ক্রীড়া ডেস্ক
শুরুতে রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছিল রংপুর রাইডার্সকে। একের পর এক উইকেট হারিয়ে পড়েছিল বিপদে। তবে জিমি নিশামের দানবীয় ব্যাটিংয়ের সুবাদে বড় সংগ্রহই পায় রংপুর। লক্ষ্য দিয়েছিল ১৮৬ রানের। কিন্তু লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়ের সামনে সেই লক্ষ্য নিয়েও লড়াই করতে পারলেন না সাকিব আল হাসানরা। মিরপুর আজ প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুরকে ৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে হারিয়েছে গত দুইবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।
এ নিয়ে টানা তিন ও সব মিলিয়ে পঞ্চমবারে মতো বিপিএল ফাইনাল উঠল কুমিল্লা। এর আগে ২০১৫, ২০১৮, ২০২২ ও ২০২৩ সংস্করণেও ফাইনালে খেলেছে তারা। প্রতিবারই হয়েছে চ্যাম্পিয়ন। বিপিএলের সফল দলটি কি এবারও শিরোপা ধরে রাখতে পারবে? সেটি জানা যাবে ০১ মার্চ ফাইনালে। হারলেও অবশ্য ফাইনালে যাওয়ার সুযোগ থাকছে রংপুরের। আগামী বুধবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে তারা মুখোমুখি হবে এলিমিনটের জয়ী তামিম ইকবালের ফরচুন বরিশালের। সেখানে জয়ী দল উঠে যাবে ফাইনালে। সাকিব নাকি তামিম—কে হবেন লিটনদের ফাইনাল প্রতিপক্ষ?
আগের কয়েক টুর্নামেন্টের মতো এবারও কুমিল্লার ওপেনিংয়ে কোচ সালাহ উদ্দীনের বাজি ছিলেন সুনিল নারাইন। এবার সে কৌশল সফল হয়নি। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম বলে গোল্ডেন ডাকে ফজলহক ফারুকির শিকার হন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার। শুরুর বিপর্যয় সামলে দ্বিতীয় উইকেটে খেলা প্রায় শেষ করে দেন হৃদয়-লিটন। দুজনে গড়েছেন ৮৯ বলে ১৪৩ রানের দুর্দান্ত এক জুটি। ৪ ছক্কা ও ৫ চারে ৪৩ বলে ৬৪ রানে ফেরেন হৃদয়। ৪ ছক্কা ও ৯ চারে ৫৭ বলে ৮৩ রানে আউট হন লিটন। এরপর আন্দ্রে রাসেল (২*) ও মইন আলী (১২*) নিশ্চিত করেন জয়। কুমিল্লা ৪ উইকেটে করে ১৮৬ রান। রংপুরের হয়ে ফারুকি নিয়েছেন ২টি উইকেট। ম্যাচসেরা লিটন।
গতকাল টসে জিতে রংপুরকে ব্যাটিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্তটা যে দারুণ ছিল লিটনের, সেটি প্রমাণ হতে বেশিক্ষণ লাগেনি। স্কোরবোর্ডে ২৭ রান জমা হতেই দুই ওপেনার শামীম হোসেন (০), রনি তালুকদার (১৩) ও সাকিব আল হাসানকে (৫) হারায় রংপুর। সেখান থেকে তাদের ৬ উইকেটে ১৮৫ রানের সংগ্রহ এনে দেন নিশাম। ৪৯ বলে ৮ চার ও ৭ ছয়ে অপরাজিত ৯৭ রান করেন নিউজিল্যান্ড ব্যাটার।
সেঞ্চুরির জন্য মুশফিক হাসানের করা ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ বলে নিশামের দরকার ছিল ৩ রান। কিন্তু আগের বলে ছক্কা হাঁকানো নিশাম ফুলটস বলটিতে ব্যাট লাগাতে পারেননি। সন্তুষ্ট থাকতে হয় ১ বাই-রান নিয়ে। শেষ পাঁচ ওভারে রংপুর নেয় ৬৮ রান। যার মধ্যে নিশাম শেষ ওভারে ২ চার ও ৩ ছয়ে নেন ২৮ রান। ১৯তম ওভার শেষে তাঁর রান ছিল ৭১ আর রংপুরের ৬ উইকেটে ১৫৭। ষষ্ঠ উইকেটে উইকেটরক্ষক-অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের (৩০) সঙ্গে ৩৬ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়েন নিশাম। কুমিল্লার হয়ে সবচেয়ে খরুচে বোলার মুশফিক। ৪ ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিয়েছেন ৭২ রান। ২ উইকেট নেন রাসেল।
শুরুতে রানের জন্য লড়াই করতে হয়েছিল রংপুর রাইডার্সকে। একের পর এক উইকেট হারিয়ে পড়েছিল বিপদে। তবে জিমি নিশামের দানবীয় ব্যাটিংয়ের সুবাদে বড় সংগ্রহই পায় রংপুর। লক্ষ্য দিয়েছিল ১৮৬ রানের। কিন্তু লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়ের সামনে সেই লক্ষ্য নিয়েও লড়াই করতে পারলেন না সাকিব আল হাসানরা। মিরপুর আজ প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুরকে ৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে হারিয়েছে গত দুইবারের চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।
এ নিয়ে টানা তিন ও সব মিলিয়ে পঞ্চমবারে মতো বিপিএল ফাইনাল উঠল কুমিল্লা। এর আগে ২০১৫, ২০১৮, ২০২২ ও ২০২৩ সংস্করণেও ফাইনালে খেলেছে তারা। প্রতিবারই হয়েছে চ্যাম্পিয়ন। বিপিএলের সফল দলটি কি এবারও শিরোপা ধরে রাখতে পারবে? সেটি জানা যাবে ০১ মার্চ ফাইনালে। হারলেও অবশ্য ফাইনালে যাওয়ার সুযোগ থাকছে রংপুরের। আগামী বুধবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে তারা মুখোমুখি হবে এলিমিনটের জয়ী তামিম ইকবালের ফরচুন বরিশালের। সেখানে জয়ী দল উঠে যাবে ফাইনালে। সাকিব নাকি তামিম—কে হবেন লিটনদের ফাইনাল প্রতিপক্ষ?
আগের কয়েক টুর্নামেন্টের মতো এবারও কুমিল্লার ওপেনিংয়ে কোচ সালাহ উদ্দীনের বাজি ছিলেন সুনিল নারাইন। এবার সে কৌশল সফল হয়নি। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম বলে গোল্ডেন ডাকে ফজলহক ফারুকির শিকার হন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডার। শুরুর বিপর্যয় সামলে দ্বিতীয় উইকেটে খেলা প্রায় শেষ করে দেন হৃদয়-লিটন। দুজনে গড়েছেন ৮৯ বলে ১৪৩ রানের দুর্দান্ত এক জুটি। ৪ ছক্কা ও ৫ চারে ৪৩ বলে ৬৪ রানে ফেরেন হৃদয়। ৪ ছক্কা ও ৯ চারে ৫৭ বলে ৮৩ রানে আউট হন লিটন। এরপর আন্দ্রে রাসেল (২*) ও মইন আলী (১২*) নিশ্চিত করেন জয়। কুমিল্লা ৪ উইকেটে করে ১৮৬ রান। রংপুরের হয়ে ফারুকি নিয়েছেন ২টি উইকেট। ম্যাচসেরা লিটন।
গতকাল টসে জিতে রংপুরকে ব্যাটিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্তটা যে দারুণ ছিল লিটনের, সেটি প্রমাণ হতে বেশিক্ষণ লাগেনি। স্কোরবোর্ডে ২৭ রান জমা হতেই দুই ওপেনার শামীম হোসেন (০), রনি তালুকদার (১৩) ও সাকিব আল হাসানকে (৫) হারায় রংপুর। সেখান থেকে তাদের ৬ উইকেটে ১৮৫ রানের সংগ্রহ এনে দেন নিশাম। ৪৯ বলে ৮ চার ও ৭ ছয়ে অপরাজিত ৯৭ রান করেন নিউজিল্যান্ড ব্যাটার।
সেঞ্চুরির জন্য মুশফিক হাসানের করা ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ বলে নিশামের দরকার ছিল ৩ রান। কিন্তু আগের বলে ছক্কা হাঁকানো নিশাম ফুলটস বলটিতে ব্যাট লাগাতে পারেননি। সন্তুষ্ট থাকতে হয় ১ বাই-রান নিয়ে। শেষ পাঁচ ওভারে রংপুর নেয় ৬৮ রান। যার মধ্যে নিশাম শেষ ওভারে ২ চার ও ৩ ছয়ে নেন ২৮ রান। ১৯তম ওভার শেষে তাঁর রান ছিল ৭১ আর রংপুরের ৬ উইকেটে ১৫৭। ষষ্ঠ উইকেটে উইকেটরক্ষক-অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহানের (৩০) সঙ্গে ৩৬ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়েন নিশাম। কুমিল্লার হয়ে সবচেয়ে খরুচে বোলার মুশফিক। ৪ ওভারে ১ উইকেট নিয়ে দিয়েছেন ৭২ রান। ২ উইকেট নেন রাসেল।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে