ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম টি-টোয়েন্টি হেরে বাংলাদেশ এমনিতেই সিরিজে পিছিয়ে রয়েছে। হিউস্টনে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে যুক্তরাষ্ট্রকে হারানোর বিকল্প নেই বাংলাদেশের। টিকে থাকার ম্যাচে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৪৫ রান।
টস জিতে আজ ফিল্ডিং নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে রান তোলার গতি ছিল রোস্টার কোস্টারের মতো। কখনো ধীর গতিতে, কখনোবা তুলনামূলক দ্রুত গতিতে এগোতে থাকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৪ রানে শেষ করেছে বাংলাদেশ।
প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে শুরুটা রয়ে সয়ে করে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম তিন ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১২ রান করে স্বাগতিকেরা। পরের ওভার থেকে রান তোলার গতি বাড়াতে থাকেন দুই ওপেনার মোনাঙ্ক প্যাটেল ও স্টিভেন টেলর। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রান করে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে এসে সাকিব আল হাসান খরচ করেন ১৫ রান। একটি করে চার ও ছক্কা মারেন টেলর। দলীয় ৪৪ রানে ভেঙে যায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী জুটি। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে রিশাদকে তুলে মারতে যান টেলর। লং অন থেকে দৌড়ে এসে সহজেই বল তালুবন্দী করেন তানজিদ হাসান তামিম। ২৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেন টেলর।
তিন নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন আন্দ্রেস গাউস। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে রিশাদকে ডিফেন্স করতে যান গাউস। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। হ্যাটট্রিক অবশ্য করতে পারেননি রিশাদ। সপ্তম ওভারের শেষ বলে রিশাদের বল ডিফেন্স করেন অ্যারন জোনস। জোনস সাবলীলভাবে ডিফেন্স করেন। প্যাটেলের সঙ্গে জুটি বেঁধে যুক্তরাষ্ট্রের স্কোর বাড়াতে থাকেন প্যাটেল। যদিও তাঁদের জুটিটা এগোতে থাকে ধীর গতিতে। তৃতীয় উইকেটে ৫৬ বলে ৬০ রানের জুটি গড়েন প্যাটেল ও জোনস। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজুর রহমানকে মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান জোনস। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অনে তালুবন্দী করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩৫ রান করেন জোনস।
জোনসের উইকেট নেওয়ার ওভারে ১১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ১৭ তম ওভারের চতুর্থ বলে মোস্তাফিজকে ছক্কা মারেন জোনস। ডেথ ওভারে আজও খরুচে বোলিং করে বাংলাদেশ। শেষ তিন ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যোগ করে ২৯ রান। যেখানে ১৯ তম ওভারে শরীফুল নিয়েছেন ২ উইকেট। প্যাটেল ও অ্যান্ডারসন দুজনকেই বোল্ড করেন শরীফুল। যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন প্যাটেল। ৩৮ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। শরীফুল, রিশাদ, মোস্তাফিজ প্রত্যেকেই দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে মোস্তাফিজ ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান।
প্রথম টি-টোয়েন্টি হেরে বাংলাদেশ এমনিতেই সিরিজে পিছিয়ে রয়েছে। হিউস্টনে আজ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে যুক্তরাষ্ট্রকে হারানোর বিকল্প নেই বাংলাদেশের। টিকে থাকার ম্যাচে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৪৫ রান।
টস জিতে আজ ফিল্ডিং নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে রান তোলার গতি ছিল রোস্টার কোস্টারের মতো। কখনো ধীর গতিতে, কখনোবা তুলনামূলক দ্রুত গতিতে এগোতে থাকে। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৪ রানে শেষ করেছে বাংলাদেশ।
প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে শুরুটা রয়ে সয়ে করে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম তিন ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১২ রান করে স্বাগতিকেরা। পরের ওভার থেকে রান তোলার গতি বাড়াতে থাকেন দুই ওপেনার মোনাঙ্ক প্যাটেল ও স্টিভেন টেলর। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভার) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রান করে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে বোলিংয়ে এসে সাকিব আল হাসান খরচ করেন ১৫ রান। একটি করে চার ও ছক্কা মারেন টেলর। দলীয় ৪৪ রানে ভেঙে যায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বোধনী জুটি। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে রিশাদকে তুলে মারতে যান টেলর। লং অন থেকে দৌড়ে এসে সহজেই বল তালুবন্দী করেন তানজিদ হাসান তামিম। ২৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেন টেলর।
তিন নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন আন্দ্রেস গাউস। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে রিশাদকে ডিফেন্স করতে যান গাউস। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। হ্যাটট্রিক অবশ্য করতে পারেননি রিশাদ। সপ্তম ওভারের শেষ বলে রিশাদের বল ডিফেন্স করেন অ্যারন জোনস। জোনস সাবলীলভাবে ডিফেন্স করেন। প্যাটেলের সঙ্গে জুটি বেঁধে যুক্তরাষ্ট্রের স্কোর বাড়াতে থাকেন প্যাটেল। যদিও তাঁদের জুটিটা এগোতে থাকে ধীর গতিতে। তৃতীয় উইকেটে ৫৬ বলে ৬০ রানের জুটি গড়েন প্যাটেল ও জোনস। ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজুর রহমানকে মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান জোনস। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অনে তালুবন্দী করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩৫ রান করেন জোনস।
জোনসের উইকেট নেওয়ার ওভারে ১১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ১৭ তম ওভারের চতুর্থ বলে মোস্তাফিজকে ছক্কা মারেন জোনস। ডেথ ওভারে আজও খরুচে বোলিং করে বাংলাদেশ। শেষ তিন ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যোগ করে ২৯ রান। যেখানে ১৯ তম ওভারে শরীফুল নিয়েছেন ২ উইকেট। প্যাটেল ও অ্যান্ডারসন দুজনকেই বোল্ড করেন শরীফুল। যুক্তরাষ্ট্রের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন প্যাটেল। ৩৮ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। শরীফুল, রিশাদ, মোস্তাফিজ প্রত্যেকেই দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে মোস্তাফিজ ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে