ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলি, জস বাটলার—দুই ব্যাটারই গত রাতে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। যেখানে কোহলির ব্যাটেই ২০২৪ আইপিএল দেখেছে প্রথম সেঞ্চুরি। দুই সেঞ্চুরিয়ানের মধ্যে শেষ হাসি হেসেছেন বাটলার। সেঞ্চুরি করেও তাই সমালোচনার শিকার হয়েছেন কোহলি।
জয়পুরের সাওয়াই মানসিং স্টেডিয়ামে গত রাতে মুখোমুখি হয়েছে রাজস্থান রয়্যালস-রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কোহলির অষ্টম আইপিএল সেঞ্চুরিতে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আরসিবি করে ৩ উইকেটে ১৮৩ রান। এই সেঞ্চুরি করার পথেই বিব্রতকর এক রেকর্ডে নাম লেখান কোহলি। ৬৭ বলে করেছেন সেঞ্চুরি, যা আইপিএল ইতিহাসে যৌথভাবে মন্থরতম ইনিংস। কোহলির সমান ৬৭ বলে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার ঘটনা রয়েছে মনীশ পান্ডের। পান্ডের ঘটনা ২০০৯ আইপিএলের। ১৫ বছর পর এমন বিব্রতকর রেকর্ডে নাম লেখানোর পর কোহলিকে নিয়ে মজা করতে ছাড়েননি জুনাইদ খান। নিজের এক্স হ্যান্ডলে জুনাইদ লিখেছেন, ‘অভিনন্দন কোহলি আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরির জন্য।’
রাজস্থানের শেষ ওভারে জিততে দরকার ছিল ১ রান। বাটলারের সেঞ্চুরি করতে ছক্কার কোনো বিকল্প ছিল না। ক্যামেরন গ্রিনকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে ‘এক ঢিলে দুই পাখি’ মারেন বাটলার। ৫৮ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় করেন ১০০ রান। আইপিএল ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি করেন ১৭২.৪১ স্ট্রাইকরেটে। সেঞ্চুরি করার পথে বাটলার দ্বিতীয় উইকেটে স্যামসনের সঙ্গে ৮৬ বলে ১৪৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন। ম্যাচ শেষে বাটলারকে প্রশংসায় ভাসিয়ে জুনাইদ টুইট করেন, ‘সঞ্জুর সঙ্গে ১৬৪ স্ট্রাইকরেটে ম্যাচ জয়ী জুটি এবং ১৭২ স্ট্রাইকরেটে সেঞ্চুরি। অসাধারণ বাটলার।’
পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে, ৩১৬ রান করে ২০২৪ আইপিএলের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক কোহলি। আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস করেন ১০৯ রান। ডু প্লেসিসের সঙ্গেই সাধারণত আরসিবিতে ইনিংস উদ্বোধন করেন কোহলি। দুই ওপেনারের রানে এমন আকাশ-পাতাল ব্যবধানের প্রভাব পড়ছে টুর্নামেন্টেও। যেখানে এবারের আইপিএলে ৫ ম্যাচে ১ জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে আরসিবি পয়েন্ট তালিকার ৮ নম্বরে রয়েছে। জয়পুরে গতকাল আরসিবির ১৮৩ রানের মধ্যে কোহলি একাই করেন ১১৩ রান। রাজস্থানের ব্যাটিংয়ের সময় ক্যামেরার লেন্স যখন ঘোরানো হচ্ছিল আরসিবির ডাগআউটের দিকে, কোহলির চোখে-মুখে দেখা গেছে বিষণ্নতার ছাপ। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে তখন বলতে শোনা যায়, ‘বিরাট কোহলির ভেতরে নিশ্চিত কোনো হতাশা কাজ করছে। সেই হতাশা আমি অনুভব করতে পারছি। তিনি দলকে তাঁর কাঁধে করে টানছেন।’
বিরাট কোহলি, জস বাটলার—দুই ব্যাটারই গত রাতে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। যেখানে কোহলির ব্যাটেই ২০২৪ আইপিএল দেখেছে প্রথম সেঞ্চুরি। দুই সেঞ্চুরিয়ানের মধ্যে শেষ হাসি হেসেছেন বাটলার। সেঞ্চুরি করেও তাই সমালোচনার শিকার হয়েছেন কোহলি।
জয়পুরের সাওয়াই মানসিং স্টেডিয়ামে গত রাতে মুখোমুখি হয়েছে রাজস্থান রয়্যালস-রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কোহলির অষ্টম আইপিএল সেঞ্চুরিতে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আরসিবি করে ৩ উইকেটে ১৮৩ রান। এই সেঞ্চুরি করার পথেই বিব্রতকর এক রেকর্ডে নাম লেখান কোহলি। ৬৭ বলে করেছেন সেঞ্চুরি, যা আইপিএল ইতিহাসে যৌথভাবে মন্থরতম ইনিংস। কোহলির সমান ৬৭ বলে তিন অঙ্ক ছোঁয়ার ঘটনা রয়েছে মনীশ পান্ডের। পান্ডের ঘটনা ২০০৯ আইপিএলের। ১৫ বছর পর এমন বিব্রতকর রেকর্ডে নাম লেখানোর পর কোহলিকে নিয়ে মজা করতে ছাড়েননি জুনাইদ খান। নিজের এক্স হ্যান্ডলে জুনাইদ লিখেছেন, ‘অভিনন্দন কোহলি আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে ধীরগতির সেঞ্চুরির জন্য।’
রাজস্থানের শেষ ওভারে জিততে দরকার ছিল ১ রান। বাটলারের সেঞ্চুরি করতে ছক্কার কোনো বিকল্প ছিল না। ক্যামেরন গ্রিনকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে ‘এক ঢিলে দুই পাখি’ মারেন বাটলার। ৫৮ বলে ৯ চার ও ২ ছক্কায় করেন ১০০ রান। আইপিএল ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি করেন ১৭২.৪১ স্ট্রাইকরেটে। সেঞ্চুরি করার পথে বাটলার দ্বিতীয় উইকেটে স্যামসনের সঙ্গে ৮৬ বলে ১৪৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন। ম্যাচ শেষে বাটলারকে প্রশংসায় ভাসিয়ে জুনাইদ টুইট করেন, ‘সঞ্জুর সঙ্গে ১৬৪ স্ট্রাইকরেটে ম্যাচ জয়ী জুটি এবং ১৭২ স্ট্রাইকরেটে সেঞ্চুরি। অসাধারণ বাটলার।’
পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে, ৩১৬ রান করে ২০২৪ আইপিএলের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক কোহলি। আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস করেন ১০৯ রান। ডু প্লেসিসের সঙ্গেই সাধারণত আরসিবিতে ইনিংস উদ্বোধন করেন কোহলি। দুই ওপেনারের রানে এমন আকাশ-পাতাল ব্যবধানের প্রভাব পড়ছে টুর্নামেন্টেও। যেখানে এবারের আইপিএলে ৫ ম্যাচে ১ জয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে আরসিবি পয়েন্ট তালিকার ৮ নম্বরে রয়েছে। জয়পুরে গতকাল আরসিবির ১৮৩ রানের মধ্যে কোহলি একাই করেন ১১৩ রান। রাজস্থানের ব্যাটিংয়ের সময় ক্যামেরার লেন্স যখন ঘোরানো হচ্ছিল আরসিবির ডাগআউটের দিকে, কোহলির চোখে-মুখে দেখা গেছে বিষণ্নতার ছাপ। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে তখন বলতে শোনা যায়, ‘বিরাট কোহলির ভেতরে নিশ্চিত কোনো হতাশা কাজ করছে। সেই হতাশা আমি অনুভব করতে পারছি। তিনি দলকে তাঁর কাঁধে করে টানছেন।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে