ক্রীড়া ডেস্ক
এক যুগের বেশি সময় ধরে চলছে লিওনেল মেসি বনাম ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা। দুজনের মধ্যে কে সেরা—সেই তর্ক তো আছেই। সার্জিও রামোস ভাগ্যবান ফুটবলারদের একজন, যাঁর সর্বকালের সেরা এই দুই তারকার সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
রিয়াল মাদ্রিদে দীর্ঘদিন রোনালদোর সতীর্থ ছিলেন রামোস। সান্তিয়াগো বার্নাব্যু ছেড়ে এখন ‘দুজনার দুটি পথ গেছে বেঁকে’। রিয়াল ছাড়ার পর পর্তুগিজ উইঙ্গার জুভেন্টাস, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে এখন যোগ দিয়েছেন সৌদি আরবের ক্লাব আল-নাসরে। আর রামোস ২০২১ সালের জুলাইয়ে ফ্রি এজেন্ট হয়ে যোগ দিয়েছেন পিএসজিতে।
আর সেখানেই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন সাবেক শত্রু মেসিকে। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বার্সেলোনায় থাকাকালীন রামোসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল দা-কুমড়ার। অথচ এখন তাঁরা একই সুখ-দুঃখের ভাগীদার। মেসি পার্ক দে প্রিন্সেসে যাওয়ার এক মাস পর প্যারিসে আসেন রামোসও।
ভক্ত-সমর্থকেরাও ভেবেছিলেন, এক জার্সিতে খেললেও দুজনের সম্পর্ক কখনো হৃদ্যতাপূর্ণ হবে না। কিন্তু সেটিই ভুল প্রমাণিত হলো। এখন তো মেসিকেই সর্বকালের সেরা মেনে বসে আছেন রামোস। অথচ রিয়ালে থাকলে ৩৬ বছর বয়সী ডিফেন্ডারের কাছে মেসি ছিলেন চক্ষুশূল আর রোনালদো ছিলেন সর্বকালের সেরা।
কিন্তু সময় পাল্টায়। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলায়। ওই যে নাট্যকার ও বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী বলেছিলেন, ‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়’—রামোসের ধারণাও পাল্টেছে। তাঁর চোখে এখন মেসিই সেরা। সম্প্রতি পিএসজি টিভিকে তিনি জানিয়েছেন, দক্ষিণ আমেরিকানই ইতিহাসেরই সেরা ফুটবলার।
মেসির সঙ্গে টানা ১৫ বছর প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলেছেন রামোস। এবার একসঙ্গে ১৮ মাস ট্রেনিং অতিবাহিত করার পর তিনি বলেছেন, ‘মেসির বিপক্ষে দীর্ঘ বছর ভুগেছি। আমি তার সঙ্গে খেলা উপভোগ করছি। এখন পর্যন্ত ফুটবলেরই সেরা খেলোয়াড় সে।’
রামোসের এই কথা শুনে কে না বলবে, মন পাল্টেছে তাঁর! স্প্যানিশ সেন্টার-ব্যাকের বক্তব্যই বুঝিয়ে দেয়, সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী সর্বকালের সেরা। তবে সাক্ষাৎকারে সাবেক সতীর্থ পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী রোনালদোকে নিয়ে কিছুই বলেননি রামোস।
কাতার বিশ্বকাপ দিয়ে স্বপ্ন পূরণ করেছেন মেসি। ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনাকে বিশ্বসেরার মুকুট এনে দিয়েছেন তিনি। ক্যারিয়ারের সব পুরস্কারই যে হলো তাঁর।
এক যুগের বেশি সময় ধরে চলছে লিওনেল মেসি বনাম ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা। দুজনের মধ্যে কে সেরা—সেই তর্ক তো আছেই। সার্জিও রামোস ভাগ্যবান ফুটবলারদের একজন, যাঁর সর্বকালের সেরা এই দুই তারকার সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করার অভিজ্ঞতা হয়েছে।
রিয়াল মাদ্রিদে দীর্ঘদিন রোনালদোর সতীর্থ ছিলেন রামোস। সান্তিয়াগো বার্নাব্যু ছেড়ে এখন ‘দুজনার দুটি পথ গেছে বেঁকে’। রিয়াল ছাড়ার পর পর্তুগিজ উইঙ্গার জুভেন্টাস, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে এখন যোগ দিয়েছেন সৌদি আরবের ক্লাব আল-নাসরে। আর রামোস ২০২১ সালের জুলাইয়ে ফ্রি এজেন্ট হয়ে যোগ দিয়েছেন পিএসজিতে।
আর সেখানেই স্প্যানিশ ডিফেন্ডার সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন সাবেক শত্রু মেসিকে। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বার্সেলোনায় থাকাকালীন রামোসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল দা-কুমড়ার। অথচ এখন তাঁরা একই সুখ-দুঃখের ভাগীদার। মেসি পার্ক দে প্রিন্সেসে যাওয়ার এক মাস পর প্যারিসে আসেন রামোসও।
ভক্ত-সমর্থকেরাও ভেবেছিলেন, এক জার্সিতে খেললেও দুজনের সম্পর্ক কখনো হৃদ্যতাপূর্ণ হবে না। কিন্তু সেটিই ভুল প্রমাণিত হলো। এখন তো মেসিকেই সর্বকালের সেরা মেনে বসে আছেন রামোস। অথচ রিয়ালে থাকলে ৩৬ বছর বয়সী ডিফেন্ডারের কাছে মেসি ছিলেন চক্ষুশূল আর রোনালদো ছিলেন সর্বকালের সেরা।
কিন্তু সময় পাল্টায়। মানুষের চিন্তা-চেতনা বদলায়। ওই যে নাট্যকার ও বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী বলেছিলেন, ‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়’—রামোসের ধারণাও পাল্টেছে। তাঁর চোখে এখন মেসিই সেরা। সম্প্রতি পিএসজি টিভিকে তিনি জানিয়েছেন, দক্ষিণ আমেরিকানই ইতিহাসেরই সেরা ফুটবলার।
মেসির সঙ্গে টানা ১৫ বছর প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলেছেন রামোস। এবার একসঙ্গে ১৮ মাস ট্রেনিং অতিবাহিত করার পর তিনি বলেছেন, ‘মেসির বিপক্ষে দীর্ঘ বছর ভুগেছি। আমি তার সঙ্গে খেলা উপভোগ করছি। এখন পর্যন্ত ফুটবলেরই সেরা খেলোয়াড় সে।’
রামোসের এই কথা শুনে কে না বলবে, মন পাল্টেছে তাঁর! স্প্যানিশ সেন্টার-ব্যাকের বক্তব্যই বুঝিয়ে দেয়, সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী সর্বকালের সেরা। তবে সাক্ষাৎকারে সাবেক সতীর্থ পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী রোনালদোকে নিয়ে কিছুই বলেননি রামোস।
কাতার বিশ্বকাপ দিয়ে স্বপ্ন পূরণ করেছেন মেসি। ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনাকে বিশ্বসেরার মুকুট এনে দিয়েছেন তিনি। ক্যারিয়ারের সব পুরস্কারই যে হলো তাঁর।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১১ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে