ক্রীড়া ডেস্ক
২০১৯ বিশ্বকাপের টান টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে শিরোপা হাতছাড়া করেছিল নিউজিল্যান্ড। সংস্করণ ভিন্ন হলেও, আজ আবুধাবিতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সেই ‘প্রতিশোধ’ নিল কিউইরা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে ইংলিশদের ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে কেন উইলিয়ামসনের দল।
ইংলিশদের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে শুরুটা ভালো করতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। ১৩ রানের মধ্যে দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকে হারায় তারা। ইনিংসের মাত্র তৃতীয় বলে ক্রিস ওকসের বলে চার রান করে ফেরেন মার্টিন গাপটিল। গাপটিলের পথ অনুসরণ করেন কেন উইলিয়ামসনও। রানের সঙ্গে ডট বলের চাপ মেটাতে স্কুপ করতে গিয়ে ওকসের বলে আদিল রশিদকে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কিউই অধিনায়ক (৫)।
তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ডেভন কনওয়ে আর ডেরিল মিচেল নিউজিল্যান্ডের ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখেন। দুজনের ৮২ রানের জুটি ভাঙলে কিছুটা হতাশা তৈরি হয়। ৩৮ বলে ৪৬ রান করে লিভিংস্টোনের বলে বিদায় নেন কনওয়ে। তাঁর বিদায়ের পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি গ্লেন ফিলিপসও (২)। তবে উইকেটে নেমেই ম্যাচ জমিয়ে তোলেন জিমি নিশাম। ক্রিস জর্ডানের ১৭ তম ওভার থেকে ২৩ রান নেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। নিশামের ১০ বলে ২৬ রানের ঝোড়ো ইনিংসই মূলত ম্যাচের চিত্র বদলে দেয়। তবে নিশামের বিদায়ের পর কিউইদের জয় আসল কারিগর ডেরিল। ৪৮ বলে ৭৩ রানের হার না মানা এক ইনিংস খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
এর আগে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ফিল্ডিংয়ে পাঠিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। জস বাটলারের সঙ্গে চোটে পড়া জেসন রয়ের পরিবর্তে ওপেনিংয়ে উঠে আসেন জনি বেয়ারেস্টো। ৫.১ ওভারে ইংলিশদের ৩৭ রানের ভালো শুরু এনে দেন দুজন। উইকেটে ছটফট করতে থাকা বেয়ারেস্টোকে ১৩ রানে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন অ্যাডাম মিলনে।
বিশ্বকাপে দারুণ ফর্মে থাকা বাটলারকেও বেশিক্ষণ টিকতে দেননি ইশ সোধি। ২৯ রানের পথে বাবর আজমকে টপকে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ সংগ্রাহক এখন বাটলার (২৬৯)। ৫৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পরও ইংলিশদের ম্যাচে রাখেন ডেভিড মালান আর মঈন আলী। তৃতীয় উইকেটে এ দুজনের জুটি থেকে আসে ৬৩ রান।
তবে ৪১ রান করে মালানের বিদায়ের পর ইংলিশদের স্কোর ১৫০ ছাড়াতে বড় ভূমিকা রাখে মঈন আর লিয়াম লিভিংস্টোন জুটি। দুজনের ২৬ বলের জুটি থেকে আসে ৪০ রান। ৩৭ বলে ৫১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন মঈন। এক ছক্কা আর এক চারে ১০ বলে ১৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন লিভিংস্টোন।
২০১৯ বিশ্বকাপের টান টান উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে শিরোপা হাতছাড়া করেছিল নিউজিল্যান্ড। সংস্করণ ভিন্ন হলেও, আজ আবুধাবিতে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সেই ‘প্রতিশোধ’ নিল কিউইরা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে ইংলিশদের ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে কেন উইলিয়ামসনের দল।
ইংলিশদের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে শুরুটা ভালো করতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। ১৩ রানের মধ্যে দলের দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকে হারায় তারা। ইনিংসের মাত্র তৃতীয় বলে ক্রিস ওকসের বলে চার রান করে ফেরেন মার্টিন গাপটিল। গাপটিলের পথ অনুসরণ করেন কেন উইলিয়ামসনও। রানের সঙ্গে ডট বলের চাপ মেটাতে স্কুপ করতে গিয়ে ওকসের বলে আদিল রশিদকে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কিউই অধিনায়ক (৫)।
তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ডেভন কনওয়ে আর ডেরিল মিচেল নিউজিল্যান্ডের ফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখেন। দুজনের ৮২ রানের জুটি ভাঙলে কিছুটা হতাশা তৈরি হয়। ৩৮ বলে ৪৬ রান করে লিভিংস্টোনের বলে বিদায় নেন কনওয়ে। তাঁর বিদায়ের পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি গ্লেন ফিলিপসও (২)। তবে উইকেটে নেমেই ম্যাচ জমিয়ে তোলেন জিমি নিশাম। ক্রিস জর্ডানের ১৭ তম ওভার থেকে ২৩ রান নেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। নিশামের ১০ বলে ২৬ রানের ঝোড়ো ইনিংসই মূলত ম্যাচের চিত্র বদলে দেয়। তবে নিশামের বিদায়ের পর কিউইদের জয় আসল কারিগর ডেরিল। ৪৮ বলে ৭৩ রানের হার না মানা এক ইনিংস খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন তিনি।
এর আগে টস জিতে ইংল্যান্ডকে ফিল্ডিংয়ে পাঠিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। জস বাটলারের সঙ্গে চোটে পড়া জেসন রয়ের পরিবর্তে ওপেনিংয়ে উঠে আসেন জনি বেয়ারেস্টো। ৫.১ ওভারে ইংলিশদের ৩৭ রানের ভালো শুরু এনে দেন দুজন। উইকেটে ছটফট করতে থাকা বেয়ারেস্টোকে ১৩ রানে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন অ্যাডাম মিলনে।
বিশ্বকাপে দারুণ ফর্মে থাকা বাটলারকেও বেশিক্ষণ টিকতে দেননি ইশ সোধি। ২৯ রানের পথে বাবর আজমকে টপকে বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ সংগ্রাহক এখন বাটলার (২৬৯)। ৫৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পরও ইংলিশদের ম্যাচে রাখেন ডেভিড মালান আর মঈন আলী। তৃতীয় উইকেটে এ দুজনের জুটি থেকে আসে ৬৩ রান।
তবে ৪১ রান করে মালানের বিদায়ের পর ইংলিশদের স্কোর ১৫০ ছাড়াতে বড় ভূমিকা রাখে মঈন আর লিয়াম লিভিংস্টোন জুটি। দুজনের ২৬ বলের জুটি থেকে আসে ৪০ রান। ৩৭ বলে ৫১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন মঈন। এক ছক্কা আর এক চারে ১০ বলে ১৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন লিভিংস্টোন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে