নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলার সঙ্গে ‘ধুলা’ ওড়াটাই যেন স্বাভাবিক ব্যাপার। এবারও সেটির ব্যতিক্রম হয়নি। দেশের সবচেয়ে বড় ঘরোয়া টি-২০ আসরে সর্বশেষ বিতর্ক মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির এক শীর্ষ কর্মকর্তার দ্বন্দ্বকে ঘিরে।
গতকাল বিকেলে জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে ঢাকায় ফেরার জন্য হোটেল থেকে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেরিয়ে পড়েন মিরাজ। গাড়িতে ওঠার আগেই অবশ্য ফ্র্যাঞ্চাইজির এক প্রতিনিধি মিরাজকে ঢাকায় ফেরা থেকে বিরত রাখেন। দল ও টুর্নামেন্ট ত্যাগের ঘোষণা দেওয়া অলরাউন্ডার অনেক নাটকীয়তা শেষে চট্টগ্রামে দলের সঙ্গেই রয়ে গেছেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে আজ মাঠেও নেমেছেন।
মিরাজের অপেশাদারি মনোভাব বিসিবি আপাতত মেনে নিলেও ভবিষ্যতে প্রশ্রয় দেবে না বলে জানিয়েছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শেখ সোহেল। আজ বোর্ড কার্যালয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করেছি। এখানে দুই দিকে থেকেই ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। মিরাজের ভুল আছে, ম্যানেজমেন্টের দিক থেকেও আছে। জাতীয় দলের এত উঁচু মাপের একজন খেলোয়াড় হয়ে টুর্নামেন্ট চলার সময় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হয়নি। ডিসিপ্লিনারি কমিটি ও আমাদের জানানোর পর তার আরও অপেক্ষা করা উচিত ছিল। ফ্র্যাঞ্চাইজিরও যেহেতু ঝামেলা আছে, আমরা দুই পক্ষেরই কথা শুনব।’
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেছেন, ‘এটা পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজি ও খেলোয়াড়ের ব্যাপার। সিদ্ধান্ত তাদের। এর সঙ্গে আমরা জড়িত নই। মিরাজ জাতীয় দলের খেলোয়াড়। তার প্রতি সম্মান রেখেই যেকোনো কিছু করা উচিত। ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ও, একজন জাতীয় দলের খেলোয়াড়কে তার প্রাপ্য সম্মান দেওয়া উচিত।
জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে মিরাজের বেরিয়ে আসা বিপিএলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পারে বলে মত মল্লিকের, ‘মিরাজ শুরুতে আমাদের জানিয়েছিল ওর মা অসুস্থ। পরে জানতে পারি ওকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিককে ফোন সমস্যা সমাধান করতে বলি। এখানে সবাইকে দায়িত্বশীল হওয়া দরকার। এটা টুর্নামেন্টের ভাবমূর্তির ব্যাপার। মিরাজের এভাবে বায়ো-বাবল ভাঙা উচিত হয়নি।’
চট্টগ্রামের প্রধান কোচ পল নিক্সনের চলে যাওয়া নিয়ে মল্লিকের ভাষ্য, ‘আমাদের জানানো হয়েছে, চট্টগ্রামের সঙ্গে ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত নিক্সনের চুক্তি ছিল। মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাই চলে গেছে। তার নতুন দায়িত্ব নাকি আগে থেকেই নেওয়া ছিল।’
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলার সঙ্গে ‘ধুলা’ ওড়াটাই যেন স্বাভাবিক ব্যাপার। এবারও সেটির ব্যতিক্রম হয়নি। দেশের সবচেয়ে বড় ঘরোয়া টি-২০ আসরে সর্বশেষ বিতর্ক মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির এক শীর্ষ কর্মকর্তার দ্বন্দ্বকে ঘিরে।
গতকাল বিকেলে জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে ঢাকায় ফেরার জন্য হোটেল থেকে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেরিয়ে পড়েন মিরাজ। গাড়িতে ওঠার আগেই অবশ্য ফ্র্যাঞ্চাইজির এক প্রতিনিধি মিরাজকে ঢাকায় ফেরা থেকে বিরত রাখেন। দল ও টুর্নামেন্ট ত্যাগের ঘোষণা দেওয়া অলরাউন্ডার অনেক নাটকীয়তা শেষে চট্টগ্রামে দলের সঙ্গেই রয়ে গেছেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে আজ মাঠেও নেমেছেন।
মিরাজের অপেশাদারি মনোভাব বিসিবি আপাতত মেনে নিলেও ভবিষ্যতে প্রশ্রয় দেবে না বলে জানিয়েছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান শেখ সোহেল। আজ বোর্ড কার্যালয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করেছি। এখানে দুই দিকে থেকেই ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। মিরাজের ভুল আছে, ম্যানেজমেন্টের দিক থেকেও আছে। জাতীয় দলের এত উঁচু মাপের একজন খেলোয়াড় হয়ে টুর্নামেন্ট চলার সময় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হয়নি। ডিসিপ্লিনারি কমিটি ও আমাদের জানানোর পর তার আরও অপেক্ষা করা উচিত ছিল। ফ্র্যাঞ্চাইজিরও যেহেতু ঝামেলা আছে, আমরা দুই পক্ষেরই কথা শুনব।’
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক বলেছেন, ‘এটা পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজি ও খেলোয়াড়ের ব্যাপার। সিদ্ধান্ত তাদের। এর সঙ্গে আমরা জড়িত নই। মিরাজ জাতীয় দলের খেলোয়াড়। তার প্রতি সম্মান রেখেই যেকোনো কিছু করা উচিত। ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ও, একজন জাতীয় দলের খেলোয়াড়কে তার প্রাপ্য সম্মান দেওয়া উচিত।
জৈব সুরক্ষা বলয় ভেঙে মিরাজের বেরিয়ে আসা বিপিএলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পারে বলে মত মল্লিকের, ‘মিরাজ শুরুতে আমাদের জানিয়েছিল ওর মা অসুস্থ। পরে জানতে পারি ওকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিককে ফোন সমস্যা সমাধান করতে বলি। এখানে সবাইকে দায়িত্বশীল হওয়া দরকার। এটা টুর্নামেন্টের ভাবমূর্তির ব্যাপার। মিরাজের এভাবে বায়ো-বাবল ভাঙা উচিত হয়নি।’
চট্টগ্রামের প্রধান কোচ পল নিক্সনের চলে যাওয়া নিয়ে মল্লিকের ভাষ্য, ‘আমাদের জানানো হয়েছে, চট্টগ্রামের সঙ্গে ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত নিক্সনের চুক্তি ছিল। মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাই চলে গেছে। তার নতুন দায়িত্ব নাকি আগে থেকেই নেওয়া ছিল।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৬ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে