নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল ভালো-মন্দ কিছু করবে-ই। তবে মুশফিকুর রহিমের জন্য ২০২৩ বিশ্বকাপ যেন দারুণ কিছু অর্জনেরই। চলতি বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত তিন ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে অভিযান শুরু, এর পর ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে কঠিন সময়ে এখন সাকিব আল হাসানরা। দল ভালো ভালো না করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে উজ্জ্বল মুশফিক নিজেকে আলাদাই করে রেখেছেন।
চলতি বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে মুশফিকের ১১৯ রান, যা বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ। ব্যাটিং গড় নজরকাড়া—৫৯.৫০। ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন মুশফিক। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দলের বিপর্যয়ে খেলেছেন ৫১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
সব মিলিয়ে পাঁচ বিশ্বকাপে ৩২ ম্যাচে ৩১ ইনিংসে ৯৯৬ রান মুশফিকের। এবার তাঁর সুযোগ আছে তৃতীয় উইকেটরক্ষক ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান করার। উইকেটরক্ষক ব্যাটারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি ক্রিকেটার কুমারা সাঙ্গাকারার। ৩৭ ম্যাচে ৩৫ ইনিংসে ১৫৩২ রান তাঁর। এরপরই ৩১ ম্যাচে অ্যাডাম গিলক্রিস্টের ১০৮৫ রান। এই বিশ্বকাপে মুশফিকের সুযোগ আছে গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে তালিকায় দুইয়ে জায়গা করে নেওয়ার।
চলতি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলেই ইতিমধ্যে একটি জায়গায় ‘সর্বেসর্বা’ হয়ে গেছেন মুশফিক। যে রেকর্ডে মুশফিক শুধু একজনই। সেটি হলো—৫টি ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলা উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিক ছাড়া আর কেউ নেই। মি. ডিপেন্ডেবলখ্যাত বাংলাদেশি ব্যাটার ছাড়িয়ে গেছেন চারটি বিশ্বকাপ খেলা সাঙ্গাকারা ও মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। গিলক্রিস্ট খেলেছিলেন তিনটি বিশ্বকাপ।
২০০৫ সালে অভিষেক হওয়া মুশফিককে ২০২৩ বিশ্বকাপে সবচেয়ে অভিজ্ঞতম ক্রিকেটার বললেও ভুল হবে না। একই বছর অভিষেক হয়েছিল এমন কোনো ক্রিকেটার তো এই বিশ্বকাপে নেই। তবে নিজের শেষ বিশ্বকাপে আরও একটি রেকর্ড নিজের করে নেওয়ার সুযোগ আছে ৩৬ বছর বয়সী মুশফিকের। উইকেটরক্ষক ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়ার।
ইতিমধ্যে এই বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে খেলে মুশফিক ছাড়িয়ে গেছেন গিলক্রিস্ট ও ধোনিকে। গিলক্রিস্ট বিশ্বকাপে খেলেছেন ৩১ ম্যাচ, ব্যাটিং করেছেন সব ম্যাচেই। ধোনি ২৯ ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ২৫ ইনিংসে। মুশফিক ৩২ ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ৩১ ইনিংসে।
এই বিশ্বকাপে রাউন্ড রবিন লিগে আরও ৬টি ম্যাচ আছে বাংলাদেশের। যদি মুশফিক ফিট থাকেন এবং সব ম্যাচ খেলার সুযোগ পান, তবে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা সাঙ্গাকারার রেকর্ডও তাঁর নাগালে। ৩৭ ম্যাচ ৩৫ ইনিংস খেলেছেন সাঙ্গাকারা। আর ছয় ম্যাচ খেললেই মুশফিকের হবে ৩৮ ম্যাচ এবং ব্যাটিং ইনিংসের দিক থেকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে শ্রীলঙ্কার সাবেক এই ক্রিকেটারকে।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল ভালো-মন্দ কিছু করবে-ই। তবে মুশফিকুর রহিমের জন্য ২০২৩ বিশ্বকাপ যেন দারুণ কিছু অর্জনেরই। চলতি বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত তিন ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে অভিযান শুরু, এর পর ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে কঠিন সময়ে এখন সাকিব আল হাসানরা। দল ভালো ভালো না করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে উজ্জ্বল মুশফিক নিজেকে আলাদাই করে রেখেছেন।
চলতি বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে মুশফিকের ১১৯ রান, যা বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ। ব্যাটিং গড় নজরকাড়া—৫৯.৫০। ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন মুশফিক। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দলের বিপর্যয়ে খেলেছেন ৫১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস। তৃতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রানের ইনিংস খেলেছিলেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
সব মিলিয়ে পাঁচ বিশ্বকাপে ৩২ ম্যাচে ৩১ ইনিংসে ৯৯৬ রান মুশফিকের। এবার তাঁর সুযোগ আছে তৃতীয় উইকেটরক্ষক ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান করার। উইকেটরক্ষক ব্যাটারদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি ক্রিকেটার কুমারা সাঙ্গাকারার। ৩৭ ম্যাচে ৩৫ ইনিংসে ১৫৩২ রান তাঁর। এরপরই ৩১ ম্যাচে অ্যাডাম গিলক্রিস্টের ১০৮৫ রান। এই বিশ্বকাপে মুশফিকের সুযোগ আছে গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে তালিকায় দুইয়ে জায়গা করে নেওয়ার।
চলতি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ খেলেই ইতিমধ্যে একটি জায়গায় ‘সর্বেসর্বা’ হয়ে গেছেন মুশফিক। যে রেকর্ডে মুশফিক শুধু একজনই। সেটি হলো—৫টি ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলা উইকেটরক্ষক ব্যাটার মুশফিক ছাড়া আর কেউ নেই। মি. ডিপেন্ডেবলখ্যাত বাংলাদেশি ব্যাটার ছাড়িয়ে গেছেন চারটি বিশ্বকাপ খেলা সাঙ্গাকারা ও মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। গিলক্রিস্ট খেলেছিলেন তিনটি বিশ্বকাপ।
২০০৫ সালে অভিষেক হওয়া মুশফিককে ২০২৩ বিশ্বকাপে সবচেয়ে অভিজ্ঞতম ক্রিকেটার বললেও ভুল হবে না। একই বছর অভিষেক হয়েছিল এমন কোনো ক্রিকেটার তো এই বিশ্বকাপে নেই। তবে নিজের শেষ বিশ্বকাপে আরও একটি রেকর্ড নিজের করে নেওয়ার সুযোগ আছে ৩৬ বছর বয়সী মুশফিকের। উইকেটরক্ষক ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়ার।
ইতিমধ্যে এই বিশ্বকাপে তিন ম্যাচে খেলে মুশফিক ছাড়িয়ে গেছেন গিলক্রিস্ট ও ধোনিকে। গিলক্রিস্ট বিশ্বকাপে খেলেছেন ৩১ ম্যাচ, ব্যাটিং করেছেন সব ম্যাচেই। ধোনি ২৯ ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ২৫ ইনিংসে। মুশফিক ৩২ ম্যাচে ব্যাটিং করেছেন ৩১ ইনিংসে।
এই বিশ্বকাপে রাউন্ড রবিন লিগে আরও ৬টি ম্যাচ আছে বাংলাদেশের। যদি মুশফিক ফিট থাকেন এবং সব ম্যাচ খেলার সুযোগ পান, তবে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা সাঙ্গাকারার রেকর্ডও তাঁর নাগালে। ৩৭ ম্যাচ ৩৫ ইনিংস খেলেছেন সাঙ্গাকারা। আর ছয় ম্যাচ খেললেই মুশফিকের হবে ৩৮ ম্যাচ এবং ব্যাটিং ইনিংসের দিক থেকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে শ্রীলঙ্কার সাবেক এই ক্রিকেটারকে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে