ক্রীড়া ডেস্ক
চীনের দুঃখ হোয়াংহো আর ইংল্যান্ডের দুঃখ তাদেরই মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ড। ১৯৮১ সালের পর থেকে ম্যানচেস্টারের এই মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে জিততে পারেনি ইংলিশরা। এবার অবশ্য বেন স্টোকসের নেতৃত্বে সেই দুঃখ ঘোচানোর নিকট দূরত্বে পৌঁছেও গিয়েছিল। কিন্তু ‘নিয়তির লিখন যে না যায় খণ্ডন!’
ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টের প্রথম তিন দিন ব্যাটে-বোলিংয়ে শাসন করল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিনে অজিদের প্রথম ইনিংস ৩১৭ রানে থামিয়ে জ্যাক ক্রলির সেই ১৮৯ রানের ঝড়। পরের দিনও চলল স্বাগতিকদের ব্যাটিং তাণ্ডব। জনি বেয়ারস্টোর অপরাজিত ৯৯ রানের সুবাদে প্রথম ইনিংসে করে ৫৯২ রান। এরপর মার্ক উডের তোপে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১১৩ রানে দিন পার।
তৃতীয় দিন শেষে বৃষ্টির আশঙ্কায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছিল ইংলিশদের কপালে। পরের দুই দিন ঠিকই গেল বৃষ্টির পেটে। চতুর্থদিনে ৩০ ওভার খেলা হলেও পঞ্চম ও শেষ দিনে একটি বলও গড়ায়নি। শেষ পর্যন্ত অনেক অপেক্ষার ইতি হলো ড্র ঘোষণায়।
এই টেস্ট জিতলে অ্যাশেজে ২-২ ব্যবধানে সমতায় ফিরত ইংল্যান্ড। কিন্তু এখন সমতায় থেকে সিরিজ শেষ করতে তাদের জিততে হবে ২৭ জুলাই থেকে শুরু ওভাল টেস্ট। তবে তাতেও কী দুঃখটা ঘোচে! ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে অ্যাশেজ যে অস্ট্রেলিয়া তাদের কাছেই রাখল। গত মৌসুমে নিজেদের মাটিতে অ্যাশেজ যে তারাই জিতেছিল। সেই ‘ছাইভস্ম’ জন্য অপেক্ষাটা আরও বাড়ল ইংল্যান্ডের।
চতুর্থ টেস্টটা যে যেকোনো প্রকারে ইংল্যান্ড জিততে চায় সেটি আগেই শরীরী ভাষায় বুঝিয়ে দিয়েছিল তারা। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া ম্যানচেস্টারে প্রথম বল থেকে মনস্থির করে রেখেছিল, যেকোনো প্রকারে এই টেস্ট বাঁচানোর। সেটি তাদের হয়ে করে দিল বৃষ্টি। অজিরা অ্যাশেজ ধরে রাখলেও তা একেবারে ‘অস্ট্রেলিয়ানসুলভ’ নয়। কারণ বিশ্বের সবচেয়ে সফল ক্রিকেট দল যে তারাই! অবশ্য এই ‘অপবাদ’ ঘোচানোর সুযোগ আছে অজিদের। ওভাল টেস্ট জিতলে ২০০১ সালের পর প্রথমবার ইংল্যান্ডের মাটিতে সিরিজ জিতবে তারা।
তবে হেডিংলি টেস্ট জিতে উজ্জীবিত ইংল্যান্ডের ‘বাজবলের’ সামনে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অস্ট্রেলিয়ার অসহায়ত্ব মোটেও ভালো লাগেনি গ্লেন ম্যাকগ্রার। কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ও অধিনায়ক স্টোকসের মস্তিষ্কপ্রসূত বাজবল নিয়ে ঘরে-বাইরে যতই সমালোচনা হোক না কেন, অজি কিংবদন্তি কিন্তু বাজবলে মুগ্ধ। সাবেক অজি পেসার চান, অ্যাশেজের শেষ টেস্টে তাঁর উত্তরসূরিরা যেন সিরিজ জিততে ইংল্যান্ডের বাজবল কৌশলের কিছু আয়ত্ত করে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম আজ বিবিসিতে লেখা এক কলামে এমনটাই জানান ম্যাকগ্রা।
অজি কিংবদন্তি পেসার লিখেছেন, ‘আমার আশা, ইংল্যান্ডের খেলার যে স্টাইল, তার ভালো কিছু অস্ট্রেলিয়া নেবে। আমি তাদের (অস্ট্রেলিয়া) তাদের আক্রমণাত্মক দেখতে চাই। তারা স্বাধীনভাবে খেলুক এবং ভয় ডর হীনভাবে ফিল্ডিং করুক।’
ওল্ড ট্রাফোর্ডে অস্ট্রেলিয়া যে মানসিকতা নিয়ে খেলতে নেমেছিল সেটি পছন্দ হয়নি ম্যাকগ্রার। তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে, অস্ট্রেলিয়া এই টেস্ট বাঁচানো মানসিকতা নিয়ে খেলেছে। তারা যে লিড পেয়েছিল সেটি রক্ষা করতে চেয়েছে।’
চীনের দুঃখ হোয়াংহো আর ইংল্যান্ডের দুঃখ তাদেরই মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ড। ১৯৮১ সালের পর থেকে ম্যানচেস্টারের এই মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে জিততে পারেনি ইংলিশরা। এবার অবশ্য বেন স্টোকসের নেতৃত্বে সেই দুঃখ ঘোচানোর নিকট দূরত্বে পৌঁছেও গিয়েছিল। কিন্তু ‘নিয়তির লিখন যে না যায় খণ্ডন!’
ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টের প্রথম তিন দিন ব্যাটে-বোলিংয়ে শাসন করল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় দিনে অজিদের প্রথম ইনিংস ৩১৭ রানে থামিয়ে জ্যাক ক্রলির সেই ১৮৯ রানের ঝড়। পরের দিনও চলল স্বাগতিকদের ব্যাটিং তাণ্ডব। জনি বেয়ারস্টোর অপরাজিত ৯৯ রানের সুবাদে প্রথম ইনিংসে করে ৫৯২ রান। এরপর মার্ক উডের তোপে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪ উইকেটে ১১৩ রানে দিন পার।
তৃতীয় দিন শেষে বৃষ্টির আশঙ্কায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছিল ইংলিশদের কপালে। পরের দুই দিন ঠিকই গেল বৃষ্টির পেটে। চতুর্থদিনে ৩০ ওভার খেলা হলেও পঞ্চম ও শেষ দিনে একটি বলও গড়ায়নি। শেষ পর্যন্ত অনেক অপেক্ষার ইতি হলো ড্র ঘোষণায়।
এই টেস্ট জিতলে অ্যাশেজে ২-২ ব্যবধানে সমতায় ফিরত ইংল্যান্ড। কিন্তু এখন সমতায় থেকে সিরিজ শেষ করতে তাদের জিততে হবে ২৭ জুলাই থেকে শুরু ওভাল টেস্ট। তবে তাতেও কী দুঃখটা ঘোচে! ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে অ্যাশেজ যে অস্ট্রেলিয়া তাদের কাছেই রাখল। গত মৌসুমে নিজেদের মাটিতে অ্যাশেজ যে তারাই জিতেছিল। সেই ‘ছাইভস্ম’ জন্য অপেক্ষাটা আরও বাড়ল ইংল্যান্ডের।
চতুর্থ টেস্টটা যে যেকোনো প্রকারে ইংল্যান্ড জিততে চায় সেটি আগেই শরীরী ভাষায় বুঝিয়ে দিয়েছিল তারা। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া ম্যানচেস্টারে প্রথম বল থেকে মনস্থির করে রেখেছিল, যেকোনো প্রকারে এই টেস্ট বাঁচানোর। সেটি তাদের হয়ে করে দিল বৃষ্টি। অজিরা অ্যাশেজ ধরে রাখলেও তা একেবারে ‘অস্ট্রেলিয়ানসুলভ’ নয়। কারণ বিশ্বের সবচেয়ে সফল ক্রিকেট দল যে তারাই! অবশ্য এই ‘অপবাদ’ ঘোচানোর সুযোগ আছে অজিদের। ওভাল টেস্ট জিতলে ২০০১ সালের পর প্রথমবার ইংল্যান্ডের মাটিতে সিরিজ জিতবে তারা।
তবে হেডিংলি টেস্ট জিতে উজ্জীবিত ইংল্যান্ডের ‘বাজবলের’ সামনে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অস্ট্রেলিয়ার অসহায়ত্ব মোটেও ভালো লাগেনি গ্লেন ম্যাকগ্রার। কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ও অধিনায়ক স্টোকসের মস্তিষ্কপ্রসূত বাজবল নিয়ে ঘরে-বাইরে যতই সমালোচনা হোক না কেন, অজি কিংবদন্তি কিন্তু বাজবলে মুগ্ধ। সাবেক অজি পেসার চান, অ্যাশেজের শেষ টেস্টে তাঁর উত্তরসূরিরা যেন সিরিজ জিততে ইংল্যান্ডের বাজবল কৌশলের কিছু আয়ত্ত করে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম আজ বিবিসিতে লেখা এক কলামে এমনটাই জানান ম্যাকগ্রা।
অজি কিংবদন্তি পেসার লিখেছেন, ‘আমার আশা, ইংল্যান্ডের খেলার যে স্টাইল, তার ভালো কিছু অস্ট্রেলিয়া নেবে। আমি তাদের (অস্ট্রেলিয়া) তাদের আক্রমণাত্মক দেখতে চাই। তারা স্বাধীনভাবে খেলুক এবং ভয় ডর হীনভাবে ফিল্ডিং করুক।’
ওল্ড ট্রাফোর্ডে অস্ট্রেলিয়া যে মানসিকতা নিয়ে খেলতে নেমেছিল সেটি পছন্দ হয়নি ম্যাকগ্রার। তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে, অস্ট্রেলিয়া এই টেস্ট বাঁচানো মানসিকতা নিয়ে খেলেছে। তারা যে লিড পেয়েছিল সেটি রক্ষা করতে চেয়েছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩৭ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে