ক্রীড়া ডেস্ক
বোলারদের সহায়তায় মেলবোর্ন টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ম্যাচে ফিরেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ব্যাটারদের ব্যর্থতায় টেস্টের নিয়ন্ত্রণটা আবারও অস্ট্রেলিয়ার হাতে চলে গেছে। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ১২৪ রানে পিছিয়ে পাকিস্তান।
৬ উইকেটে ১৯৪ রান নিয়ে দিন শেষ করেছে পাকিস্তান। ২৯ রানে অপরাজিত থাকা মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে ব্যাটিংয়ে আছেন ২ রান করা আমের জামাল। আগামীকাল তাঁদের লক্ষ্যে থাকবে বেশি সময় পিচে থেকে লিড কমানো।
অথচ দিনের শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল পাকিস্তান। প্রথম সেশনেই স্বাগতিকদের অলআউট করে দেয় শাহিন শাহ আফ্রিদি-জামালরা। ৩ উইকেটে ১৮৭ রানে ব্যাটিংয়ে নেমে আজ ১৩১ রান যোগ করতে পারে অস্ট্রেলিয়া। এতে প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩১৮ রান।
ব্যাটিংয়ে নেমে দেখেশুনে শুরুটা করেছিলেন গত দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটার মারনাস লাবুশানে ও ট্রাভিস হেড। কিন্তু ৩৩ রানের অপরাজিত জুটিকে আজ খুব বেশি দূর নিয়ে যেতে পারেননি তাঁরা। কাঁটায় কাঁটায় জুটির রান ৫০ হওয়ার সময় হেডকে ফেরান শাহিন আফ্রিদি। ব্যক্তিগত ১৭ রানে সতীর্থ ফিরলেও মিচেল মার্শকে নিয়ে আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়েন লাবুশানে।
লাবুশানে-মার্শের ৪৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের আশাই দেখছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে দলের সেই আশা এবার আশাহত করে দেন খোদ লাবুশানে। ফিফটি করার পর ৬৩ রানে জামালের বলে আবদুল্লাহ শফিককে ক্যাচ দিয়ে। সঙ্গীকে হারিয়ে মার্শও আর খুব বেশি দূর যেতে পারেননি। আসলে ৪১ রান করা শুধু মার্শেই নন, অস্ট্রেলিয়া আর বেশি পথ পেরোতে পারেনি।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ৩১৮ রানে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। ৫৮ রানে শেষ ৫ উইকেট হারায় তারা। প্রতিপক্ষকে আজ দ্রুত অলআউট করতে বোলিংয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন জামাল ও শাহিন আফ্রিদি।
দ্রুত ম্যাচে ফিরতে পাকিস্তানকে সহায়তা করলেও সফরকারী বোলারদের চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অতিরিক্ত রান। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫২ রান আজ দিয়েছে পাকিস্তানের পেসাররা। ৬৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার জামাল।
নিজেদের ইনিংস শুরু করতে নেমে ৩৪ রানে প্রথম উইকেট হারালেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল পাকিস্তান। দ্বিতীয় উইকেটে ৯০ রানের জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেন শফিক ও শান মাসুদ। কিন্তু ফিফটি করার পর ৬২ রানে ওপেনার শফিক ফিরে গেলেই পাকিস্তানের ব্যাটিং ধস শুরু হয়। পাকিস্তানকে ধসিয়ে দিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
২ উইকেটে ১২৪ রান থেকে মুহূর্তেই ৬ উইকেটে ১৭০ রান হয় পাকিস্তানের। ৪৬ রানে ৫ উইকেট হারায় সফরকারীরা।, যার ৩টিই নেন কামিন্স। বাকি উইকেট দুটি ভাগাভাগি করে নেন লাথান লায়ন ও মিচেল স্টার্ক। পাকিস্তানের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন অধিনায়ক মাসুদ।
বোলারদের সহায়তায় মেলবোর্ন টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ম্যাচে ফিরেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ব্যাটারদের ব্যর্থতায় টেস্টের নিয়ন্ত্রণটা আবারও অস্ট্রেলিয়ার হাতে চলে গেছে। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ১২৪ রানে পিছিয়ে পাকিস্তান।
৬ উইকেটে ১৯৪ রান নিয়ে দিন শেষ করেছে পাকিস্তান। ২৯ রানে অপরাজিত থাকা মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে ব্যাটিংয়ে আছেন ২ রান করা আমের জামাল। আগামীকাল তাঁদের লক্ষ্যে থাকবে বেশি সময় পিচে থেকে লিড কমানো।
অথচ দিনের শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল পাকিস্তান। প্রথম সেশনেই স্বাগতিকদের অলআউট করে দেয় শাহিন শাহ আফ্রিদি-জামালরা। ৩ উইকেটে ১৮৭ রানে ব্যাটিংয়ে নেমে আজ ১৩১ রান যোগ করতে পারে অস্ট্রেলিয়া। এতে প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩১৮ রান।
ব্যাটিংয়ে নেমে দেখেশুনে শুরুটা করেছিলেন গত দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটার মারনাস লাবুশানে ও ট্রাভিস হেড। কিন্তু ৩৩ রানের অপরাজিত জুটিকে আজ খুব বেশি দূর নিয়ে যেতে পারেননি তাঁরা। কাঁটায় কাঁটায় জুটির রান ৫০ হওয়ার সময় হেডকে ফেরান শাহিন আফ্রিদি। ব্যক্তিগত ১৭ রানে সতীর্থ ফিরলেও মিচেল মার্শকে নিয়ে আরেকটি চল্লিশোর্ধ্ব জুটি গড়েন লাবুশানে।
লাবুশানে-মার্শের ৪৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের আশাই দেখছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে দলের সেই আশা এবার আশাহত করে দেন খোদ লাবুশানে। ফিফটি করার পর ৬৩ রানে জামালের বলে আবদুল্লাহ শফিককে ক্যাচ দিয়ে। সঙ্গীকে হারিয়ে মার্শও আর খুব বেশি দূর যেতে পারেননি। আসলে ৪১ রান করা শুধু মার্শেই নন, অস্ট্রেলিয়া আর বেশি পথ পেরোতে পারেনি।
নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ৩১৮ রানে অলআউট হয় অস্ট্রেলিয়া। ৫৮ রানে শেষ ৫ উইকেট হারায় তারা। প্রতিপক্ষকে আজ দ্রুত অলআউট করতে বোলিংয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন জামাল ও শাহিন আফ্রিদি।
দ্রুত ম্যাচে ফিরতে পাকিস্তানকে সহায়তা করলেও সফরকারী বোলারদের চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অতিরিক্ত রান। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫২ রান আজ দিয়েছে পাকিস্তানের পেসাররা। ৬৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার জামাল।
নিজেদের ইনিংস শুরু করতে নেমে ৩৪ রানে প্রথম উইকেট হারালেও দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল পাকিস্তান। দ্বিতীয় উইকেটে ৯০ রানের জুটি গড়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেন শফিক ও শান মাসুদ। কিন্তু ফিফটি করার পর ৬২ রানে ওপেনার শফিক ফিরে গেলেই পাকিস্তানের ব্যাটিং ধস শুরু হয়। পাকিস্তানকে ধসিয়ে দিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
২ উইকেটে ১২৪ রান থেকে মুহূর্তেই ৬ উইকেটে ১৭০ রান হয় পাকিস্তানের। ৪৬ রানে ৫ উইকেট হারায় সফরকারীরা।, যার ৩টিই নেন কামিন্স। বাকি উইকেট দুটি ভাগাভাগি করে নেন লাথান লায়ন ও মিচেল স্টার্ক। পাকিস্তানের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন অধিনায়ক মাসুদ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২২ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে