প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
প্রশ্ন: হঠাৎ বিশ্বকাপের দেড় মাস আগে ভেন্যু পরিবর্তন হয়ে গেল, এখন টুর্নামেন্ট হবে আরব আমিরাতে। নিজেদের মাঠে বড় টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হলো, কতটা আফসোস লাগছে?
নিগার সুলতানা জ্যোতি: সত্যি বলতে, খুবই খারাপ লাগছে। বাংলাদেশে বিশ্বকাপ হবে, এটা জানার পর থেকে মনের মধ্যে অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করছিল। দেশের মাঠে আমাদের পরিবার থাকবে। ওদের সামনে খেলা, বিশ্বকাপ বড় একটা মঞ্চ। এসব আর এখন ভাবার বিষয় নয়, পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে আমাদের মাঠে লক্ষ্য ঠিক রেখে খেলতে হবে। ভেন্যু পরিবর্তনের বিষয় নিয়ে পড়ে থাকার সুযোগ নেই। তবে আফসোস লাগছে—বাংলাদেশের হয়ে দেশের মাঠে বিশ্বকাপের ম্যাচ খেলতে পারব না। সুযোগটা হাতছাড়া হলো।
প্রশ্ন: হোমে এক রকম কন্ডিশন, আরব আমিরাতে আরেক কন্ডিশনে খেলতে হবে। এটা কি চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে দিল আপনাদের?
জ্যোতি: আমার স্কিলে তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মনে হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ মানে চেনা মাঠে উইকেট কেমন হবে, আমরা আগেই জানতে পারতাম। এখন হয়তো সুযোগটা থাকবে না। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন এনে আরব আমিরাতে খেলতে হবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপ নিয়ে এখন আপনাদের প্রস্তুতি কোন পর্যায়ে আছে?
জ্যোতি: বিশ্বকাপের প্রস্তুতি—আমি বলব, এখন যতটুকু নিতে পেরেছি, এর চেয়েও ভালো হতে পারত। দেশের যে পরিস্থিতি ছিল, সে জন্য আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে পারিনি। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সঙ্গে বিদেশি কয়েকটি দল খেলতে চেয়েছিল। সেগুলো আর হলো না। এশিয়া কাপে আমরা কয়েকটি ম্যাচ খেলেছি। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে হয়তো আমরা আরও কিছু ম্যাচ খেলব। হয়তো আন্তর্জাতিক ম্যাচ পাব না। তবে যা-ই পাব, যেভাবে সুযোগ পাব, ভালোভাবে যেন প্রস্তুত হওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখব।
প্রশ্ন: হোমে বিশ্বকাপ খেলার ক্ষেত্রে বড় কিছু করার যে স্বপ্ন ছিল, সেটি কি এখন আরব আমিরাতেও থাকবে?
জ্যোতি: (হাসি) ভেন্যু পরিবর্তন হয়েছে, তবে স্বপ্ন তো পরিবর্তন হয়নি। বিশ্বকাপে ভালো খেলার যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা এখনো আছে। ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কোনো বাধা হবে না। চেষ্টা থাকবে স্বপ্নের দিকে ছুটে চলার। চারটা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ একেবারে শূন্য হাতে ফিরেছে। একটা ম্যাচও জিততে পারিনি। এবার লক্ষ্য থাকবে যেন আমরা একাধিক ম্যাচ জিততে পারি। দল হিসেবে যদি পরিকল্পনা করে খেলতে পারি, আমাদের প্রত্যাশা মেটানো সম্ভব হবে মনে করি।
প্রশ্ন: আরব আমিরাতে আপনাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে বলে মনে করছেন?
জ্যোতি: আবহাওয়া অনেক বেশি গরম ও শুষ্ক। আর্দ্রতা বেশি থাকবে। এটা শুরুতে হয়তো একটু কষ্ট দিতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতিও আমাদের খুব বেশি ভোগাবে না। ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়। বাংলাদেশে অনেক গরম ছিল, এই বছর আমরা এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। শ্রীলঙ্কায় যখন আমরা খেলেছি, সেখানেও গরম ছিল। আমরা এই কন্ডিশনে অভ্যস্ত। বিশ্বকাপ স্কোয়াডে যারা থাকবে, তাদের কাছে এসব পরিস্থিতি বড় কোনো ইস্যু হবে না। তারা মানিয়ে নিয়ে খেলতে পারবে। খুব বড় চ্যালেঞ্জ হবে না।
প্রশ্ন: আপনি বাদে টপ অর্ডার থেকে শুরু করে বেশির ভাগ ব্যাটারের ব্যাটে রানে নেই। এশিয়া কাপে ফাইনাল না খেলার পেছনে হতশ্রী ব্যাটিং দায়ী। বিশ্বকাপের আগে এটা কতটা ভাবাচ্ছে?
জ্যোতি: সব সময় ব্যাটিংটা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। বলতে পারেন, টপ অর্ডারে রান হচ্ছে না। ধারাবাহিক না। যেন ধারাবাহিক হতে পারে, ব্যাটারদের সেটির প্রতি মনোযোগ বাড়ানো দরকার। যে ক্রিকেটার ১০-১৫ বা ২০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে, নিজেদের নিয়ে তাদের নতুন করে ভাবার সুযোগ নেই। টিম ম্যানেজমেন্টকে অজুহাত দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। টিম ম্যানেজমেন্টও এসব শুনবে না। ব্যক্তিগত তাগিদ থেকে নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। কোনো সংশয় নেই, আমাদের বেশির ভাগ ক্রিকেটার স্কিলফুল। আমাদের মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে। সেটা এখন পারফরম্যান্সে পরিণত করতে হবে। এখন যে জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) হবে, সেটিও টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। যেসব ক্রিকেটার জানে, আমরা বিশ্বকাপে খেলব, তাদের আরও উন্নতি করে বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। সবাইকে স্বাধীনতা দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, তারা বিশ্বকাপে এবার আরও ভালো ক্রিকেট খেলবে। আমিও চেষ্টা করব, যেন আরও বেশি রান করতে পারি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে পারি।
প্রশ্ন: কোচ হাশান তিলকারত্নের কোচিং কেমন উপভোগ করছেন?
জ্যোতি: তাঁর কোচিং উপভোগের বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে এখন বেশ কয়েকজন ভালো মানের পেসার যোগ হয়েছে। আগে বাংলাদেশ স্পিননির্ভর দল ছিল, বিশ্বকাপে এবার বোলিং বিভাগ নিয়ে কতটা আশাবাদী?
জ্যোতি: দেখুন, আমাদের দলে পেসার হিসেবে মারুফাকেই দেখছি, দলে সম্প্রতি জাহানারা আপুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর আগে তৃষ্ণা-দিশা ছিল। যদিও আমরা সেভাবে দিশার কাছ থেকে সার্ভিস পাইনি। সম্প্রতি দেশের মাঠে আমাদের খেলা বেশি ছিল; তাই আমরা স্পিনে শক্তি বাড়িয়ে খেলেছি। কিন্তু এবার বিশ্বকাপ আরব আমিরাতে। সেখানকার উইকেটও ভিন্ন থাকবে। আইসিসি ইভেন্টে স্পোর্টিং উইকেট হয়। যারা জোরের ওপর কিংবা ভালো জায়গায় বল করতে পারে, তাদের উইকেট পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। আমাদের দলে রিস্ট স্পিনার আছে, অফ স্পিনার আছে। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে শুধু স্পিন কিংবা পেসনির্ভর হলে সাফল্য পাওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নির্দিষ্ট একটা বিভাগের ওপর নির্ভর করা কঠিন। প্রতিটি বিভাগে শক্তি বাড়াতে হয়। ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করতে পারলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
সার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১৬ মিনিট আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
১ ঘণ্টা আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
১ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
২ ঘণ্টা আগে