আফতাব আহমেদ
পাপুয়া নিউগিনি যত ছোট দলই হোক, জয় তো জয়ই। আমাদের এই বড় জয়টা খুব দরকার ছিল। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, এমন জয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত হওয়ায় বাংলাদেশের চাপ অনেকটা কমে গেল। আমি যথেষ্ট আশাবাদী, মূল পর্বে অন্য বাংলাদেশকেই আমরা দেখব।
বাছাইপর্বটা কঠিনভাবে পেরোনোয় একদিকে ভালোই হয়েছে। খুব কঠিন সময় যেটা বলে, যেটা বিশ্বকাপের মূল পর্বে আসার কথা ছিল, সেই সময়টা আমাদের আগেই চলে গেল। এত দিন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের মাথার ওপর অনেক বড় যে চাপটা ভর করেছিল, সেটি থেকে তো মুক্তি মিলল। এখন ক্রিকেটারদের জয়ের খিদে আরও বাড়বে। সামনে দেখা যাবে যে দলের সঙ্গেই খেলা হোক বুক চিতিয়েই লড়বে বাংলাদেশ।
পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ১৮১ রানও বড় কিছুর বার্তা দেয়। আমি বলব, এটা দারুণ প্রত্যাবর্তন। এর মধ্যে দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলনটাও দুর্দান্তভাবে হয়ে গেল। মূল আসরে যাওয়ার আগে ব্যাটারদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে যাওয়াটা খুবই দরকার ছিল। এখন তাদের যে আত্মবিশ্বাসটা দরকার, সেটা সবাই রান করায় পেয়ে গেল। এরপর দুর্দান্ত বোলিংয়ে দারুণ জয়ও এল। জয়ের ধারাবাহিকতা সব সময় দারুণ কিছুরই বার্তা দেয়। মূল আসরে নিজেদের খাপ খাওয়ানোর অভ্যাসটা বাছাইপর্বে হয়ে গেল। বাংলাদেশ দলের দারুণ একটা জিনিস আমার চোখে লেগেছে। সেটি হলো প্রথম ম্যাচে যে ভুলগুলো করেছিল, সেগুলো দ্বিতীয় ম্যাচে অনেক কমিয়ে আনে। শেষ ম্যাচে তো বলতে গেলে সেভাবে ভুলই করেনি। প্রতিটি ম্যাচে ছোট ছোট ভুল শুধরে নিতে পারার শিক্ষাটাও দারুণ ইতিবাচক।
আমি সাকিব আল হাসানকে নিয়ে আলাদা করে বলতে চাই। কী দুর্দান্ত ক্রিকেটটাই না খেলছে সাকিব। ও আইপিএল খেলেই বিশ্বকাপের মঞ্চে এসেছে। আইপিএলের মতো বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে প্রস্তুত হয়ে আসাটাই ওকে অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রেখেছে। আর একটা বিষয়, শুরু থেকেই কিন্তু সাকিব একটা কথা বলে আসছে—‘সেমিফাইনাল খেলব’। বড় ক্রিকেটাররা শুধু বলার জন্য বলে না, খারাপ কিংবা ভালো খেলুক, সেটি পরের বিষয়, কিন্তু মাঠে তারা নিজেদের উজাড় করেই দেয়।
মুশফিকের ব্যাডপ্যাচ নিয়ে অনেকেই হয়তো কথা বলছেন। তবে আমি এতটুকুও চিন্তিত না। আমি মনে করি, বাছাইপর্বেই মুশির খারাপ সময়টা শেষ। মুশফিকের মতো ক্রিকেটাররা বড় মঞ্চেই বেশি জ্বলে ওঠে।
এটা ঠিক, এখন মাহমুদউল্লাহ-সাকিব আল হাসানদের সামনে বড় বড় চ্যালেঞ্জ। সুপার টুয়েলভে সব বড় দল অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের জন্য। ভারত-পাকিস্তানের কথাই ধরুন, এরা কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এই দলগুলোর বোলিং ইউনিট যেমন শক্তিশালী, তেমনি ব্যাটিং বিভাগটাও সমীহ জাগানিয়া। ওদের কোনো দিকে পেছনে ফেলতে পারবেন না। ওদের বিপক্ষে খেলতে হলে তাই পরিপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে হবে।
ওরা আমাদের থেকে এগিয়ে আছে, স্বাভাবিক। তবে আমাদের আত্মবিশ্বাসটাও এখন তুঙ্গে। এখন আমাদের ক্রিকেটাররা ধরতে পেরেছে কোন জায়গায় পিছিয়ে, কোন জায়গায় এগিয়ে। সহজ জয় নিয়ে গেলে হয়তো সেটি হতো না। মন্দের ভালো তো এটাই!
পাপুয়া নিউগিনি যত ছোট দলই হোক, জয় তো জয়ই। আমাদের এই বড় জয়টা খুব দরকার ছিল। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, এমন জয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত হওয়ায় বাংলাদেশের চাপ অনেকটা কমে গেল। আমি যথেষ্ট আশাবাদী, মূল পর্বে অন্য বাংলাদেশকেই আমরা দেখব।
বাছাইপর্বটা কঠিনভাবে পেরোনোয় একদিকে ভালোই হয়েছে। খুব কঠিন সময় যেটা বলে, যেটা বিশ্বকাপের মূল পর্বে আসার কথা ছিল, সেই সময়টা আমাদের আগেই চলে গেল। এত দিন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের মাথার ওপর অনেক বড় যে চাপটা ভর করেছিল, সেটি থেকে তো মুক্তি মিলল। এখন ক্রিকেটারদের জয়ের খিদে আরও বাড়বে। সামনে দেখা যাবে যে দলের সঙ্গেই খেলা হোক বুক চিতিয়েই লড়বে বাংলাদেশ।
পাপুয়া নিউগিনির বিপক্ষে ১৮১ রানও বড় কিছুর বার্তা দেয়। আমি বলব, এটা দারুণ প্রত্যাবর্তন। এর মধ্যে দিয়ে ব্যাটিং অনুশীলনটাও দুর্দান্তভাবে হয়ে গেল। মূল আসরে যাওয়ার আগে ব্যাটারদের আত্মবিশ্বাস নিয়ে যাওয়াটা খুবই দরকার ছিল। এখন তাদের যে আত্মবিশ্বাসটা দরকার, সেটা সবাই রান করায় পেয়ে গেল। এরপর দুর্দান্ত বোলিংয়ে দারুণ জয়ও এল। জয়ের ধারাবাহিকতা সব সময় দারুণ কিছুরই বার্তা দেয়। মূল আসরে নিজেদের খাপ খাওয়ানোর অভ্যাসটা বাছাইপর্বে হয়ে গেল। বাংলাদেশ দলের দারুণ একটা জিনিস আমার চোখে লেগেছে। সেটি হলো প্রথম ম্যাচে যে ভুলগুলো করেছিল, সেগুলো দ্বিতীয় ম্যাচে অনেক কমিয়ে আনে। শেষ ম্যাচে তো বলতে গেলে সেভাবে ভুলই করেনি। প্রতিটি ম্যাচে ছোট ছোট ভুল শুধরে নিতে পারার শিক্ষাটাও দারুণ ইতিবাচক।
আমি সাকিব আল হাসানকে নিয়ে আলাদা করে বলতে চাই। কী দুর্দান্ত ক্রিকেটটাই না খেলছে সাকিব। ও আইপিএল খেলেই বিশ্বকাপের মঞ্চে এসেছে। আইপিএলের মতো বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে প্রস্তুত হয়ে আসাটাই ওকে অন্যদের তুলনায় এগিয়ে রেখেছে। আর একটা বিষয়, শুরু থেকেই কিন্তু সাকিব একটা কথা বলে আসছে—‘সেমিফাইনাল খেলব’। বড় ক্রিকেটাররা শুধু বলার জন্য বলে না, খারাপ কিংবা ভালো খেলুক, সেটি পরের বিষয়, কিন্তু মাঠে তারা নিজেদের উজাড় করেই দেয়।
মুশফিকের ব্যাডপ্যাচ নিয়ে অনেকেই হয়তো কথা বলছেন। তবে আমি এতটুকুও চিন্তিত না। আমি মনে করি, বাছাইপর্বেই মুশির খারাপ সময়টা শেষ। মুশফিকের মতো ক্রিকেটাররা বড় মঞ্চেই বেশি জ্বলে ওঠে।
এটা ঠিক, এখন মাহমুদউল্লাহ-সাকিব আল হাসানদের সামনে বড় বড় চ্যালেঞ্জ। সুপার টুয়েলভে সব বড় দল অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের জন্য। ভারত-পাকিস্তানের কথাই ধরুন, এরা কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। এই দলগুলোর বোলিং ইউনিট যেমন শক্তিশালী, তেমনি ব্যাটিং বিভাগটাও সমীহ জাগানিয়া। ওদের কোনো দিকে পেছনে ফেলতে পারবেন না। ওদের বিপক্ষে খেলতে হলে তাই পরিপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে হবে।
ওরা আমাদের থেকে এগিয়ে আছে, স্বাভাবিক। তবে আমাদের আত্মবিশ্বাসটাও এখন তুঙ্গে। এখন আমাদের ক্রিকেটাররা ধরতে পেরেছে কোন জায়গায় পিছিয়ে, কোন জায়গায় এগিয়ে। সহজ জয় নিয়ে গেলে হয়তো সেটি হতো না। মন্দের ভালো তো এটাই!
বার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৩২ মিনিট আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
২ ঘণ্টা আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
২ ঘণ্টা আগে