ক্রীড়া ডেস্ক
ক্যারিয়ারের সেরা জুটি কার সঙ্গে বেঁধেছেন? এই প্রশ্নে লিটন দাস বেশ কয়েকটির নাম বলতে পারতেন। ২০২০ সালে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তামিম ইকবালের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ২৯২ রানের জুটি, ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে টনটনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে রান তাড়ায় চতুর্থ উইকেটে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে অপরাজিত ১৮৯ রানের জুটি—কিন্তু এর একটিও এই ডানহাতি ব্যাটারের কাছে ‘সেরা’ নয়।
তবে সেরা জুটি কার সঙ্গে? সেটি একটু পরে খোলাসা করা যাক। গতকাল বিপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুর রাইডার্সের ১৮৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দ্বিতীয় উইকেটে ৮৯ বলে ১৪৩ রানের জুটি গড়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসকে ৬ উইকেটের জয় এনে দিয়ে ফাইনালে তুলেছেন লিটন ও তাওহীদ হৃদয়। আর সেই জুটিই কিনা লিটনের কাছে সেরা! গত রাতে ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে সেটি খোলাসা করলেন এভাবে, ‘আমার জীবনে তো সেরা...এমন কখনো হয়নি যে এত ভালো পার্টনারসহ ব্যাটিং করেছি।’
রংপুরের বিপক্ষে ইনিংস শুরুর ধাক্কা কাটানোর পাশাপাশি ৫৭ বলে ৮৩ রান করেন লিটন। ম্যাচ-সেরাও হয়েছেন তিনি। তবে তাওহীদ তাঁকে যেভাবে বড় জুটি গড়তে সাহায্য করলেন, সেটি ভোলেননি। নিজের এমন আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের কৃতিত্বটাও সতীর্থকে দিয়েছেন কুমিল্লার অধিনায়ক, ‘সে (তাওহীদ) যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা অসাধারণ। নন-স্ট্রাইক থেকে দেখতে খুবই ভালো লাগছিল। বড় বিষয় হচ্ছে, একজন পার্টনারের কাজ হচ্ছে আরেক পার্টনারকে রিলিফ দেওয়া। সে আমাকে পুরো রিলিফ করে দিয়েছে খেলাটা বড় করার জন্য।’
তাওহীদের সঙ্গে জুটিকে সেরা বলার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন লিটন। আগের দুটি ওয়ানডেতে বড় জুটি গড়লেও টি-টোয়েন্টিতে সেটি করতে পারেননি তিনি। গত বছর চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে ১২৪ রানের জুটি গড়েছিলেন। তবে সেই জুটি নয়, বিপিএলের এই জুটিটিকেই আলাদাভাবে রাখছেন লিটন। টনটনে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচের অবিস্মরণীয় জুটিও কেন সেরা নয়, সে ব্যাখ্যায় বললেন, ‘সেটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্লাস ৫০ ওভারের ক্রিকেট। এটা টি-টোয়েন্টি। অবশ্যই সেটা আমার জীবনের প্রথম বিশ্বকাপ ম্যাচ ছিল, সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে সেটাও অন্য রকম ছিল। কিন্তু এটা আলাদা। সংস্করণও আলাদা, এ কারণে আমি বললাম। টি-টোয়েন্টিতে পার্টনারসহ আমি এ রকম ইনিংস খেলিনি। টি-টোয়েন্টিতে আমরা সাধারণত তেমন বড় রান তাড়া করি না। সেদিক থেকে অন্যতম সেরা বলতে পারেন। দুজনই বাংলাদেশি। দুজনই জাতীয় দলের।’
ক্যারিয়ারের সেরা জুটি কার সঙ্গে বেঁধেছেন? এই প্রশ্নে লিটন দাস বেশ কয়েকটির নাম বলতে পারতেন। ২০২০ সালে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তামিম ইকবালের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ২৯২ রানের জুটি, ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপে টনটনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে রান তাড়ায় চতুর্থ উইকেটে সাকিব আল হাসানের সঙ্গে অপরাজিত ১৮৯ রানের জুটি—কিন্তু এর একটিও এই ডানহাতি ব্যাটারের কাছে ‘সেরা’ নয়।
তবে সেরা জুটি কার সঙ্গে? সেটি একটু পরে খোলাসা করা যাক। গতকাল বিপিএলের প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুর রাইডার্সের ১৮৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দ্বিতীয় উইকেটে ৮৯ বলে ১৪৩ রানের জুটি গড়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসকে ৬ উইকেটের জয় এনে দিয়ে ফাইনালে তুলেছেন লিটন ও তাওহীদ হৃদয়। আর সেই জুটিই কিনা লিটনের কাছে সেরা! গত রাতে ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে সেটি খোলাসা করলেন এভাবে, ‘আমার জীবনে তো সেরা...এমন কখনো হয়নি যে এত ভালো পার্টনারসহ ব্যাটিং করেছি।’
রংপুরের বিপক্ষে ইনিংস শুরুর ধাক্কা কাটানোর পাশাপাশি ৫৭ বলে ৮৩ রান করেন লিটন। ম্যাচ-সেরাও হয়েছেন তিনি। তবে তাওহীদ তাঁকে যেভাবে বড় জুটি গড়তে সাহায্য করলেন, সেটি ভোলেননি। নিজের এমন আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের কৃতিত্বটাও সতীর্থকে দিয়েছেন কুমিল্লার অধিনায়ক, ‘সে (তাওহীদ) যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা অসাধারণ। নন-স্ট্রাইক থেকে দেখতে খুবই ভালো লাগছিল। বড় বিষয় হচ্ছে, একজন পার্টনারের কাজ হচ্ছে আরেক পার্টনারকে রিলিফ দেওয়া। সে আমাকে পুরো রিলিফ করে দিয়েছে খেলাটা বড় করার জন্য।’
তাওহীদের সঙ্গে জুটিকে সেরা বলার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন লিটন। আগের দুটি ওয়ানডেতে বড় জুটি গড়লেও টি-টোয়েন্টিতে সেটি করতে পারেননি তিনি। গত বছর চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে ১২৪ রানের জুটি গড়েছিলেন। তবে সেই জুটি নয়, বিপিএলের এই জুটিটিকেই আলাদাভাবে রাখছেন লিটন। টনটনে বিশ্বকাপের সেই ম্যাচের অবিস্মরণীয় জুটিও কেন সেরা নয়, সে ব্যাখ্যায় বললেন, ‘সেটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্লাস ৫০ ওভারের ক্রিকেট। এটা টি-টোয়েন্টি। অবশ্যই সেটা আমার জীবনের প্রথম বিশ্বকাপ ম্যাচ ছিল, সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে সেটাও অন্য রকম ছিল। কিন্তু এটা আলাদা। সংস্করণও আলাদা, এ কারণে আমি বললাম। টি-টোয়েন্টিতে পার্টনারসহ আমি এ রকম ইনিংস খেলিনি। টি-টোয়েন্টিতে আমরা সাধারণত তেমন বড় রান তাড়া করি না। সেদিক থেকে অন্যতম সেরা বলতে পারেন। দুজনই বাংলাদেশি। দুজনই জাতীয় দলের।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে