ক্রীড়া ডেস্ক
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করেছে বি-লাভ ক্যান্ডি। ডাম্বুলা অরাকে ৫ উইকেটে হারিয়ে নতুন চ্যাম্পিয়ন তারা। চতুর্থ সংস্করণের এই লিগে সবচেয়ে সফলতম দল জাফনা কিংস। বাকি তিনবারই তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
ফাইনালে উঠতে কঠিন এক পথ পাড়ি দিতে হয়েছে বি-লাভ ক্যান্ডিকে। এলিমিনেটরের পর কোয়ালিয়াফায়ারের জয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছিল দলটি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আবার নকআউট ম্যাচ দুটির জয়ের নায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই খেলতে নেমেছিল তারা।
চোটের কারণে হাসারাঙ্গা ছিলেন না ফাইনালে। ক্যান্ডির অধিনায়ক না থাকলেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন তাঁর সতীর্থরা। ১৪৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার মোহাম্মদ হারিস ও কামিন্দু মেন্ডিস। ২৬ রানে পাকিস্তানি ব্যাটার হারিস আউট হলে ৪৯ রানের জুটি ভাঙে। সতীর্থ আউট হলেও দিনেশ চাণ্ডিমালকে নিয়ে ৪৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন মেন্ডিস। তাঁদের সেই জুটিতেই মূলত ক্যান্ডির জয়ের কাজ প্রায় নিশ্চিত হয়।
কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৪ রানে মেন্ডিস আউট হলে ধাক্কা খায় ক্যান্ডি। তাঁর আউটের পর দ্রুত আরও দুই উইকেট হারায় চ্যাম্পিয়নরা। তবে পঞ্চম উইকেটে ২৫ রানের ছোট এক জুটি গড়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও আসিফ আলী। ১০ বলে ১৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে পাকিস্তানি ব্যাটার আসিফ আউট হলেও জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন অভিজ্ঞ ম্যাথুস। ২১ বলে অপরাজিত ২৫ রানের ঠান্ডা মাথার ইনিংসের জন্য ফাইনাল সেরাও হয়েছেন তিনি। শেষ ওভারে ৬ বলে ৬ রান লাগত। ১ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের জয় পায় ক্যান্ডি।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ১৪৭ রান করে ডাম্বুলা। শুরুটা ভালো না হলেও দল লড়াই করার মতো স্কোর পায় মিডল অর্ডারের সৌজন্যে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। ২৯ বলের ইনিংসে কোনো চার না থাকলেও ৩ ছক্কা ছিল।
ফাইনালে খেলতে না পারলেও টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছেন হাসারাঙ্গা। ব্যাটে-বলে দুই জায়গায় তিনি শীর্ষে। ৯ ইনিংসে ২৭৯ রানের সঙ্গে বোলিংয়ে ১৯ উইকেট নিয়েছেন লঙ্কান এই অলরাউন্ডার।
লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেই বাজিমাত করেছে বি-লাভ ক্যান্ডি। ডাম্বুলা অরাকে ৫ উইকেটে হারিয়ে নতুন চ্যাম্পিয়ন তারা। চতুর্থ সংস্করণের এই লিগে সবচেয়ে সফলতম দল জাফনা কিংস। বাকি তিনবারই তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
ফাইনালে উঠতে কঠিন এক পথ পাড়ি দিতে হয়েছে বি-লাভ ক্যান্ডিকে। এলিমিনেটরের পর কোয়ালিয়াফায়ারের জয়ে প্রথমবারের মতো ফাইনালে উঠেছিল দলটি। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আবার নকআউট ম্যাচ দুটির জয়ের নায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই খেলতে নেমেছিল তারা।
চোটের কারণে হাসারাঙ্গা ছিলেন না ফাইনালে। ক্যান্ডির অধিনায়ক না থাকলেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন তাঁর সতীর্থরা। ১৪৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার মোহাম্মদ হারিস ও কামিন্দু মেন্ডিস। ২৬ রানে পাকিস্তানি ব্যাটার হারিস আউট হলে ৪৯ রানের জুটি ভাঙে। সতীর্থ আউট হলেও দিনেশ চাণ্ডিমালকে নিয়ে ৪৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েন মেন্ডিস। তাঁদের সেই জুটিতেই মূলত ক্যান্ডির জয়ের কাজ প্রায় নিশ্চিত হয়।
কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৪ রানে মেন্ডিস আউট হলে ধাক্কা খায় ক্যান্ডি। তাঁর আউটের পর দ্রুত আরও দুই উইকেট হারায় চ্যাম্পিয়নরা। তবে পঞ্চম উইকেটে ২৫ রানের ছোট এক জুটি গড়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও আসিফ আলী। ১০ বলে ১৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে পাকিস্তানি ব্যাটার আসিফ আউট হলেও জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন অভিজ্ঞ ম্যাথুস। ২১ বলে অপরাজিত ২৫ রানের ঠান্ডা মাথার ইনিংসের জন্য ফাইনাল সেরাও হয়েছেন তিনি। শেষ ওভারে ৬ বলে ৬ রান লাগত। ১ বল বাকি থাকতেই ৫ উইকেটের জয় পায় ক্যান্ডি।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৪ উইকেটে ১৪৭ রান করে ডাম্বুলা। শুরুটা ভালো না হলেও দল লড়াই করার মতো স্কোর পায় মিডল অর্ডারের সৌজন্যে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। ২৯ বলের ইনিংসে কোনো চার না থাকলেও ৩ ছক্কা ছিল।
ফাইনালে খেলতে না পারলেও টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছেন হাসারাঙ্গা। ব্যাটে-বলে দুই জায়গায় তিনি শীর্ষে। ৯ ইনিংসে ২৭৯ রানের সঙ্গে বোলিংয়ে ১৯ উইকেট নিয়েছেন লঙ্কান এই অলরাউন্ডার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে