নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
শিরোপা জিততে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের। মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ৩০ রান তুলতেই টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ও মুশফিকুর রহিমের আরও একটি ব্যর্থ দিনে দলের হাল ধরেন নুরুল হাসান সোহান। শেষের দিকে প্রাইম ব্যাংকের বোলারদের ওপর ছোট্ট এক ঝড় বইয়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তাতেই লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে শেখ জামাল।
আজ সাভার বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ২৩২ রান করে শেখ জামাল। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন সোহান। ৩২ বলে ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস উপহার দেন মিরাজ। প্রাইম ব্যাংকের হয়ে তিনটি উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম।
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে প্রাইম ব্যাংক মাঠে নামায় তাদের পেসার শরীফুল ইসলামকে। শারীরিক জটিলতায় কদিন পরই সিঙ্গাপুরে যাবেন তিনি। তার আগে এই পেসারকে একাদশে রাখে প্রাইম ব্যাংক। ইনিংসের শুরুর ওভারটা তাঁকেই দিয়েই হয়। দ্বিতীয় ওভারে বল করতে এসেই শেখ জামালের ওপেনার রবিউল ইসলাম রবিকে শূন্য রানে ফেরান রাকিবুল হাসান।
আরেক ওপেনার সাইফ হাসানকে ব্যক্তিগত ১৩ রানে ফেরান এই স্পিনার। খানিক পরই ফেরেন অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। চতুর্থ উইকেটে সোহানের সঙ্গে ৩৫ রানের জুটি গড়েন মুশফিক (২৯ বলে ১৪)। আরেক ব্যাটার তাইবুর রহমানকে ৩ রানে ফেরান তাইজুল ইসলাম।
ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে সোহানকে দারুণ সঙ্গ দেন ভারতীয় ব্যাটার পারভেজ রসুল। তাঁদের ৬০ রানের জুটিতে দিক ফিরে পায় শেখ জামাল। ৩৭ রানে ফেরেন রসুল। সোহান দারুণ ব্যাটিং করেও থামেন ৭১ রানে। আর শেষ দিকে মিরাজের ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ২৩২ রানের পুঁজি পায় শেখ জামাল।
পাশের মাঠেই টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে গাজী গ্রুপকে ৩১৫ রানের লক্ষ্য দিয়েছে রূপগঞ্জ টাইগার্স। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ১০৪ রান করেন ফজলে মাহমুদ। ৫টি চার ও ৪টি ছয়ে ১০৭ বলে সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। শতকের পরে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন ফজলে ।
এ ছাড়া ইমরানুজ্জামান ৭৩, মার্শাল আয়ুব ৫৩ ও আরিফুল হক ৪১ রান করেন। সাদ নাঈম ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। গাজীর হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন জয়নুল ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান।
শিরোপা জিততে ম্যাচটি গুরুত্বপূর্ণ শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের। মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ৩০ রান তুলতেই টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারায় তারা। অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ও মুশফিকুর রহিমের আরও একটি ব্যর্থ দিনে দলের হাল ধরেন নুরুল হাসান সোহান। শেষের দিকে প্রাইম ব্যাংকের বোলারদের ওপর ছোট্ট এক ঝড় বইয়ে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তাতেই লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে শেখ জামাল।
আজ সাভার বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ২৩২ রান করে শেখ জামাল। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন সোহান। ৩২ বলে ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস উপহার দেন মিরাজ। প্রাইম ব্যাংকের হয়ে তিনটি উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম।
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে প্রাইম ব্যাংক মাঠে নামায় তাদের পেসার শরীফুল ইসলামকে। শারীরিক জটিলতায় কদিন পরই সিঙ্গাপুরে যাবেন তিনি। তার আগে এই পেসারকে একাদশে রাখে প্রাইম ব্যাংক। ইনিংসের শুরুর ওভারটা তাঁকেই দিয়েই হয়। দ্বিতীয় ওভারে বল করতে এসেই শেখ জামালের ওপেনার রবিউল ইসলাম রবিকে শূন্য রানে ফেরান রাকিবুল হাসান।
আরেক ওপেনার সাইফ হাসানকে ব্যক্তিগত ১৩ রানে ফেরান এই স্পিনার। খানিক পরই ফেরেন অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। চতুর্থ উইকেটে সোহানের সঙ্গে ৩৫ রানের জুটি গড়েন মুশফিক (২৯ বলে ১৪)। আরেক ব্যাটার তাইবুর রহমানকে ৩ রানে ফেরান তাইজুল ইসলাম।
ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে সোহানকে দারুণ সঙ্গ দেন ভারতীয় ব্যাটার পারভেজ রসুল। তাঁদের ৬০ রানের জুটিতে দিক ফিরে পায় শেখ জামাল। ৩৭ রানে ফেরেন রসুল। সোহান দারুণ ব্যাটিং করেও থামেন ৭১ রানে। আর শেষ দিকে মিরাজের ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ২৩২ রানের পুঁজি পায় শেখ জামাল।
পাশের মাঠেই টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে গাজী গ্রুপকে ৩১৫ রানের লক্ষ্য দিয়েছে রূপগঞ্জ টাইগার্স। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ১০৪ রান করেন ফজলে মাহমুদ। ৫টি চার ও ৪টি ছয়ে ১০৭ বলে সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। শতকের পরে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন ফজলে ।
এ ছাড়া ইমরানুজ্জামান ৭৩, মার্শাল আয়ুব ৫৩ ও আরিফুল হক ৪১ রান করেন। সাদ নাঈম ১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন। গাজীর হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন জয়নুল ইসলাম ও মাহমুদুল হাসান।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে