ক্রীড়া ডেস্ক
টিম সাউদি বুদ্ধি করেই বলটা টিম ডেভিডকে দেন লেগ স্টাম্পের মাঝামাঝি। এখানে মাথা খাটিয়ে লেগ সাইডে দুর্দান্ত এক চার মারেন টিম ডেভিড। ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলের রোমাঞ্চে অস্ট্রেলিয়া পেয়ে গেল ৬ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস এক জয়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
২৪৪ রান তাড়া করে নিজেদের ইতিহাসে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ রান তাড়া করেছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। সেটা ছিল ২০১৮ সালে নিউজিল্যান্ডের মাঠে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সেটা ছিল প্রথমবারের মতো ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়। একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে দ্বিতীয়বারের মতো জয়টি অস্ট্রেলিয়া পেল আজ। ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে অজিরা আজ জিতেছে ২১৬ রান তাড়া করে। এই মাঠে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তা সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও। ম্যাচে হয়েছে ৩০ ছক্কা, যার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া মেরেছে ১৭ ছক্কা ও নিউজিল্যান্ড মেরেছে ১৩ ছক্কা।
২১৬ রানের লক্ষ্যে দলীয় ২৯ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে অ্যাডাম মিলনেকে তুলে মারতে যান ট্রাভিস হেড। মিড অনে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন টিম সাউদি। হেড ১৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ২৪ রান।
৩.৪ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ১ উইকেটে ২৯ রান হওয়ার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন দলটির অধিনায়ক মিচেল মার্শ। অধিনায়ক আসার পর ওপেনিংয়ে নামা ডেভিড ওয়ার্নার ঝোড়ো ব্যাটিং করেন। দ্বিতীয় উইকেটে ২০ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়েন ওয়ার্নার ও মার্শ। ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার। ২০ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ রান করেন ওয়ার্নার।
মার্শ, ওয়ার্নারের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ২ উইকেটে ৬৯ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। উইকেটে এসে ঝোড়ো শুরু করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে ম্যাক্সওয়েলকে বোল্ড করেন লকি ফার্গুসন। তৃতীয় উইকেটে ২১ বলে ৪১ রানের জুটি ছিল ম্যাক্সওয়েল ও মার্শের।
ম্যাক্সওয়েলের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১০.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১১১ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে যখন ব্যাটিংয়ে নেমে জশ ইংলিশের ওয়ানডে সুলভ ইনিংস কিছুটা পিছিয়ে দেয় অজিদের। ২০ বলে ২০ রান করা ইংলিশকে ফেরান স্যান্টনার। অজিদের স্কোর তখন ১৬.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭২ রান। ১৯ বলে ৪৪ রানের সমীকরণ একটা পর্যায়ে হয়ে যায় ৩ বলে ১২ রান। সেখানে ইনিংসের শেষ ওভারের চতুর্থ বলে সাউদিকে ছক্কা মারেন ডেভিড। পঞ্চম বলে ২ রান নেন ডেভিড। এরপর শেষ বলে চার মেরে অজিদের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল মার্শ। ৪৪ বলে ২ চার ও ৭ ছক্কায় ৭৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ২১ রানে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২১৫ রান করে কিউইরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন রাচীন রবীন্দ্র। ৩৫ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন রবীন্দ্র। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেন ডেভন কনওয়ে। দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ১১৩ রানের জুটি গড়েন কনওয়ে ও রবীন্দ্র। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স ও মিচেল মার্শ।
টিম সাউদি বুদ্ধি করেই বলটা টিম ডেভিডকে দেন লেগ স্টাম্পের মাঝামাঝি। এখানে মাথা খাটিয়ে লেগ সাইডে দুর্দান্ত এক চার মারেন টিম ডেভিড। ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শেষ বলের রোমাঞ্চে অস্ট্রেলিয়া পেয়ে গেল ৬ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস এক জয়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া।
২৪৪ রান তাড়া করে নিজেদের ইতিহাসে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ রান তাড়া করেছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। সেটা ছিল ২০১৮ সালে নিউজিল্যান্ডের মাঠে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সেটা ছিল প্রথমবারের মতো ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়। একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে দ্বিতীয়বারের মতো জয়টি অস্ট্রেলিয়া পেল আজ। ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে অজিরা আজ জিতেছে ২১৬ রান তাড়া করে। এই মাঠে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তা সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও। ম্যাচে হয়েছে ৩০ ছক্কা, যার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া মেরেছে ১৭ ছক্কা ও নিউজিল্যান্ড মেরেছে ১৩ ছক্কা।
২১৬ রানের লক্ষ্যে দলীয় ২৯ রানেই ভেঙে যায় অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী জুটি। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে অ্যাডাম মিলনেকে তুলে মারতে যান ট্রাভিস হেড। মিড অনে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন টিম সাউদি। হেড ১৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ২৪ রান।
৩.৪ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার ১ উইকেটে ২৯ রান হওয়ার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন দলটির অধিনায়ক মিচেল মার্শ। অধিনায়ক আসার পর ওপেনিংয়ে নামা ডেভিড ওয়ার্নার ঝোড়ো ব্যাটিং করেন। দ্বিতীয় উইকেটে ২০ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়েন ওয়ার্নার ও মার্শ। ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার। ২০ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ রান করেন ওয়ার্নার।
মার্শ, ওয়ার্নারের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ২ উইকেটে ৬৯ রান। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। উইকেটে এসে ঝোড়ো শুরু করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে ম্যাক্সওয়েলকে বোল্ড করেন লকি ফার্গুসন। তৃতীয় উইকেটে ২১ বলে ৪১ রানের জুটি ছিল ম্যাক্সওয়েল ও মার্শের।
ম্যাক্সওয়েলের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ১০.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ১১১ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে যখন ব্যাটিংয়ে নেমে জশ ইংলিশের ওয়ানডে সুলভ ইনিংস কিছুটা পিছিয়ে দেয় অজিদের। ২০ বলে ২০ রান করা ইংলিশকে ফেরান স্যান্টনার। অজিদের স্কোর তখন ১৬.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭২ রান। ১৯ বলে ৪৪ রানের সমীকরণ একটা পর্যায়ে হয়ে যায় ৩ বলে ১২ রান। সেখানে ইনিংসের শেষ ওভারের চতুর্থ বলে সাউদিকে ছক্কা মারেন ডেভিড। পঞ্চম বলে ২ রান নেন ডেভিড। এরপর শেষ বলে চার মেরে অজিদের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল মার্শ। ৪৪ বলে ২ চার ও ৭ ছক্কায় ৭৭ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন তিনি। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ২১ রানে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২১৫ রান করে কিউইরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন রাচীন রবীন্দ্র। ৩৫ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন রবীন্দ্র। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেন ডেভন কনওয়ে। দ্বিতীয় উইকেটে ৬৪ বলে ১১৩ রানের জুটি গড়েন কনওয়ে ও রবীন্দ্র। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স ও মিচেল মার্শ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে