ক্রীড়া ডেস্ক
পেশাদার ক্যারিয়ারে একসময় না একসময় ফুলস্টপ বলতেই হয়। সাকিব আল হাসান আজ কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দিয়েছেন ইতি টানার।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজটাই ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে শেষ বলে সাকিব জানিয়েছেন। অক্টোবর-নভেম্বরে বাংলাদেশের মাঠে হবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও এ বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলে ফেলেছেন। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়ে ওয়ানডে সংস্করণও শেষ হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন সাকিব।
২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু সাকিবের। ১৮ বছরের পথচলায় টেস্ট, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন ৭০, ২৪৭ ও ১২৯ ম্যাচ। সবশেষ ম্যাচ খেলেছেন চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট।
১৪০০০ রান ও ৭০০ উইকেটের ডাবল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৪০০০ রান ও ৭০০ উইকেটের ডাবলের একমাত্র কীর্তি সাকিবের। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলে সাকিব এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৪৪৬ ম্যাচ। ৩৩.৯৯ গড়ে করেছেন ১৪৭২১ রান। নিয়েছেন ৭০৮ উইকেট। ইনিংসে ২৫ বার ৫ উইকেট নিয়েছেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সব আসরেই অংশগ্রহণ
২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হয়েছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত (২০২৪) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৯টি মৌসুম হয়েছে।
বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে প্রত্যেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই খেলেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪৩ ম্যাচে করেছেন ৮৫৩ রান। আইসিসির ইভেন্টটিতে নিয়েছেন ৫০ উইকেট।
সবচেয়ে বেশি সিরিজসেরা
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি সিরিজসেরা হয়েছেন সাকিব আল হাসান। তিন সংস্করণ মিলে ১৭ বার ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’ হয়েছেন।
সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট অধিনায়ক
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন সাকিব। ২০০৯-এর ১৭ জুলাই গ্রেনাদার সেন্ট জর্জেস গ্রাউন্ডে ২২ বছর ১১৫ দিন বয়সে টেস্টে অধিনায়ক সাকিবের অভিষেক হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে সাকিব ভেঙেছেন মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড। ২০০৭-এর ২৫ জুন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২২ বছর ৩৫৩ দিন বয়সে টেস্টে অধিনায়ক হয়েছিলেন আশরাফুল।
এক ভেন্যুতে সর্বোচ্চ উইকেট
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক ভেন্যুতে সর্বোচ্চ উইকেটের রেকর্ড সাকিবের। মিরপুরের শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন সংস্করণ মিলে ১৪৪ ম্যাচে নিয়েছেন ২৫২ উইকেট। যেহেতু দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারের ইতি টানার ঘোষণা দিয়েছেন, সাকিবের কাছে রেকর্ডটা আরও একটু বাড়ানোর সুযোগ থাকছে। কারণ, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের এক ম্যাচ মিরপুরে হচ্ছে। ১৮৮ উইকেট নিয়ে সাকিবের পরে দ্বিতীয় স্থানে মুত্তিয়া মুরালিধরন। ১৯৯২ থেকে ২০১১ পর্যন্ত কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে (এসএসসি) মুরালিধরন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪৬ ম্যাচ খেলেছেন।
পেশাদার ক্যারিয়ারে একসময় না একসময় ফুলস্টপ বলতেই হয়। সাকিব আল হাসান আজ কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দিয়েছেন ইতি টানার।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজটাই ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে শেষ বলে সাকিব জানিয়েছেন। অক্টোবর-নভেম্বরে বাংলাদেশের মাঠে হবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও এ বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্র-ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলে ফেলেছেন। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়ে ওয়ানডে সংস্করণও শেষ হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন সাকিব।
২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু সাকিবের। ১৮ বছরের পথচলায় টেস্ট, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে খেলেছেন ৭০, ২৪৭ ও ১২৯ ম্যাচ। সবশেষ ম্যাচ খেলেছেন চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট।
১৪০০০ রান ও ৭০০ উইকেটের ডাবল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৪০০০ রান ও ৭০০ উইকেটের ডাবলের একমাত্র কীর্তি সাকিবের। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলে সাকিব এখন পর্যন্ত খেলেছেন ৪৪৬ ম্যাচ। ৩৩.৯৯ গড়ে করেছেন ১৪৭২১ রান। নিয়েছেন ৭০৮ উইকেট। ইনিংসে ২৫ বার ৫ উইকেট নিয়েছেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সব আসরেই অংশগ্রহণ
২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হয়েছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত (২০২৪) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৯টি মৌসুম হয়েছে।
বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে প্রত্যেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই খেলেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৪৩ ম্যাচে করেছেন ৮৫৩ রান। আইসিসির ইভেন্টটিতে নিয়েছেন ৫০ উইকেট।
সবচেয়ে বেশি সিরিজসেরা
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি সিরিজসেরা হয়েছেন সাকিব আল হাসান। তিন সংস্করণ মিলে ১৭ বার ‘ম্যান অব দ্য সিরিজ’ হয়েছেন।
সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট অধিনায়ক
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন সাকিব। ২০০৯-এর ১৭ জুলাই গ্রেনাদার সেন্ট জর্জেস গ্রাউন্ডে ২২ বছর ১১৫ দিন বয়সে টেস্টে অধিনায়ক সাকিবের অভিষেক হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে সাকিব ভেঙেছেন মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড। ২০০৭-এর ২৫ জুন কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২২ বছর ৩৫৩ দিন বয়সে টেস্টে অধিনায়ক হয়েছিলেন আশরাফুল।
এক ভেন্যুতে সর্বোচ্চ উইকেট
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক ভেন্যুতে সর্বোচ্চ উইকেটের রেকর্ড সাকিবের। মিরপুরের শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন সংস্করণ মিলে ১৪৪ ম্যাচে নিয়েছেন ২৫২ উইকেট। যেহেতু দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়ে টেস্ট ক্যারিয়ারের ইতি টানার ঘোষণা দিয়েছেন, সাকিবের কাছে রেকর্ডটা আরও একটু বাড়ানোর সুযোগ থাকছে। কারণ, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের এক ম্যাচ মিরপুরে হচ্ছে। ১৮৮ উইকেট নিয়ে সাকিবের পরে দ্বিতীয় স্থানে মুত্তিয়া মুরালিধরন। ১৯৯২ থেকে ২০১১ পর্যন্ত কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে (এসএসসি) মুরালিধরন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪৬ ম্যাচ খেলেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে