ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম ম্যাচে ১৭ রানে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানো ৭ উইকেটের জয়। সিরিজ নিজেদের করে নিতে হলে বাংলাদেশের জিততে হতো তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে। একই সমীকরণ ছিল জিম্বাবুয়েরও। সেই পরীক্ষায় পাস তারা। ইতিহাস গড়া জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে।
হারারেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে নিয়েছে সিকান্দার রাজার দল। মঙ্গলবার শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১০ রানের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়।
এই সফরে সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিমদের মতো তারকাদের পাঠায়নি বাংলাদেশ। নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দেওয়া হয় বিশ্রাম। প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব উঠে উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহানের কাঁধে। প্রথম দুই ম্যাচে দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু আঙুলের চোটে সোহানকেও হারায় বাংলাদেশ।
শেষ ম্যাচের জন্য নেতৃত্ব পান আগের ম্যাচের জয়ের নায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। দলের প্রয়োজনে স্কোয়াডে ফেরেন মাহমুদউল্লাহও। তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রয়োজনের সময় জ্বলে উঠতে পারেনি এই দুজন। ১৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ থামে ৮ উইকেটে ১৪৬ রান নিয়ে।
দলীয় ৩৪ রানে তিন টপ-অর্ডার লিটন দাস (১৩), পারভেজ হোসেন ইমন (২) ও এনামুল হক বিজয়কে (১৪) হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ (২৭) ও নাজমুল হোসেন শান্ত (১৬) চেষ্টা করেছিলেন দলকে খাদ থেকে টেনে তুলতে। কিন্তু স্কোরবোর্ডে ৯৯ রান জমা পড়তেই নেই ৫ উইকেট। মাহমুদউল্লাহ ফেরার পরের বলে ডাক মারেন সৈকত।
এরপর আফিফ হোসেন ও মাহেদি হাসানের ৩৪ রানের জুটিতে জয়ের স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ। ১৯তম ওভারে ১৭ বলে ২২ রান করে মাহেদি বিদায় নিলে জয়ের আশা ফিকে হয়ে যায়। হাসান মাহমুদ (৩) ও নাসুম আহমেদের (২*) সঙ্গ নিয়ে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি আফিফ। শেষ ওভারে ১৯ রান দরকার ছিল বাংলাদেশের। সেই সমীকরণ ২ বলে দাঁড়ায় ১৪ রানে। আফিফ মাঠ ছাড়েন ২৭ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত থেকে।
এর আগে ফের টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান করে জিম্বাবুয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে স্বাগতিকদের দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রেজিস চাকাভা ও ক্রেইগ আরভিন। মাত্র ৩ ওভারেই ২৯ রান তোলেন তাঁরা। বিধ্বংসী হয়ে ওঠা এই জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম।
তবে নাসুমকে পিটিয়েই জিম্বাবুয়েকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দেন রায়ান বার্ল। ১৫তম ওভারে তোপ ঝাড়েন তিনি। নাসুমকে পেয়েই পাঁচটি ছক্কা ও একটি চারে ৩৪ রান তুলে নেন এই ব্যাটার। তাতেই রানের চাকা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে চতুর্থ বোলার হিসেবে এক ওভারে ৩৪ রান দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশ স্পিনার। বাংলাদেশিদেকর মধ্যে এক ওভারে সর্বোচ্চ রান দেওয়ার লজ্জার রেকর্ডও গড়েন তিনি।
লুক জঙ্গোয়ে ও বার্ল মিলে শেষ চার ওভারে ঝোড়ো ব্যাটিং করে দলকে বড় লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যান। ১৪৬ রানের মাথায় জঙ্গোয়কে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান। ২০ বলে ৩৫ রান করে জঙ্গোয় ফিরলে ভাঙে ৭৯ রানের বিশাল জুটি। ২৪ বলে ঝোড়ো ফিফটি করা বার্লকেও (৫৪) ফেরান এই পেসার।
প্রথম ম্যাচে ১৭ রানে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানো ৭ উইকেটের জয়। সিরিজ নিজেদের করে নিতে হলে বাংলাদেশের জিততে হতো তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে। একই সমীকরণ ছিল জিম্বাবুয়েরও। সেই পরীক্ষায় পাস তারা। ইতিহাস গড়া জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে।
হারারেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতে নিয়েছে সিকান্দার রাজার দল। মঙ্গলবার শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১০ রানের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়।
এই সফরে সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিমদের মতো তারকাদের পাঠায়নি বাংলাদেশ। নিয়মিত অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও দেওয়া হয় বিশ্রাম। প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব উঠে উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহানের কাঁধে। প্রথম দুই ম্যাচে দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু আঙুলের চোটে সোহানকেও হারায় বাংলাদেশ।
শেষ ম্যাচের জন্য নেতৃত্ব পান আগের ম্যাচের জয়ের নায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। দলের প্রয়োজনে স্কোয়াডে ফেরেন মাহমুদউল্লাহও। তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রয়োজনের সময় জ্বলে উঠতে পারেনি এই দুজন। ১৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ থামে ৮ উইকেটে ১৪৬ রান নিয়ে।
দলীয় ৩৪ রানে তিন টপ-অর্ডার লিটন দাস (১৩), পারভেজ হোসেন ইমন (২) ও এনামুল হক বিজয়কে (১৪) হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ (২৭) ও নাজমুল হোসেন শান্ত (১৬) চেষ্টা করেছিলেন দলকে খাদ থেকে টেনে তুলতে। কিন্তু স্কোরবোর্ডে ৯৯ রান জমা পড়তেই নেই ৫ উইকেট। মাহমুদউল্লাহ ফেরার পরের বলে ডাক মারেন সৈকত।
এরপর আফিফ হোসেন ও মাহেদি হাসানের ৩৪ রানের জুটিতে জয়ের স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ। ১৯তম ওভারে ১৭ বলে ২২ রান করে মাহেদি বিদায় নিলে জয়ের আশা ফিকে হয়ে যায়। হাসান মাহমুদ (৩) ও নাসুম আহমেদের (২*) সঙ্গ নিয়ে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি আফিফ। শেষ ওভারে ১৯ রান দরকার ছিল বাংলাদেশের। সেই সমীকরণ ২ বলে দাঁড়ায় ১৪ রানে। আফিফ মাঠ ছাড়েন ২৭ বলে ৩৯ রানে অপরাজিত থেকে।
এর আগে ফের টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে ১৫৬ রান করে জিম্বাবুয়ে। উদ্বোধনী জুটিতে স্বাগতিকদের দারুণ শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রেজিস চাকাভা ও ক্রেইগ আরভিন। মাত্র ৩ ওভারেই ২৯ রান তোলেন তাঁরা। বিধ্বংসী হয়ে ওঠা এই জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন নাসুম।
তবে নাসুমকে পিটিয়েই জিম্বাবুয়েকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দেন রায়ান বার্ল। ১৫তম ওভারে তোপ ঝাড়েন তিনি। নাসুমকে পেয়েই পাঁচটি ছক্কা ও একটি চারে ৩৪ রান তুলে নেন এই ব্যাটার। তাতেই রানের চাকা ঘুরে যায় স্বাগতিকদের। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে চতুর্থ বোলার হিসেবে এক ওভারে ৩৪ রান দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশ স্পিনার। বাংলাদেশিদেকর মধ্যে এক ওভারে সর্বোচ্চ রান দেওয়ার লজ্জার রেকর্ডও গড়েন তিনি।
লুক জঙ্গোয়ে ও বার্ল মিলে শেষ চার ওভারে ঝোড়ো ব্যাটিং করে দলকে বড় লক্ষ্যের দিকে নিয়ে যান। ১৪৬ রানের মাথায় জঙ্গোয়কে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন হাসান। ২০ বলে ৩৫ রান করে জঙ্গোয় ফিরলে ভাঙে ৭৯ রানের বিশাল জুটি। ২৪ বলে ঝোড়ো ফিফটি করা বার্লকেও (৫৪) ফেরান এই পেসার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে