ক্রীড়া ডেস্ক
জয় দিয়ে শুরু করল ফরচুন বরিশাল। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে সাকিবের বরিশালের জয় ৪ উইকেটে।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের দেওয়া ১২৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১৪ ওভার পর্যন্ত জয়ের পথেই ছিল বরিশাল। কিন্তু মেহেদী হাসান মিরাজের পরের ওভারে বদলে যায় ম্যাচের ছবি। ৮৬/৩ থেকে স্কোর গিয়ে দাঁড়ায় ৯২/৬। দারুণ খেলতে থাকা সৈকত আলী (৩৯) আর ইরফান শুক্কুরকে (১৬) ফেরান চট্টগ্রাম অধিনায়ক মিরাজ। আর রানের খাতা খোলার আগে রানআউটে কাটা পড়েন সালমান হোসেন। ৪ ওভার বোলিং করে ১৬ রান খরচায় ৪ উইকেট নেন মিরাজ।
সপ্তম উইকেট জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বরিশাল। ডোয়াইন ব্রাভো আর জিয়াউর রহমানের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে আর কোনো বিপদ হতে দেননি। ২২ বলে এই দুজনের ৩৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে বরিশাল। দলের জয়ে ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেনি সাকিব। ১৬ বলে ১৩ রান করে বোল্ড হয়েছেন মিরাজের বলে। আর বল হাতে ১ উইকেট নিলেও ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৯ রান।
এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ছক্কা মেরে বিপিএলের ‘উদ্বোধন’ করেন কেনার লুইস, যা বিপিএলের ইতিহাসে প্রথম বলে ছক্কা মারার প্রথম ঘটনা। ওভারের প্রথম বলেই নাঈম হাসানকে গ্যালারিতে আছড়ে ফেলেন লুইস। দীর্ঘকায় এই ক্যারিবিয়ান অবশ্য এক বল পরেই নাজমুল হাসান শান্তর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। এরপর বরিশালের বোলারদের তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকেন তারা। ৬৩ রানে ৬ উইকেট হারালে ১০০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা জাগে। কিন্তু সপ্তম ও অষ্টম উইকেট জুটিতে বেনি হাওয়েলের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে লড়াইয়ের সংগ্রহ পায় চট্টগ্রাম।
২০ বলে হাওয়েলের ৪১ রানের ক্যামীয়র সুবাদে ৮ উইকেট চট্টগ্রাম বোর্ডে তোলে ১২৫ রান। চট্টগ্রামের হয়ে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন হাওয়েলই। তাছাড়া ওপেনার উইল জ্যাক ১৬, নাঈম ইসলাম ১৫ ও শামীম পাটোয়েরী করেন ১৪ রান। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন আলজারি জোসেফ। দুটি উইকেট নেন নাঈম হাসান।
জয় দিয়ে শুরু করল ফরচুন বরিশাল। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) অষ্টম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে সাকিবের বরিশালের জয় ৪ উইকেটে।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের দেওয়া ১২৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১৪ ওভার পর্যন্ত জয়ের পথেই ছিল বরিশাল। কিন্তু মেহেদী হাসান মিরাজের পরের ওভারে বদলে যায় ম্যাচের ছবি। ৮৬/৩ থেকে স্কোর গিয়ে দাঁড়ায় ৯২/৬। দারুণ খেলতে থাকা সৈকত আলী (৩৯) আর ইরফান শুক্কুরকে (১৬) ফেরান চট্টগ্রাম অধিনায়ক মিরাজ। আর রানের খাতা খোলার আগে রানআউটে কাটা পড়েন সালমান হোসেন। ৪ ওভার বোলিং করে ১৬ রান খরচায় ৪ উইকেট নেন মিরাজ।
সপ্তম উইকেট জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বরিশাল। ডোয়াইন ব্রাভো আর জিয়াউর রহমানের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে আর কোনো বিপদ হতে দেননি। ২২ বলে এই দুজনের ৩৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৮ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে বরিশাল। দলের জয়ে ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেনি সাকিব। ১৬ বলে ১৩ রান করে বোল্ড হয়েছেন মিরাজের বলে। আর বল হাতে ১ উইকেট নিলেও ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৯ রান।
এর আগে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ছক্কা মেরে বিপিএলের ‘উদ্বোধন’ করেন কেনার লুইস, যা বিপিএলের ইতিহাসে প্রথম বলে ছক্কা মারার প্রথম ঘটনা। ওভারের প্রথম বলেই নাঈম হাসানকে গ্যালারিতে আছড়ে ফেলেন লুইস। দীর্ঘকায় এই ক্যারিবিয়ান অবশ্য এক বল পরেই নাজমুল হাসান শান্তর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। এরপর বরিশালের বোলারদের তোপে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকেন তারা। ৬৩ রানে ৬ উইকেট হারালে ১০০ রানের আগে অলআউট হওয়ার শঙ্কা জাগে। কিন্তু সপ্তম ও অষ্টম উইকেট জুটিতে বেনি হাওয়েলের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে লড়াইয়ের সংগ্রহ পায় চট্টগ্রাম।
২০ বলে হাওয়েলের ৪১ রানের ক্যামীয়র সুবাদে ৮ উইকেট চট্টগ্রাম বোর্ডে তোলে ১২৫ রান। চট্টগ্রামের হয়ে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন হাওয়েলই। তাছাড়া ওপেনার উইল জ্যাক ১৬, নাঈম ইসলাম ১৫ ও শামীম পাটোয়েরী করেন ১৪ রান। বরিশালের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন আলজারি জোসেফ। দুটি উইকেট নেন নাঈম হাসান।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে