নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম সংস্করণে শুভ সূচনা করল সিলেট স্ট্রাইকার্স। উদ্বোধনী ম্যাচে প্রথমে বল হাতে চট্টগ্রামের ব্যাটারদের রীতিমতো শাসন করেছে সিলেট স্ট্রাইকার্সের দুই পেসার রেজাউর রহমান রাজা ও মোহাম্মদ আমির। বুড়ো হাড়ের ভেলকি দেখিয়েছেন মাশরাফি বিন মর্তুজাও। তাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেটে ৮৯ রান সংগ্রহ করেছে চট্টগ্রাম।
৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে রাজা নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে ৭ রান দিয়ে পাকিস্তান জাতীয় দলে উপেক্ষিত আমিরের শিকার ২। ১৮ রান দিয়ে মাশরাফিও নিয়েছেন ১ উইকেট।
জবাবে নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকির হোসেনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৪৫ বল হাতে রেখে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় সিলেট।
৯০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় সিলেট। ওপেনার আকেরমানকে ১ রানে ড্রেসিংরুমের পথ দেখান মৃত্যুঞ্জয়। বিপিএলের গত সংস্করণেও দারুণ বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এবারও হলো ভালো শুরু। দ্বিতীয় উইকেটে জাকির হোসেনকে নিয়ে ৫৩ রানের জুটিতে জয়ের ভিত গড়ে দেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
জয় থেকে যখন ১৫ রান দূরে; তখন মালিন্দা পুষ্পকুমার এলবিডব্লিউর শিকার হন জাকির। ২১ বল মোকাবিলায় ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ২৭ রান করেছেন তিনি। পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-শান্ত আর কোনো বিপদ গড়তে দেননি। দলকে পৌঁছে দেন জয়ের লক্ষ্যে। ৪১ বলে ৪৩ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন শান্ত। ৩টি ৪ ও ১টি ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৬ রানে।
টস জিতে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান সিলেটের অধিনায়ক মাশরাফি। ইনিংসের প্রথম ওভারে মাত্র ১ রান দিয়ে শুরুটাও দারুণ করেন নড়াইল এক্সপ্রেস। দ্বিতীয় ওভারে মোহাম্মদ আমিরও দিয়েছেন মাত্র ১ রান। এরপর হাত খোলার চেষ্টা করেন চট্টগ্রামের ওপেনার মেহেদি মারুফ।
মাশরাফিকে ডাবল-সিঙ্গেল আর ছক্কায় হাঁকিয়ে গরম করেন ব্যাট। কিন্তু তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে দারউশ রুসুলির কাট ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে জাকির হাসানের হাতে যায়। কিন্তু নন-স্ট্রাইকে থাকা মারুফ রান নেওয়ার জন্য একটি বেশিই বেরিয়ে এসেছিলেন। জাকিরের থ্রো সরাসরি স্টাম্পের বেল উড়িয়ে দেয়। ১৪ বলে ১১ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন মারুফ।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে গুড বাউন্সে আফগান ব্যাটার রুসুলিকে ফেরান পাকিস্তানি পেসার আমির। মুশফিকের তালুবন্দী হওয়ার আগে ৯ বলে ৩ রান করেছেন এই ব্যাটার। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে মাত্র ২১ রান তোলে চট্টগ্রাম। পাওয়ার প্লের পরের ওভারেই ডিপ কাভারে তৌহিদ হৃদয়কে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন চট্টগ্রামের অধিনায়ক শুভাগত হোম। শুভাগতের উইকেট পেয়ে বিপিএলের গত সংস্করণে দারুণ বোলিং করা রেজাউর রহমান রেজার এবারও শুরুটা ভালো হলো। প্রথম ওভারে দ্বিতীয় বলেই পেয়েছেন উইকেট।
চতুর্থ উইকেটে আল আমিন ও আফিফ হোসেন থিতু হওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। ডাচ ক্রিকেটার কলিন আকেরমাননের বল বক্স ছেড়ে এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্টাম্পিং হন আল আমিন। ২০ বল মোকাবিলায় ১৮ রান করেন তিনি। এরপর মাঠে নেমেই রাজার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ২ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন উসমান খান। ৫ রানে উন্মুক্ত চাঁদকেও ড্রেসিংরুমে পাঠান রাজা। নিজের শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে ৩ রানে বিদায় করেন মাশরাফি।
এক প্রান্ত আগলে রাখা আফিফকে বাড়তে দেননি আমির। প্রথম ২ ওভারে ১ রান দেওয়া আমিরকে তৃতীয় ওভারে বাউন্ডারি মারেন আফিফ। পরের বলেই আমির তুলে নেন গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি। অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল পুল শট খেলতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত হন বাঁ হাতি ব্যাটার। ২৩ বলে ২৫ রান করেন আফিফ। ৮ রানে নাহিদুজ্জামানকে ফিরিয়ে চতুর্থ উইকেট তুলে নেন রাজা।
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৮ উইকেটে হারিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম সংস্করণে শুভ সূচনা করল সিলেট স্ট্রাইকার্স। উদ্বোধনী ম্যাচে প্রথমে বল হাতে চট্টগ্রামের ব্যাটারদের রীতিমতো শাসন করেছে সিলেট স্ট্রাইকার্সের দুই পেসার রেজাউর রহমান রাজা ও মোহাম্মদ আমির। বুড়ো হাড়ের ভেলকি দেখিয়েছেন মাশরাফি বিন মর্তুজাও। তাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেটে ৮৯ রান সংগ্রহ করেছে চট্টগ্রাম।
৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে রাজা নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে ৭ রান দিয়ে পাকিস্তান জাতীয় দলে উপেক্ষিত আমিরের শিকার ২। ১৮ রান দিয়ে মাশরাফিও নিয়েছেন ১ উইকেট।
জবাবে নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকির হোসেনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৪৫ বল হাতে রেখে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় সিলেট।
৯০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় সিলেট। ওপেনার আকেরমানকে ১ রানে ড্রেসিংরুমের পথ দেখান মৃত্যুঞ্জয়। বিপিএলের গত সংস্করণেও দারুণ বোলিং করেছেন এই বাঁহাতি পেসার। এবারও হলো ভালো শুরু। দ্বিতীয় উইকেটে জাকির হোসেনকে নিয়ে ৫৩ রানের জুটিতে জয়ের ভিত গড়ে দেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
জয় থেকে যখন ১৫ রান দূরে; তখন মালিন্দা পুষ্পকুমার এলবিডব্লিউর শিকার হন জাকির। ২১ বল মোকাবিলায় ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ২৭ রান করেছেন তিনি। পঞ্চম উইকেটে মুশফিক-শান্ত আর কোনো বিপদ গড়তে দেননি। দলকে পৌঁছে দেন জয়ের লক্ষ্যে। ৪১ বলে ৪৩ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন শান্ত। ৩টি ৪ ও ১টি ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৬ রানে।
টস জিতে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান সিলেটের অধিনায়ক মাশরাফি। ইনিংসের প্রথম ওভারে মাত্র ১ রান দিয়ে শুরুটাও দারুণ করেন নড়াইল এক্সপ্রেস। দ্বিতীয় ওভারে মোহাম্মদ আমিরও দিয়েছেন মাত্র ১ রান। এরপর হাত খোলার চেষ্টা করেন চট্টগ্রামের ওপেনার মেহেদি মারুফ।
মাশরাফিকে ডাবল-সিঙ্গেল আর ছক্কায় হাঁকিয়ে গরম করেন ব্যাট। কিন্তু তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে দারউশ রুসুলির কাট ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে জাকির হাসানের হাতে যায়। কিন্তু নন-স্ট্রাইকে থাকা মারুফ রান নেওয়ার জন্য একটি বেশিই বেরিয়ে এসেছিলেন। জাকিরের থ্রো সরাসরি স্টাম্পের বেল উড়িয়ে দেয়। ১৪ বলে ১১ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন মারুফ।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে গুড বাউন্সে আফগান ব্যাটার রুসুলিকে ফেরান পাকিস্তানি পেসার আমির। মুশফিকের তালুবন্দী হওয়ার আগে ৯ বলে ৩ রান করেছেন এই ব্যাটার। পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে মাত্র ২১ রান তোলে চট্টগ্রাম। পাওয়ার প্লের পরের ওভারেই ডিপ কাভারে তৌহিদ হৃদয়কে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন চট্টগ্রামের অধিনায়ক শুভাগত হোম। শুভাগতের উইকেট পেয়ে বিপিএলের গত সংস্করণে দারুণ বোলিং করা রেজাউর রহমান রেজার এবারও শুরুটা ভালো হলো। প্রথম ওভারে দ্বিতীয় বলেই পেয়েছেন উইকেট।
চতুর্থ উইকেটে আল আমিন ও আফিফ হোসেন থিতু হওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। ডাচ ক্রিকেটার কলিন আকেরমাননের বল বক্স ছেড়ে এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্টাম্পিং হন আল আমিন। ২০ বল মোকাবিলায় ১৮ রান করেন তিনি। এরপর মাঠে নেমেই রাজার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ২ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন উসমান খান। ৫ রানে উন্মুক্ত চাঁদকেও ড্রেসিংরুমে পাঠান রাজা। নিজের শেষ ওভারে মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীকে ৩ রানে বিদায় করেন মাশরাফি।
এক প্রান্ত আগলে রাখা আফিফকে বাড়তে দেননি আমির। প্রথম ২ ওভারে ১ রান দেওয়া আমিরকে তৃতীয় ওভারে বাউন্ডারি মারেন আফিফ। পরের বলেই আমির তুলে নেন গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি। অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল পুল শট খেলতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত হন বাঁ হাতি ব্যাটার। ২৩ বলে ২৫ রান করেন আফিফ। ৮ রানে নাহিদুজ্জামানকে ফিরিয়ে চতুর্থ উইকেট তুলে নেন রাজা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে