সাহিদ রহমান অরিন, ঢাকা
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা। খেলেছেন প্রোটিয়াদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়েও। কিন্তু মায়ের দেশে ভবিষ্যৎ দেখছিলেন না, চলে এলেন আয়ারল্যান্ডে।
কার্টিস ক্যাম্ফারের ‘মাতৃভূমি প্রস্থান’টা হুটহাট নয়। ‘কোলপ্যাক’ চুক্তির জটিল ধাঁধাও নেই। তরুণ এ ক্রিকেটার যে মাকে ছেড়ে এসেছেন দাদির দেশে! তাঁর সিদ্ধান্তটা যে যথার্থ ছিল, সেটির জলজ্যান্ত প্রমাণটা তো গতকালই দিয়ে দিলেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসের প্রথম বোলার হিসেবে কাল ৪ বলে ৪ উইকেট শিকারের অনন্য নজির গড়েছেন ক্যাম্ফার। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ইনিংসের দশম ওভারে একে একে কলিন অ্যাকারম্যান, রায়ান টেন ডেসকাট, স্কট এডওয়ার্ডস ও রিলফ ফন ডার মারওয়েকে ফিরিয়েছেন তিনি। এক কীর্তিই ২২ বছরের উদীয়মান ক্রিকেটারকে বানিয়ে ফেলেছে ভবিষ্যতের বড় তারকা। বসিয়েছে লঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গা ও আফগান তারকা রশিদ খানের পাশে। এর আগে টানা চার বলে উইকেট নিয়েছিলেন এই দুজন, দুটি ঘটনাই ২০১৯ সালে। সব মিলিয়ে ২০ ওভারের সংস্করণে এটি ২০তম হ্যাটট্রিক।
তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ক্যাম্ফারের হ্যাটট্রিকটা সবে দ্বিতীয়। এই কীর্তি প্রথম গড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গতিরাজ ব্রেট লি, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে। লির সেই রেকর্ডের পর হয়েছে পাঁচটি বিশ্বকাপ, হয়নি আর কোনো হ্যাটট্রিক।
অবশেষে আবুধাবিতে কাল সেই ফাঁড়া কাটালেন ক্যাম্ফার। বিশ্বকাপের ইতিহাস সমৃদ্ধের পাশাপাশি দাদির দেশ আয়ারল্যান্ডকে ধন্য করলেন তিনি। এটি যে আইরিশ ক্রিকেট ইতিহাসেও প্রথম কোনো বোলারের হ্যাটট্রিক! ক্যাম্ফারের অবিশ্বাস্য বোলিংয়ের দিনে আয়ারল্যান্ড ম্যাচটিও জিতে গেছে অনায়াসে, ৭ উইকেট আর ২৯ বল অক্ষত রেখে।
উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডেরি শহরের একটি চিকিৎসাকেন্দ্রের নার্স ছিলেন ক্যাম্ফারের দাদি। আগে থেকেই আইরিশ পাসপোর্ট থাকায় ক্যাম্ফারকে পল স্টার্লিং-কেভিন ও’ ব্রায়েনদের সতীর্থ হতে কোনো ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়নি। তরুণ এ ক্রিকেটারকে আয়ারল্যান্ড দলের রাস্তাটা দেখিয়ে দিয়েছিলেন কেভিনেরই বড় ভাই নায়াল ও’ ব্রায়েন। ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়ে ক্যাম্ফারকে আবিষ্কার করেন তিনি। এ বছরের মার্চে আয়ারল্যান্ড উলভসের হয়ে বাংলাদেশেও খেলে গেছেন ক্যাম্ফার। মাত্র ১৫ ম্যাচের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে বিশ্বের একাংশ ঘুরে দেখা হয়েছে তাঁর। এভাবেই একদিন হয়তো বিশ্বতারকা হয়ে উঠবেন তিনি!
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা। খেলেছেন প্রোটিয়াদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়েও। কিন্তু মায়ের দেশে ভবিষ্যৎ দেখছিলেন না, চলে এলেন আয়ারল্যান্ডে।
কার্টিস ক্যাম্ফারের ‘মাতৃভূমি প্রস্থান’টা হুটহাট নয়। ‘কোলপ্যাক’ চুক্তির জটিল ধাঁধাও নেই। তরুণ এ ক্রিকেটার যে মাকে ছেড়ে এসেছেন দাদির দেশে! তাঁর সিদ্ধান্তটা যে যথার্থ ছিল, সেটির জলজ্যান্ত প্রমাণটা তো গতকালই দিয়ে দিলেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসের প্রথম বোলার হিসেবে কাল ৪ বলে ৪ উইকেট শিকারের অনন্য নজির গড়েছেন ক্যাম্ফার। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ইনিংসের দশম ওভারে একে একে কলিন অ্যাকারম্যান, রায়ান টেন ডেসকাট, স্কট এডওয়ার্ডস ও রিলফ ফন ডার মারওয়েকে ফিরিয়েছেন তিনি। এক কীর্তিই ২২ বছরের উদীয়মান ক্রিকেটারকে বানিয়ে ফেলেছে ভবিষ্যতের বড় তারকা। বসিয়েছে লঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গা ও আফগান তারকা রশিদ খানের পাশে। এর আগে টানা চার বলে উইকেট নিয়েছিলেন এই দুজন, দুটি ঘটনাই ২০১৯ সালে। সব মিলিয়ে ২০ ওভারের সংস্করণে এটি ২০তম হ্যাটট্রিক।
তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ক্যাম্ফারের হ্যাটট্রিকটা সবে দ্বিতীয়। এই কীর্তি প্রথম গড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক গতিরাজ ব্রেট লি, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে। লির সেই রেকর্ডের পর হয়েছে পাঁচটি বিশ্বকাপ, হয়নি আর কোনো হ্যাটট্রিক।
অবশেষে আবুধাবিতে কাল সেই ফাঁড়া কাটালেন ক্যাম্ফার। বিশ্বকাপের ইতিহাস সমৃদ্ধের পাশাপাশি দাদির দেশ আয়ারল্যান্ডকে ধন্য করলেন তিনি। এটি যে আইরিশ ক্রিকেট ইতিহাসেও প্রথম কোনো বোলারের হ্যাটট্রিক! ক্যাম্ফারের অবিশ্বাস্য বোলিংয়ের দিনে আয়ারল্যান্ড ম্যাচটিও জিতে গেছে অনায়াসে, ৭ উইকেট আর ২৯ বল অক্ষত রেখে।
উত্তর আয়ারল্যান্ডের ডেরি শহরের একটি চিকিৎসাকেন্দ্রের নার্স ছিলেন ক্যাম্ফারের দাদি। আগে থেকেই আইরিশ পাসপোর্ট থাকায় ক্যাম্ফারকে পল স্টার্লিং-কেভিন ও’ ব্রায়েনদের সতীর্থ হতে কোনো ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়নি। তরুণ এ ক্রিকেটারকে আয়ারল্যান্ড দলের রাস্তাটা দেখিয়ে দিয়েছিলেন কেভিনেরই বড় ভাই নায়াল ও’ ব্রায়েন। ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়ে ক্যাম্ফারকে আবিষ্কার করেন তিনি। এ বছরের মার্চে আয়ারল্যান্ড উলভসের হয়ে বাংলাদেশেও খেলে গেছেন ক্যাম্ফার। মাত্র ১৫ ম্যাচের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে বিশ্বের একাংশ ঘুরে দেখা হয়েছে তাঁর। এভাবেই একদিন হয়তো বিশ্বতারকা হয়ে উঠবেন তিনি!
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে