নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা : সাকিব আল হাসান আর বিতর্ক যেন সমান্তরালে চলে! আজ মিরপুরে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনীর বিপক্ষে নতুন বিতর্ক সাকিবকে ঘিরে। তাঁর বলে এলবিডব্লিউর আবেদন নাকচ করে দেওয়ায় লাথি মেরে স্টাম্প ভেঙে আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন মোহামেডানের অধিনায়ক।
ইনিংসের পঞ্চম ওভারে ঘটেছে ঘটনাটা। সাকিবকে ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে চার আর ছক্কা মারেন মুশফিক। ওভারের শেষ বলে মুশফিকের বিপক্ষে সাকিবের এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার ইমরান পারভেজ। মুহূর্তেই মেজাজ হারিয়ে লাথি মেরে স্টাম্প ভাঙেন সাকিব। এ ছাড়া আম্পায়ারে সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি।
এখানেই শেষ নয়। পরের ওভারের পঞ্চম বল শেষ হওয়ার পর বৃষ্টি নামলে আম্পায়ার খেলা বন্ধের ঘোষণা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে সাকিব স্টাম্প তুলে আছাড় মারেন! ড্রেসিংরুমে ফেরার সময় আবাহনীর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের সঙ্গে কথা-কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন সাকিব। এ সময় সুজনও ভীষণ খেপে যান। দুই দলের খেলোয়াড়েরা ফিরিয়ে নিয়ে যান তাঁদের।
একটা সময় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিংয়ের লড়াই মানে ছিল অন্যরকম উত্তেজনা, স্নায়ুক্ষয়ী সব মুহূর্ত তৈরির নিশ্চয়তা। সময়ের স্রোতে আবাহনী–মোহামেডান ক্রিকেট দ্বৈরথ রং হারালেও সাকিব যেন আজ অতীতের উত্তেজনা ফিরিয়ে আনলেন মাঠে। যে ম্যাচ নিয়ে এত উত্তেজনা, সেটিতে শেষ পর্যন্ত সাকিবের মোহামেডানই জিতেছে।
টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে মোহামেডান নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে তোলে ১৪৫ রান। সর্বোচ্চ ৩৭ রান (২৭ বলে) করেন সাকিবই। মাহমুদুল হাসান ২২ বলে ৩০ করে অপরাজিত থাকেন। আবাহনীর কে এস স্বাধীন ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট। বৃষ্টির বাধায় ৯ ওভারে নেমে আসা আবাহনীকে করতে হতো ৭৬ রান। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো আবাহনী ৯ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে করে ৪৪ রান। মোহামেডান বৃষ্টি আইনে জিতেছে ৩১ রানে। ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা শুভাগত।
ব্যাট–বলের লড়াই ছাপিয়ে অবশ্য এই ম্যাচের আলোচিত মুখ সাকিবই। এ ঘটনায় বাঁহাতি অলরাউন্ডারকে কী শাস্তি পেতে হয়, সেটিই দেখার।
ঢাকা : সাকিব আল হাসান আর বিতর্ক যেন সমান্তরালে চলে! আজ মিরপুরে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনীর বিপক্ষে নতুন বিতর্ক সাকিবকে ঘিরে। তাঁর বলে এলবিডব্লিউর আবেদন নাকচ করে দেওয়ায় লাথি মেরে স্টাম্প ভেঙে আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন মোহামেডানের অধিনায়ক।
ইনিংসের পঞ্চম ওভারে ঘটেছে ঘটনাটা। সাকিবকে ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে চার আর ছক্কা মারেন মুশফিক। ওভারের শেষ বলে মুশফিকের বিপক্ষে সাকিবের এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার ইমরান পারভেজ। মুহূর্তেই মেজাজ হারিয়ে লাথি মেরে স্টাম্প ভাঙেন সাকিব। এ ছাড়া আম্পায়ারে সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি।
এখানেই শেষ নয়। পরের ওভারের পঞ্চম বল শেষ হওয়ার পর বৃষ্টি নামলে আম্পায়ার খেলা বন্ধের ঘোষণা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে সাকিব স্টাম্প তুলে আছাড় মারেন! ড্রেসিংরুমে ফেরার সময় আবাহনীর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের সঙ্গে কথা-কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন সাকিব। এ সময় সুজনও ভীষণ খেপে যান। দুই দলের খেলোয়াড়েরা ফিরিয়ে নিয়ে যান তাঁদের।
একটা সময় দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিংয়ের লড়াই মানে ছিল অন্যরকম উত্তেজনা, স্নায়ুক্ষয়ী সব মুহূর্ত তৈরির নিশ্চয়তা। সময়ের স্রোতে আবাহনী–মোহামেডান ক্রিকেট দ্বৈরথ রং হারালেও সাকিব যেন আজ অতীতের উত্তেজনা ফিরিয়ে আনলেন মাঠে। যে ম্যাচ নিয়ে এত উত্তেজনা, সেটিতে শেষ পর্যন্ত সাকিবের মোহামেডানই জিতেছে।
টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে মোহামেডান নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে তোলে ১৪৫ রান। সর্বোচ্চ ৩৭ রান (২৭ বলে) করেন সাকিবই। মাহমুদুল হাসান ২২ বলে ৩০ করে অপরাজিত থাকেন। আবাহনীর কে এস স্বাধীন ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট। বৃষ্টির বাধায় ৯ ওভারে নেমে আসা আবাহনীকে করতে হতো ৭৬ রান। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো আবাহনী ৯ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে করে ৪৪ রান। মোহামেডান বৃষ্টি আইনে জিতেছে ৩১ রানে। ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা শুভাগত।
ব্যাট–বলের লড়াই ছাপিয়ে অবশ্য এই ম্যাচের আলোচিত মুখ সাকিবই। এ ঘটনায় বাঁহাতি অলরাউন্ডারকে কী শাস্তি পেতে হয়, সেটিই দেখার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪০ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে