নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল, মিডল অর্ডারে আস্থার প্রতীক মুশফিকুর রহিম, সেরা ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাদের ক্যারিয়ার প্রায় শেষ লগ্নে। তাঁদের পাশাপাশি তরুণ নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ, শরীফুল ইসলামরাও প্রতিনিয়ত উন্নতির চেষ্টা করছেন।
বাংলাদেশ দলের পাইপলাইনও এখন বেশ শক্ত। এসব কিছুর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডেরও (বিসিবি)। এক যুগ আগেও বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের দক্ষতা ও ক্রিকেটের কাঠামো বর্তমান অবস্থার মতো ছিল না। সেটি ভালো করে জানেন শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি সনাৎ জয়াসুরিয়াও। চলতি সিরিজের আগে সর্বশেষ চট্টগ্রামে লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশ ওয়ানডে খেলেছিল ২০০৬ সালে।
সেই সিরিজে শ্রীলঙ্কার একাদশে ছিলেন জয়াসুরিয়াও। তবে এবার যখন বাংলাদেশ সফরে এলেন, অনেক কিছুরই পরিবর্তন দেখছেন এই লঙ্কান কিংবদন্তি। এখন তাঁর ভূমিকাও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের পরামর্শক। আজ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ শুরুর আগে সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের বিশ্লেষণে কথা বলেন জয়াসুরিয়া।
সেখানে বাংলাদেশের ক্রিকেটের কাঠামো ও খেলোয়াড়দের উন্নতি নিয়ে বেশ প্রশংসাও ঝরেছে জয়াসুরিয়ার কণ্ঠে, ‘আমার মনে হয়, বাংলাদেশের হয়ে অনেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার খেলছে। এ পর্যায়ে আসার পেছনে তাদের কাঠামো সত্যিই ভালো। বিসিবির কঠোর পরিশ্রমের ফলে পুরো দেশ এবং ক্রিকেটাররা লাভবান হয়েছে।’
একটা সময় বাংলাদেশ নিজেদের উইকেট মানে স্পিন ফাঁদ। সেটি ভালো করে জানেন জয়াসুরিয়ারাও। যার ফলে ভালো পেস বোলার পাওয়া যেত না। তবে সেটি এখন অতীত। চট্টগ্রাম-সিলেটে প্রায়-ই স্পোর্টিং উইকেটে খেলে বাংলাদেশ। তাসকিন-শরীফুলদের মতো দারুণ একটি পেস বোলিং ইউনিটও গড়ে উঠেছে।
চট্টগ্রামে উইকেটে ঘাস দেখে জয়াসুরিয়া বললেন, ‘হ্যাঁ, (কিছুটা অবাক) বাংলাদেশে আমরা যা দেখেছি তার থেকে এটি ভিন্ন উইকেট। উইকেটে অনেক ঘাস, বেশি গতি আর বাউন্স বেশি। সেটা একটা ভালো ব্যাপার। শ্রীলঙ্কায়ও আমরা এখন খুব ভালো উইকেট নিয়ে খেলার চেষ্টা করছি। শ্রীলঙ্কার উইকেট আরও ভালো হচ্ছে। আমরাও একই কাজ করব।’
এমন ঘাসের উইকেট বোলার ও ব্যাটার উভয়ের জন্যই উপযোগী মনে করছেন জয়াসুরিয়া। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের এই পরামর্শক বললেন, ‘হ্যাঁ, এটাই আমরা দেখছি। উইকেটে বেশ বাউন্স এবং ঘাসও রয়েছে। এটা ব্যাটার-বোলার উভয়ের জন্যই ভালো। তাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, ব্যাটারদের এমন পরিস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এমনকি বোলারদেরও সঠিক জায়গায় বল করতে হবে।’
বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল, মিডল অর্ডারে আস্থার প্রতীক মুশফিকুর রহিম, সেরা ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাদের ক্যারিয়ার প্রায় শেষ লগ্নে। তাঁদের পাশাপাশি তরুণ নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজ, শরীফুল ইসলামরাও প্রতিনিয়ত উন্নতির চেষ্টা করছেন।
বাংলাদেশ দলের পাইপলাইনও এখন বেশ শক্ত। এসব কিছুর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডেরও (বিসিবি)। এক যুগ আগেও বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের দক্ষতা ও ক্রিকেটের কাঠামো বর্তমান অবস্থার মতো ছিল না। সেটি ভালো করে জানেন শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি সনাৎ জয়াসুরিয়াও। চলতি সিরিজের আগে সর্বশেষ চট্টগ্রামে লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশ ওয়ানডে খেলেছিল ২০০৬ সালে।
সেই সিরিজে শ্রীলঙ্কার একাদশে ছিলেন জয়াসুরিয়াও। তবে এবার যখন বাংলাদেশ সফরে এলেন, অনেক কিছুরই পরিবর্তন দেখছেন এই লঙ্কান কিংবদন্তি। এখন তাঁর ভূমিকাও শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের পরামর্শক। আজ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ শুরুর আগে সম্প্রচারকারী টেলিভিশনের বিশ্লেষণে কথা বলেন জয়াসুরিয়া।
সেখানে বাংলাদেশের ক্রিকেটের কাঠামো ও খেলোয়াড়দের উন্নতি নিয়ে বেশ প্রশংসাও ঝরেছে জয়াসুরিয়ার কণ্ঠে, ‘আমার মনে হয়, বাংলাদেশের হয়ে অনেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার খেলছে। এ পর্যায়ে আসার পেছনে তাদের কাঠামো সত্যিই ভালো। বিসিবির কঠোর পরিশ্রমের ফলে পুরো দেশ এবং ক্রিকেটাররা লাভবান হয়েছে।’
একটা সময় বাংলাদেশ নিজেদের উইকেট মানে স্পিন ফাঁদ। সেটি ভালো করে জানেন জয়াসুরিয়ারাও। যার ফলে ভালো পেস বোলার পাওয়া যেত না। তবে সেটি এখন অতীত। চট্টগ্রাম-সিলেটে প্রায়-ই স্পোর্টিং উইকেটে খেলে বাংলাদেশ। তাসকিন-শরীফুলদের মতো দারুণ একটি পেস বোলিং ইউনিটও গড়ে উঠেছে।
চট্টগ্রামে উইকেটে ঘাস দেখে জয়াসুরিয়া বললেন, ‘হ্যাঁ, (কিছুটা অবাক) বাংলাদেশে আমরা যা দেখেছি তার থেকে এটি ভিন্ন উইকেট। উইকেটে অনেক ঘাস, বেশি গতি আর বাউন্স বেশি। সেটা একটা ভালো ব্যাপার। শ্রীলঙ্কায়ও আমরা এখন খুব ভালো উইকেট নিয়ে খেলার চেষ্টা করছি। শ্রীলঙ্কার উইকেট আরও ভালো হচ্ছে। আমরাও একই কাজ করব।’
এমন ঘাসের উইকেট বোলার ও ব্যাটার উভয়ের জন্যই উপযোগী মনে করছেন জয়াসুরিয়া। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দলের এই পরামর্শক বললেন, ‘হ্যাঁ, এটাই আমরা দেখছি। উইকেটে বেশ বাউন্স এবং ঘাসও রয়েছে। এটা ব্যাটার-বোলার উভয়ের জন্যই ভালো। তাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, ব্যাটারদের এমন পরিস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এমনকি বোলারদেরও সঠিক জায়গায় বল করতে হবে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে