ক্রীড়া ডেস্ক
অবিশ্বাস্য বললেও কম বলা হবে। অসম্ভবকে সম্ভব করা ব্যাটিংয়ে সবার চোখ কপালে তুলে দিলেন ‘রানরাইজার্স হায়দরাবাদ।’ আইপিএলের এবারের সংস্করণে সানরাইজার্স হায়দবাদবাদের ব্যাটাররা যে তাণ্ডব চালাচ্ছেন, তাতে এমন নামই হয়ে গেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। সানরাইজার্স থেকে রাইজার্স।
নিজেদের আগের ম্যাচে বেঙ্গালুরুতে বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৩ উইকেটে ২৮৭ রান করে ২৫ রানে জিতেছিল হায়দরাবাদ। যা এবারের সংস্করণ তো বটে আইপিএল ইতিহাসেররই সর্বোচ্চ স্কোর। আজ দিল্লিতে প্রায় সেটিকেই ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিল তারা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়ার প্লেতে ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা ব্যাট হাতে যে ঝড় তুললেন, তাতে লণ্ডভণ্ড হতে বসেছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। বল হাতে যিনিই এসেছেন, ‘কচুকাটা’ করেছেন এ দুই ওপেনার। হেড-অভিষেকের ব্যাটে হায়দাবাদও গড়েছে বেশ কয়েকটি রেকর্ড। আইপিএল এখন দ্রুততম দলীয় ১০০ বা তার বেশি রান করা দল তারা।
আইপিএলে তো বটে স্বীকৃত সব ধরনের টি-টোয়েন্টিতেও পাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড গড়েছে হায়দরাবাদ। হেড ফিফটি করেছেন সমান ১৬ বলে—হায়দবাদের হয়ে এটিই দ্রুততম ফিফটি। সমান বলে ফিফটির এই কীর্তিটি আগে ছিল অভিষেকের। ৩২ বলে ১১ চার ও ৬ ছয়ে ৮৯ রানের ইনিংস খেলা হেড অবশ্য আরও মাইলফলক ছুঁয়েছেন। ক্রিস গেইলের (৬) পর পাওয়ারপ্লেতে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ ফিফটি এবং যশস্বী জয়সওয়াল (২০২৩) ও লোকেশ রাহুলের (২০১৮) পর আইপিএলে ইনিংসের প্রথম তিন ওভারের মধ্যে ফিফটি করা তৃতীয় ব্যাটার এই অস্ট্রেলিয়ান। আগের দুজন এ কীর্তি গড়েছেন সমান ২.৫ ওভারের মধ্যে। হেড করেছেন ৩ ওভারে।
আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছেন হেড। তবে এবার টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে ১১ রান দূরে থাকতে কুলদীপ যাদবের বলে ফিরতে হয়েছে তাঁকে। হেড ছাড়াও সানরাইজার্সের প্রথম অন্য দুই টপ অর্ডার—অভিষেক (৪৬) ও এইডেন মার্করাম (১)। প্রথম পাঁচ ওভার শেষে হায়দরাবাদের স্কোর দাঁড়ায়—১০৩/০। প্রতি ওভারে রান ছিল এমন—১৯, ২১, ২২, ২১ ও ২০। হায়দাবদের ওপেনিং জুটি ভাঙে ১৩১ রানে। ১২ বলে ২ চার ও ৬ ছয়ে ৪৬ রান করে বিদায় নেন অভিষেক।
এরপরই অবশ্য রানের গতি কিছুটা থামে হায়দরাবাদের। জ্বলে ওঠার সম্ভাবনা জাগিয়ে নিভে যান হেনরিখ ক্লাসেনও (১৫)। শেষ পর্যন্ত নিতিশ রেড্ডি (৩৭) ও শাহবাজ আহমেদের (৫৯*) ব্যাটে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করে হায়দরাবাদ, যা আইপিএলে চতুর্থ সর্বোচ্চ স্কোর। এমন রানবন্যার ম্যাচেও বেশ সফল কুলদীপ। ভারতীয় স্পিনার ৫৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
ইতিমধ্যে রানবন্যার তকমা পাওয়া এবারের আইপিএলে এ নিয়ে চার ম্যাচে ২০০ পেরোনো স্কোর পেল হায়দরাবাদ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর দুটি হলো—২৮৭/৩ ও ২৭৭/৩। দুটিই এ মৌসুমে করেছে হায়দবাদ। দুটি ম্যাচেই জিতেছে তারা।
আইপিএলে পাওয়াপ্লেতে সর্বোচ্চ রান
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
১২৫/০ হায়দরাবাদ দিল্লি ২০২৪
১০৫/০ কলকাতা বেঙ্গালুরু ২০১৭
১০০/২ চেন্নাই পাঞ্জাব ২০১৪
৯০/০ চেন্নাই মুম্বাই ২০১৫
৮৮/১ কলকাতা দিল্লি ২০২৪
*১২৫/০—এটি স্বীকৃতি টি-টোয়েন্টিতও প্লাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ স্কোর।
অবিশ্বাস্য বললেও কম বলা হবে। অসম্ভবকে সম্ভব করা ব্যাটিংয়ে সবার চোখ কপালে তুলে দিলেন ‘রানরাইজার্স হায়দরাবাদ।’ আইপিএলের এবারের সংস্করণে সানরাইজার্স হায়দবাদবাদের ব্যাটাররা যে তাণ্ডব চালাচ্ছেন, তাতে এমন নামই হয়ে গেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। সানরাইজার্স থেকে রাইজার্স।
নিজেদের আগের ম্যাচে বেঙ্গালুরুতে বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৩ উইকেটে ২৮৭ রান করে ২৫ রানে জিতেছিল হায়দরাবাদ। যা এবারের সংস্করণ তো বটে আইপিএল ইতিহাসেররই সর্বোচ্চ স্কোর। আজ দিল্লিতে প্রায় সেটিকেই ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিল তারা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়ার প্লেতে ট্রাভিস হেড ও অভিষেক শর্মা ব্যাট হাতে যে ঝড় তুললেন, তাতে লণ্ডভণ্ড হতে বসেছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। বল হাতে যিনিই এসেছেন, ‘কচুকাটা’ করেছেন এ দুই ওপেনার। হেড-অভিষেকের ব্যাটে হায়দাবাদও গড়েছে বেশ কয়েকটি রেকর্ড। আইপিএল এখন দ্রুততম দলীয় ১০০ বা তার বেশি রান করা দল তারা।
আইপিএলে তো বটে স্বীকৃত সব ধরনের টি-টোয়েন্টিতেও পাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড গড়েছে হায়দরাবাদ। হেড ফিফটি করেছেন সমান ১৬ বলে—হায়দবাদের হয়ে এটিই দ্রুততম ফিফটি। সমান বলে ফিফটির এই কীর্তিটি আগে ছিল অভিষেকের। ৩২ বলে ১১ চার ও ৬ ছয়ে ৮৯ রানের ইনিংস খেলা হেড অবশ্য আরও মাইলফলক ছুঁয়েছেন। ক্রিস গেইলের (৬) পর পাওয়ারপ্লেতে যুগ্মভাবে সর্বোচ্চ ফিফটি এবং যশস্বী জয়সওয়াল (২০২৩) ও লোকেশ রাহুলের (২০১৮) পর আইপিএলে ইনিংসের প্রথম তিন ওভারের মধ্যে ফিফটি করা তৃতীয় ব্যাটার এই অস্ট্রেলিয়ান। আগের দুজন এ কীর্তি গড়েছেন সমান ২.৫ ওভারের মধ্যে। হেড করেছেন ৩ ওভারে।
আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছেন হেড। তবে এবার টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে ১১ রান দূরে থাকতে কুলদীপ যাদবের বলে ফিরতে হয়েছে তাঁকে। হেড ছাড়াও সানরাইজার্সের প্রথম অন্য দুই টপ অর্ডার—অভিষেক (৪৬) ও এইডেন মার্করাম (১)। প্রথম পাঁচ ওভার শেষে হায়দরাবাদের স্কোর দাঁড়ায়—১০৩/০। প্রতি ওভারে রান ছিল এমন—১৯, ২১, ২২, ২১ ও ২০। হায়দাবদের ওপেনিং জুটি ভাঙে ১৩১ রানে। ১২ বলে ২ চার ও ৬ ছয়ে ৪৬ রান করে বিদায় নেন অভিষেক।
এরপরই অবশ্য রানের গতি কিছুটা থামে হায়দরাবাদের। জ্বলে ওঠার সম্ভাবনা জাগিয়ে নিভে যান হেনরিখ ক্লাসেনও (১৫)। শেষ পর্যন্ত নিতিশ রেড্ডি (৩৭) ও শাহবাজ আহমেদের (৫৯*) ব্যাটে ৭ উইকেটে ২৬৬ রান করে হায়দরাবাদ, যা আইপিএলে চতুর্থ সর্বোচ্চ স্কোর। এমন রানবন্যার ম্যাচেও বেশ সফল কুলদীপ। ভারতীয় স্পিনার ৫৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
ইতিমধ্যে রানবন্যার তকমা পাওয়া এবারের আইপিএলে এ নিয়ে চার ম্যাচে ২০০ পেরোনো স্কোর পেল হায়দরাবাদ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর দুটি হলো—২৮৭/৩ ও ২৭৭/৩। দুটিই এ মৌসুমে করেছে হায়দবাদ। দুটি ম্যাচেই জিতেছে তারা।
আইপিএলে পাওয়াপ্লেতে সর্বোচ্চ রান
স্কোর দল প্রতিপক্ষ সাল
১২৫/০ হায়দরাবাদ দিল্লি ২০২৪
১০৫/০ কলকাতা বেঙ্গালুরু ২০১৭
১০০/২ চেন্নাই পাঞ্জাব ২০১৪
৯০/০ চেন্নাই মুম্বাই ২০১৫
৮৮/১ কলকাতা দিল্লি ২০২৪
*১২৫/০—এটি স্বীকৃতি টি-টোয়েন্টিতও প্লাওয়ারপ্লেতে সর্বোচ্চ স্কোর।
সার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১৩ মিনিট আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
৪৩ মিনিট আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
১ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
২ ঘণ্টা আগে