ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ ‘বি’এর সমীকরণ ছিল যে দল জিতবে সে দল সুযোগ পাবে সুপার টুয়েলভে। দিনের প্রথম ম্যাচে এমন সমীকরণে আয়ারল্যান্ড জিতে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে। আর দ্বিতীয় ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে মূল পর্ব নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে। এ জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে বাংলাদেশের গ্রুপে পড়ল জিম্বাবুয়ে।
১৩৩ রানের সহজ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবুয়ে শুরুতেই খেয়েছে ধাক্কা। প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে রেজিস চাকাভাকে হারিয়ে বসে দলটি। পরের ওভারেও আরেকটি উইকেট হারায় তারা। এবার ‘ডাক’ মেরে বসেন ওয়েসলি মাধহেভেরে। তৃতীয় উইকেটে ৩৫ রানের ছোট জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন ও শন উইলিয়ামস। এ জুটিতে মাত্র ৭ রানের অবদান ছিল অভিজ্ঞ উইলিয়ামসের। এই বাঁ হাতি ব্যাটার আউট হওয়ার সময় ৮ ওভারে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩ উইকেটের বিনিময়ে ৪২ রান।
সেখান থেকে দুরন্ত ফর্মে থাকা সিকান্দার রাজাকে নিয়ে দুর্দান্ত আরেক জুটি গড়েন অধিনায়ক। চতুর্থ উইকেটে তাঁদের ৬৪ রানের জুটি কার্যত স্কটল্যান্ডকে ম্যাচ থেকে দেয় ছিটকে। জিম্বাবুয়ে যখন জয় থেকে ২৭ রানের দূরত্ব তখনই আউট হন রাজা। মাত্র ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁর আউটের পরপরেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন অধিনায়কও। ধীর গতিতে ব্যাটিং করে ৫৪ বলে ৫৮ রান করে আউট হন তিনি। তাঁর আউটের পর দলের জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন মিলটন সুম্বা ও রায়ান বার্ল। ১১ রান করা সুম্বার সঙ্গে ৯ রান করে ম্যাচে অপরাজিত থাকেন বার্ল। ৫ উইকেটের জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে। ব্যাটিংয়ে ৪০ রান ও ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন রাজা।
হোবার্টে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে স্কটল্যান্ডের শুরুটাও হয়েছে বাজে। জিম্বাবুয়ের মতো প্রথম ওভারে উইকেট হারিয়ে বসে তারাও। ৪ রান করা মাইকেল জোনাসকে আউট করে জিম্বাবুয়েকে প্রথম উইকেট এনে দেন টেন্ডাই চাতারা। তিন নম্বরে নামা ম্যাথু ক্রস ১ রান করে রিচার্ড এনগারাভার বলে দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরলে তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক রিচি বেরিংটনকে নিয়ে জুটি গড়েন ওপেনার জর্জ মানসি। তবে সেই জুটিও ৪০ রানের বেশি টিকতে পারেনি। অধিনায়ক ১৩ রান করে আউট হয়ে যান অলরাউন্ডার রাজার বলে। অন্য প্রান্ত আগলে রেখে রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মানসি। শেষ পর্যন্ত তাঁর ওয়ানডে স্টাইলে ৫১ বলে ৫৪ রানের ইনিংসটির সৌজন্যে স্কটল্যান্ড ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন কালাম ম্যাকলয়েড। ২ উইকেট করে নেন জিম্বাবুয়ের দুই পেসার চাতারা ও এনগারাভা।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ ‘বি’এর সমীকরণ ছিল যে দল জিতবে সে দল সুযোগ পাবে সুপার টুয়েলভে। দিনের প্রথম ম্যাচে এমন সমীকরণে আয়ারল্যান্ড জিতে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে। আর দ্বিতীয় ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে ৫ উইকেটে হারিয়ে মূল পর্ব নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে। এ জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে বাংলাদেশের গ্রুপে পড়ল জিম্বাবুয়ে।
১৩৩ রানের সহজ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে জিম্বাবুয়ে শুরুতেই খেয়েছে ধাক্কা। প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে রেজিস চাকাভাকে হারিয়ে বসে দলটি। পরের ওভারেও আরেকটি উইকেট হারায় তারা। এবার ‘ডাক’ মেরে বসেন ওয়েসলি মাধহেভেরে। তৃতীয় উইকেটে ৩৫ রানের ছোট জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কা সামলে নেন অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন ও শন উইলিয়ামস। এ জুটিতে মাত্র ৭ রানের অবদান ছিল অভিজ্ঞ উইলিয়ামসের। এই বাঁ হাতি ব্যাটার আউট হওয়ার সময় ৮ ওভারে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩ উইকেটের বিনিময়ে ৪২ রান।
সেখান থেকে দুরন্ত ফর্মে থাকা সিকান্দার রাজাকে নিয়ে দুর্দান্ত আরেক জুটি গড়েন অধিনায়ক। চতুর্থ উইকেটে তাঁদের ৬৪ রানের জুটি কার্যত স্কটল্যান্ডকে ম্যাচ থেকে দেয় ছিটকে। জিম্বাবুয়ে যখন জয় থেকে ২৭ রানের দূরত্ব তখনই আউট হন রাজা। মাত্র ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁর আউটের পরপরেই ড্রেসিংরুমে ফেরেন অধিনায়কও। ধীর গতিতে ব্যাটিং করে ৫৪ বলে ৫৮ রান করে আউট হন তিনি। তাঁর আউটের পর দলের জয়ের বাকি কাজটুকু সারেন মিলটন সুম্বা ও রায়ান বার্ল। ১১ রান করা সুম্বার সঙ্গে ৯ রান করে ম্যাচে অপরাজিত থাকেন বার্ল। ৫ উইকেটের জয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে। ব্যাটিংয়ে ৪০ রান ও ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন রাজা।
হোবার্টে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে স্কটল্যান্ডের শুরুটাও হয়েছে বাজে। জিম্বাবুয়ের মতো প্রথম ওভারে উইকেট হারিয়ে বসে তারাও। ৪ রান করা মাইকেল জোনাসকে আউট করে জিম্বাবুয়েকে প্রথম উইকেট এনে দেন টেন্ডাই চাতারা। তিন নম্বরে নামা ম্যাথু ক্রস ১ রান করে রিচার্ড এনগারাভার বলে দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরলে তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক রিচি বেরিংটনকে নিয়ে জুটি গড়েন ওপেনার জর্জ মানসি। তবে সেই জুটিও ৪০ রানের বেশি টিকতে পারেনি। অধিনায়ক ১৩ রান করে আউট হয়ে যান অলরাউন্ডার রাজার বলে। অন্য প্রান্ত আগলে রেখে রান বাড়ানোর চেষ্টা করেন মানসি। শেষ পর্যন্ত তাঁর ওয়ানডে স্টাইলে ৫১ বলে ৫৪ রানের ইনিংসটির সৌজন্যে স্কটল্যান্ড ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন কালাম ম্যাকলয়েড। ২ উইকেট করে নেন জিম্বাবুয়ের দুই পেসার চাতারা ও এনগারাভা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগে