ক্রীড়া ডেস্ক
সান্তোসের সড়কে এমন ভিড় শেষ কবে দেখা গিয়েছিল? হয়তো স্থানীয়দের অনেকেরই মনে নেই। ১৯৬০-৭০ দশকে যখন সান্তোসের গৌরবময় দিনের কারণ ছিলেন পেলে, তখন সবুজ গালিচায় শৈল্পিক দুটি পায়ের তুলি দেখতে সান্তোসের জনপদে ভিড় জমাতেন ফুটবল-সমর্থকেরা।
এবারও সমর্থক থেকে সাধারণ মানুষ সান্তোসে ভিড় করেছে, তবে কারণটা ভিন্ন। জাদুর দুটি পা নয়, এবারের লক্ষ্য যদি ‘কালো মানিকের’ মুখটা একবার দেখা যায়…। ব্রাজিল এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ নেমেছে সান্তোসে। কারণ, আগামীকাল ফুটবল-সম্রাটের শেষ বিদায়।
সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতাল থেকে লাশবাহী কালো ‘মেমোরিয়াল সান্তোস ব্রাসিলা’ গাড়িটি সোমবার ভোররাত ৪টায় প্রবেশ করেছে সান্তোসের ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে। আতশবাজি ফুটিয়ে শতাব্দীর সেরা ফুটবলারকে স্বাগত জানান সমর্থকেরা। প্ল্যাকার্ডে “ও রেই (রাজা), পেলে অমর”, গায়ে ১০ নম্বর জার্সি আর ফুলেল স্তূপ পড়ে গেছে ভিলা বেলমিরোয়। রাজার হালেই ফুটবলের রাজাকে শেষ বিদায় দিচ্ছেন ব্রাজিলিয়ানরা।
নেইমার জুনিয়রের সঙ্গে পেলের সম্পর্ক ছিল গভীর। এই বিশ্বকাপে ব্রাজিলের হয়ে পেলের সর্বোচ্চ ৭৭ গোলের রেকর্ড ছুঁয়েছিলেন নেইমার। এ জন্য পিএসজি ফরোয়ার্ডকে ‘অভিনন্দন’ জানিয়েছিলেন পেলে। ও’গ্লোবোর খবর, পেলেকে শেষ বিদায় জানাতে রোববার ব্রাজিলের উদ্দেশে রওনা হন নেইমার।
গতকাল ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবারও শপথ নিয়েছেন লুইজ ইনাসিও লুলা ডি সিলভা। তৃতীয়বারের মতো দেশটির প্রেসিডেন্ট হলেন এই বামপন্থী নেতা। তিনিও উপস্থিত থাকবেন বেলমিরোয়। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোসহ গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ব ক্রীড়া নেতারাও উপস্থিত হয়েছেন পেলেকে শেষ বিদায় জানাতে।
ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) প্রেসিডেন্ট এডনাল্ডো রদ্রিগেস সমবেদনা বইতে স্বাক্ষর করেছেন। সংবাদমাধ্যমের খবর, এডনাল্ডো, ফিফা সভাপতি ইনফান্তিনো, কনমেবলের সভাপতি আলেহান্দ্রো ডোমিঙ্গুয়েজেসহ ক্রীড়া নেতারা সমবেদনা বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন, যা পেলের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
পেলের কফিন রাখা হয়েছে সান্তোসের মাঠের মাঝখানে। সাধারণ মানুষ যেন সুশৃঙ্খলভাবে শ্রদ্ধা জানাতে পারে, এর জন্য কয়েক সারির রেলিং দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত শ্রদ্ধা জানানো যাবে। এরপর কফিন নিয়ে শোভাযাত্রার মাধ্যমে শেষকৃত্য সম্পন্নের জন্য মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকায় নেওয়া হবে পেলের মরদেহ। পরিবারের সদস্যরাই শুধু সেখানে উপস্থিত থাকবেন।
ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেছেন, ‘আমরা সবার কাছে পেলের নামসহ অন্তত একটি স্টেডিয়াম রাখতে বলব, যাতে পরবর্তী প্রজন্ম তাঁর (পেলের) গুরুত্ব বুঝতে পারে।’
অনেক দিন ধরে বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন পেলে। কয়েক বছর ধরে এর সঙ্গে যোগ হয়েছিল কোলন ক্যানসার। মরণব্যাধির সঙ্গে লড়ে গত ২৯ ডিসেম্বর হার মানেন এই কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে মারা যান পেলে। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে তিনটি বিশ্বকাপ জয় এবং হাজারের বেশি গোল করেছেন তিনি।
সান্তোসের সড়কে এমন ভিড় শেষ কবে দেখা গিয়েছিল? হয়তো স্থানীয়দের অনেকেরই মনে নেই। ১৯৬০-৭০ দশকে যখন সান্তোসের গৌরবময় দিনের কারণ ছিলেন পেলে, তখন সবুজ গালিচায় শৈল্পিক দুটি পায়ের তুলি দেখতে সান্তোসের জনপদে ভিড় জমাতেন ফুটবল-সমর্থকেরা।
এবারও সমর্থক থেকে সাধারণ মানুষ সান্তোসে ভিড় করেছে, তবে কারণটা ভিন্ন। জাদুর দুটি পা নয়, এবারের লক্ষ্য যদি ‘কালো মানিকের’ মুখটা একবার দেখা যায়…। ব্রাজিল এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ নেমেছে সান্তোসে। কারণ, আগামীকাল ফুটবল-সম্রাটের শেষ বিদায়।
সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতাল থেকে লাশবাহী কালো ‘মেমোরিয়াল সান্তোস ব্রাসিলা’ গাড়িটি সোমবার ভোররাত ৪টায় প্রবেশ করেছে সান্তোসের ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে। আতশবাজি ফুটিয়ে শতাব্দীর সেরা ফুটবলারকে স্বাগত জানান সমর্থকেরা। প্ল্যাকার্ডে “ও রেই (রাজা), পেলে অমর”, গায়ে ১০ নম্বর জার্সি আর ফুলেল স্তূপ পড়ে গেছে ভিলা বেলমিরোয়। রাজার হালেই ফুটবলের রাজাকে শেষ বিদায় দিচ্ছেন ব্রাজিলিয়ানরা।
নেইমার জুনিয়রের সঙ্গে পেলের সম্পর্ক ছিল গভীর। এই বিশ্বকাপে ব্রাজিলের হয়ে পেলের সর্বোচ্চ ৭৭ গোলের রেকর্ড ছুঁয়েছিলেন নেইমার। এ জন্য পিএসজি ফরোয়ার্ডকে ‘অভিনন্দন’ জানিয়েছিলেন পেলে। ও’গ্লোবোর খবর, পেলেকে শেষ বিদায় জানাতে রোববার ব্রাজিলের উদ্দেশে রওনা হন নেইমার।
গতকাল ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবারও শপথ নিয়েছেন লুইজ ইনাসিও লুলা ডি সিলভা। তৃতীয়বারের মতো দেশটির প্রেসিডেন্ট হলেন এই বামপন্থী নেতা। তিনিও উপস্থিত থাকবেন বেলমিরোয়। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোসহ গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ব ক্রীড়া নেতারাও উপস্থিত হয়েছেন পেলেকে শেষ বিদায় জানাতে।
ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) প্রেসিডেন্ট এডনাল্ডো রদ্রিগেস সমবেদনা বইতে স্বাক্ষর করেছেন। সংবাদমাধ্যমের খবর, এডনাল্ডো, ফিফা সভাপতি ইনফান্তিনো, কনমেবলের সভাপতি আলেহান্দ্রো ডোমিঙ্গুয়েজেসহ ক্রীড়া নেতারা সমবেদনা বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন, যা পেলের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
পেলের কফিন রাখা হয়েছে সান্তোসের মাঠের মাঝখানে। সাধারণ মানুষ যেন সুশৃঙ্খলভাবে শ্রদ্ধা জানাতে পারে, এর জন্য কয়েক সারির রেলিং দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত শ্রদ্ধা জানানো যাবে। এরপর কফিন নিয়ে শোভাযাত্রার মাধ্যমে শেষকৃত্য সম্পন্নের জন্য মেমোরিয়াল নেক্রোপোল একুমেনিকায় নেওয়া হবে পেলের মরদেহ। পরিবারের সদস্যরাই শুধু সেখানে উপস্থিত থাকবেন।
ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো বলেছেন, ‘আমরা সবার কাছে পেলের নামসহ অন্তত একটি স্টেডিয়াম রাখতে বলব, যাতে পরবর্তী প্রজন্ম তাঁর (পেলের) গুরুত্ব বুঝতে পারে।’
অনেক দিন ধরে বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন পেলে। কয়েক বছর ধরে এর সঙ্গে যোগ হয়েছিল কোলন ক্যানসার। মরণব্যাধির সঙ্গে লড়ে গত ২৯ ডিসেম্বর হার মানেন এই কিংবদন্তি। ৮২ বছর বয়সে সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে মারা যান পেলে। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে তিনটি বিশ্বকাপ জয় এবং হাজারের বেশি গোল করেছেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে