ক্রীড়া ডেস্ক
প্রায় দুই দশকের ইউরোপ শাসন শেষে এখন তাঁরা ভিন্ন ঠিকানায়। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বছর শুরু করেন সৌদি প্রো লিগের ক্লাব আল-নাসরের সঙ্গে। আর লিওনেল মেসি পিএসজিতে দুই মৌসুম কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগের (এমএলএস) ইন্টার মিয়ামিতে এসেছেন মাসখানেক হলো। সেখানেও চলছে বিশ্বের দুই সেরা তারকার দাপট।
গত পরশু গোল পেয়েছেন দুজনই। মরক্কোর ক্লাব রাজাকে ৩-১ গোলে হারানো ম্যাচে আল-নাসরের হয়ে ১৯ মিনিটে প্রথম গোলটি করেন রোনালদো। এই জয়ে আরব ক্লাব চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালও নিশ্চিত করেছে তাঁর দল। আর ডালাসের বিপক্ষে জোড়া গোলে ইন্টার মিয়ামিকে লিগ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে তুললেন মেসি। ছয় মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। এরপর ৮৫ মিনিটে বাঁ পায়ের জাদুকরী ফ্রিকিকে সমতায় ফেরানো গোল। ৪-৪ গোলে সমতায় থাকা ম্যাচটি মিয়ামি টাইব্রেকারে জেতে ৫-৩ ব্যবধানে। সেখানেও প্রথম শটের গোলটি করেন মেসি।
এ নিয়ে মেসি মিয়ামির জার্সিতে চার ম্যাচে করলেন ৭ গোল। অভিষেক ম্যাচে ফ্রিকিক থেকে ম্যাচ জেতানো গোলের পর পরের তিন ম্যাচেই জোড়া গোল। যার মধ্যে ৩টি এসেছে ম্যাচ শুরুর ১০ মিনিটের মধ্যে। এমএলএস ইতিহাসে অভিষেকেই চার ম্যাচে এত বেশি গোল নেই আর কারও।
সৌদি লিগে প্রথম দুই ম্যাচে গোল পাননি রোনালদো। তবে আল-নাসরের জার্সিতে ছয় ম্যাচেই করেছিলেন ৮ গোল। তার মধ্যে আল-ওয়েহার বিপক্ষে একাই করেন ৪ গোল! সব মিলিয়ে ক্লাবটির হয়ে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে পর্তুগিজ তারকার গোলসংখ্যা ২৩ ম্যাচে ১৭, অ্যাসিস্ট ২। সব ম্যাচেই একাদশে ছিলেন তিনি। তিন ম্যাচে বদলি হয়েছেন। প্রতি ম্যাচেই খেলেছেন সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবে, সময়ের হিসাবে ২ হাজার মিনিট। মেসি মিয়ামিতে খেলছেন রাইট উইংয়ে। শুধু প্রথম ম্যাচে একাদশে ছিলেন না তিনি। মোট ৩২৪ মিনিট খেলে ৭ গোলের সঙ্গে করেছেন ১ অ্যাসিস্ট। প্রস্তুতি ম্যাচসহ চলতি বছরে রোনালদো করেছেন ২২ গোল, মেসি ১৬টি।
ইউরোপে থাকতে দুজনের তুলনা হতো হরহামেশা। বিশেষ করে লা লিগায়। সেই আলোচনা এখনো থেমে নেই। আগের ম্যাচে হেডে ১৪৫ গোলের রেকর্ড গড়েন রোনালদো। গত পরশু মেসি ফ্রি-কিক থেকে করলেন ৬৪তম গোল। আরেকটি করলেই এ তালিকায় পাঁচে থাকা মিয়ামির মালিক ডেভিড বেকহামকে ছুঁয়ে ফেলবেন। যেখানে রোনালদো ৬০ গোল নিয়ে যৌথভাবে নবম স্থানে।
পেনাল্টি শুটআউটেও রোনালদোর চেয়ে এগিয়ে মেসি। ক্লাব ও দেশের হয়ে ১০ ট্রাইব্রেকারে ৯ বার গোল করেছেন তিনি। আর রোনালদো ১৩ বারের মধ্যে গোল করেছেন ৭ বার, মিস করেছেন ২টি, কিক নেননি ৪ বার। মেসি পেশাদারি ক্যারিয়ারে প্রথম মৌসুমে বার্সেলোনার হয়ে ৯ ম্যাচে করেন ১ গোল, নেই অ্যাসিস্ট। পরের মৌসুমে ২৫ ম্যাচে ৮ গোলের সঙ্গে করেন ৫ অ্যাসিস্ট। রোনালদো প্রথম মৌসুমেই স্পোর্টিং সিপির জার্সিতে ২৫ ম্যাচে করেন ৫ গোল ও ৬ অ্যাসিস্ট। পরের মৌসুমে ইউনাইটেডের হয়ে ৪০ ম্যাচে ৬ গোলের সঙ্গে করেন ৮ অ্যাসিস্ট।
প্রায় দুই দশকের ইউরোপ শাসন শেষে এখন তাঁরা ভিন্ন ঠিকানায়। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বছর শুরু করেন সৌদি প্রো লিগের ক্লাব আল-নাসরের সঙ্গে। আর লিওনেল মেসি পিএসজিতে দুই মৌসুম কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগের (এমএলএস) ইন্টার মিয়ামিতে এসেছেন মাসখানেক হলো। সেখানেও চলছে বিশ্বের দুই সেরা তারকার দাপট।
গত পরশু গোল পেয়েছেন দুজনই। মরক্কোর ক্লাব রাজাকে ৩-১ গোলে হারানো ম্যাচে আল-নাসরের হয়ে ১৯ মিনিটে প্রথম গোলটি করেন রোনালদো। এই জয়ে আরব ক্লাব চ্যাম্পিয়নস কাপের সেমিফাইনালও নিশ্চিত করেছে তাঁর দল। আর ডালাসের বিপক্ষে জোড়া গোলে ইন্টার মিয়ামিকে লিগ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে তুললেন মেসি। ছয় মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। এরপর ৮৫ মিনিটে বাঁ পায়ের জাদুকরী ফ্রিকিকে সমতায় ফেরানো গোল। ৪-৪ গোলে সমতায় থাকা ম্যাচটি মিয়ামি টাইব্রেকারে জেতে ৫-৩ ব্যবধানে। সেখানেও প্রথম শটের গোলটি করেন মেসি।
এ নিয়ে মেসি মিয়ামির জার্সিতে চার ম্যাচে করলেন ৭ গোল। অভিষেক ম্যাচে ফ্রিকিক থেকে ম্যাচ জেতানো গোলের পর পরের তিন ম্যাচেই জোড়া গোল। যার মধ্যে ৩টি এসেছে ম্যাচ শুরুর ১০ মিনিটের মধ্যে। এমএলএস ইতিহাসে অভিষেকেই চার ম্যাচে এত বেশি গোল নেই আর কারও।
সৌদি লিগে প্রথম দুই ম্যাচে গোল পাননি রোনালদো। তবে আল-নাসরের জার্সিতে ছয় ম্যাচেই করেছিলেন ৮ গোল। তার মধ্যে আল-ওয়েহার বিপক্ষে একাই করেন ৪ গোল! সব মিলিয়ে ক্লাবটির হয়ে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে পর্তুগিজ তারকার গোলসংখ্যা ২৩ ম্যাচে ১৭, অ্যাসিস্ট ২। সব ম্যাচেই একাদশে ছিলেন তিনি। তিন ম্যাচে বদলি হয়েছেন। প্রতি ম্যাচেই খেলেছেন সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবে, সময়ের হিসাবে ২ হাজার মিনিট। মেসি মিয়ামিতে খেলছেন রাইট উইংয়ে। শুধু প্রথম ম্যাচে একাদশে ছিলেন না তিনি। মোট ৩২৪ মিনিট খেলে ৭ গোলের সঙ্গে করেছেন ১ অ্যাসিস্ট। প্রস্তুতি ম্যাচসহ চলতি বছরে রোনালদো করেছেন ২২ গোল, মেসি ১৬টি।
ইউরোপে থাকতে দুজনের তুলনা হতো হরহামেশা। বিশেষ করে লা লিগায়। সেই আলোচনা এখনো থেমে নেই। আগের ম্যাচে হেডে ১৪৫ গোলের রেকর্ড গড়েন রোনালদো। গত পরশু মেসি ফ্রি-কিক থেকে করলেন ৬৪তম গোল। আরেকটি করলেই এ তালিকায় পাঁচে থাকা মিয়ামির মালিক ডেভিড বেকহামকে ছুঁয়ে ফেলবেন। যেখানে রোনালদো ৬০ গোল নিয়ে যৌথভাবে নবম স্থানে।
পেনাল্টি শুটআউটেও রোনালদোর চেয়ে এগিয়ে মেসি। ক্লাব ও দেশের হয়ে ১০ ট্রাইব্রেকারে ৯ বার গোল করেছেন তিনি। আর রোনালদো ১৩ বারের মধ্যে গোল করেছেন ৭ বার, মিস করেছেন ২টি, কিক নেননি ৪ বার। মেসি পেশাদারি ক্যারিয়ারে প্রথম মৌসুমে বার্সেলোনার হয়ে ৯ ম্যাচে করেন ১ গোল, নেই অ্যাসিস্ট। পরের মৌসুমে ২৫ ম্যাচে ৮ গোলের সঙ্গে করেন ৫ অ্যাসিস্ট। রোনালদো প্রথম মৌসুমেই স্পোর্টিং সিপির জার্সিতে ২৫ ম্যাচে করেন ৫ গোল ও ৬ অ্যাসিস্ট। পরের মৌসুমে ইউনাইটেডের হয়ে ৪০ ম্যাচে ৬ গোলের সঙ্গে করেন ৮ অ্যাসিস্ট।
সার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
৭ মিনিট আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
৩৮ মিনিট আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
১ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
২ ঘণ্টা আগে