান।
সমর্থনহীন মোহনবাগানকে শুরুতে ভালোই চাপে রেখেছিল বসুন্ধরা। এর পরও ২৮ মিনিটে গোলটা হজম করতেই হয়েছে বাংলাদেশের দলটাকে। ডান দিকে দিয়ে আক্রমণে ওঠা হুগো বোমোস অনেকটা এগিয়ে বক্সে বল বাড়ান। তা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঠান্ডা মাথায় কাটব্যাক করেন জ্যাসন কামিন্স; নিখুঁত শটে বাকি কাজ সারেন অজি ফরোয়ার্ড দিমিত্রি পেট্রাতোস।
বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নরা পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি। ৩৩তম মিনিটে স্বদেশি ব্রাজিলিয়ান রবসন রবিনহোর থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গায়ের সঙ্গে সেঁটে থাকা হেক্টর ক্যান্টনের প্রতিরোধ ভেঙে দারুণ শটে সমতা ফেরান দরিয়েলতন গোমেজ ।
দুই মিনিট পরই এগিয়ে যেতে পারত বসুন্ধরা। কিন্তু বক্সের একটু বাইরে থেকে রবসনের জায়গা করে নিয়ে জোরালো শট আটকে যায় ক্রসবারে।
বিরতি থেকে ফিরে আবারও একই দুর্ভাগ্য। এবার মাথায় হাত দরিয়েলতনের। মোহনবাগান গোলরক্ষককে একা পেয়ে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট আটকায় ক্রসবারে লেগে।
বসুন্ধরা না পারলেও মোহনবাগান নিজেদের সুযোগ কাজে লাগিয়ে আবারও এগিয়ে যায় ৫৪ মিনিটে। বসুন্ধরার রক্ষণের ভুলে দিমিত্রি পেট্রাতোসের বাড়ানো বলে বাঁ প্রান্ত থেকে জোরালো শটে বসুন্ধরা গোলরক্ষক শ্রাবণের মাথার ওপর দিয়ে ব্যবধান বাড়ান আশিস রাই।
সেই আশিস রাই ৬৯ মিনিটে পেনাল্টি উপহার দিলেন বসুন্ধরাকে। বল পায়ে বক্সে ঢোকা রবসনকে ফেলে দেন আশিস। রেফারির বাঁশি পেনাল্টির। পরের মিনিটে নিজেই শট নিয়ে বসুন্ধরাকে সমতায় ফেরান ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক।
এরপর আর কোনো দল গোল পায়নি। তাতে বসুন্ধরা পেয়েছে স্বস্তির এক পয়েন্ট। এই ড্রয়ে তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্টে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে বসুন্ধরা। সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্টে শীর্ষে মোহনবাগান।
ম্যাচটা খেলার জন্য মাত্র ২৪ ঘণ্টা সময় আগে ভুবনেশ্বরে পৌঁছেছিল বসুন্ধরা কিংস। ছিল না কোনো অনুশীলন সেশনও। ভিসা জটিলতা, ভ্রমণক্লান্তি সামলে ম্যাচে দুবার মোহনবাগানের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়া। প্রতিবারই পিছিয়ে পড়ে জয়ের সমান এক ড্র পেয়েছে বাংলাদেশের সেরা বসুন্ধরা কিংস।
এক বছর আগে সল্ট লেক স্টেডিয়ামে মোহনবাগানের কাছে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল বসুন্ধরা। আজ ভুবনেশ্বরে একই দলের বিপক্ষে ২-২ গোলের রোমাঞ্চকর এক ড্র তুলে নিয়েছে অস্কার ব্রুজোনের দল। দুবার বল লাগল ক্রসবারে, না হলে হয়তো ম্যাচটা জিততেও পারত বসুন্ধরা।
দর্শকহীন কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে মোহনবাগানের মুখোমুখি হয়েছিল বসুন্ধরা। একই মাঠে প্রথম ম্যাচে মালদ্বীপের মাজিয়া ক্লাবের বিপক্ষে ৬-১ গোলের জয় পেয়েছে স্বাগতিক ওডিশা এফসি। দ্বিতীয় ম্যাচে কোনো দর্শকই হলো না। তাতে একদিক দিয়ে বরং সুবিধাই হয়েছে বাংলাদেশের ক্লাবটির। দুর্গাপূজার ব্যস্ততায় নিজেদের সমর্থকদের সমর্থন পায়নি পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী দল মোহনবাগান।
সমর্থনহীন মোহনবাগানকে শুরুতে ভালোই চাপে রেখেছিল বসুন্ধরা। এর পরও ২৮ মিনিটে গোলটা হজম করতেই হয়েছে বাংলাদেশের দলটাকে। ডান দিকে দিয়ে আক্রমণে ওঠা হুগো বোমোস অনেকটা এগিয়ে বক্সে বল বাড়ান। তা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঠান্ডা মাথায় কাটব্যাক করেন জ্যাসন কামিন্স; নিখুঁত শটে বাকি কাজ সারেন অজি ফরোয়ার্ড দিমিত্রি পেট্রাতোস।
বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়নরা পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি। ৩৩তম মিনিটে স্বদেশি ব্রাজিলিয়ান রবসন রবিনহোর থ্রু পাস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গায়ের সঙ্গে সেঁটে থাকা হেক্টর ক্যান্টনের প্রতিরোধ ভেঙে দারুণ শটে সমতা ফেরান দরিয়েলতন গোমেজ ।
দুই মিনিট পরই এগিয়ে যেতে পারত বসুন্ধরা। কিন্তু বক্সের একটু বাইরে থেকে রবসনের জায়গা করে নিয়ে জোরালো শট আটকে যায় ক্রসবারে।
বিরতি থেকে ফিরে আবারও একই দুর্ভাগ্য। এবার মাথায় হাত দরিয়েলতনের। মোহনবাগান গোলরক্ষককে একা পেয়ে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের শট আটকায় ক্রসবারে লেগে।
বসুন্ধরা না পারলেও মোহনবাগান নিজেদের সুযোগ কাজে লাগিয়ে আবারও এগিয়ে যায় ৫৪ মিনিটে। বসুন্ধরার রক্ষণের ভুলে দিমিত্রি পেট্রাতোসের বাড়ানো বলে বাঁ প্রান্ত থেকে জোরালো শটে বসুন্ধরা গোলরক্ষক শ্রাবণের মাথার ওপর দিয়ে ব্যবধান বাড়ান আশিস রাই।
সেই আশিস রাই ৬৯ মিনিটে পেনাল্টি উপহার দিলেন বসুন্ধরাকে। বল পায়ে বক্সে ঢোকা রবসনকে ফেলে দেন আশিস। রেফারির বাঁশি পেনাল্টির। পরের মিনিটে নিজেই শট নিয়ে বসুন্ধরাকে সমতায় ফেরান ব্রাজিলিয়ান অধিনায়ক।
এরপর আর কোনো দল গোল পায়নি। তাতে বসুন্ধরা পেয়েছে স্বস্তির এক পয়েন্ট। এই ড্রয়ে তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্টে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে বসুন্ধরা। সমান ম্যাচে ৭ পয়েন্টে শীর্ষে মোহনবাগান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে