ক্রীড়া ডেস্ক
খেলোয়াড়দের নিয়ে ‘বডিশেমিং’ নতুন কোনো ঘটনা হয়। সামাজিকমাধ্যমে খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয় প্রায়ই। রাকিম কর্ণওয়াল সেই ভুক্তভোগীদের একজন। যাঁর অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমালোচনা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। তবে ক্যারিবীয় এই ব্যাটার জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরিবর্তনের ব্যাপারটি তাঁর হাতে নেই।
ক্রিকেটের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর ‘ক্রিকেট মান্থলি’ ম্যাগাজিনে কয়েকজন স্বাস্থ্যবান ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়েছে। অতিরিক্ত ওজন নিয়ে কার কী অভিজ্ঞতা, এখানে তা বর্ণনা করা হয়েছে। ১৪০ কেজি ওজনের কর্ণওয়াল ক্রিকেট খেলার শুরু থেকেই নেটিজেনদের ট্রলের শিকার হচ্ছেন। ২০১৯-এ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে আসার পর থেকে মূলত পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছেন। কর্ণওয়ালের মতে, স্বাস্থ্যের চেয়ে পারফরম্যান্সই মূল কথা। ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমার শরীরের গঠন পরিবর্তন করতে আমি পারব না। আমি বেশি লম্বা বা বেশি বড়, আমি এটাও বলতে পারছি না। সবাই খাটো হয় না, স্লিমও হয় না। শুধু আমার দক্ষতাই দেখাতে পারব আমি।’
শুধু কর্ণওয়ালই নন, এ তালিকায় আছেন আজম খান। পাকিস্তানের এই ব্যাটার দুই বছর আগে ৩০ কেজি ওজন কমিয়েছিলেন। তখন বাবা মঈন খান তাঁকে বলেছিলেন, তুমি কি পাগল হয়ে গেছ? কেন করছ তুমি এটা? এটাই আজমকে অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করেছিল বলে কয়েক দিন আগে ক্রিকেট মান্থলিকে জানিয়েছেন। পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেয়েছিলেন। তবে শেষ মুহূর্তে তাঁকে বাদ দিয়ে নেওয়া হয়েছে আরেক উইকেটরক্ষক সরফরাজ আহমেদকে। তখন বলা হয়েছিল, পারফরম্যান্সের মানদণ্ডে তিনি বাদ পড়েছেন। যদিও এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। আর গত বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে তাঁকে বিবেচনাতেই আনা হয়নি। এই আজম চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন।
খেলোয়াড়দের নিয়ে ‘বডিশেমিং’ নতুন কোনো ঘটনা হয়। সামাজিকমাধ্যমে খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয় প্রায়ই। রাকিম কর্ণওয়াল সেই ভুক্তভোগীদের একজন। যাঁর অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমালোচনা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। তবে ক্যারিবীয় এই ব্যাটার জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরিবর্তনের ব্যাপারটি তাঁর হাতে নেই।
ক্রিকেটের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর ‘ক্রিকেট মান্থলি’ ম্যাগাজিনে কয়েকজন স্বাস্থ্যবান ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়েছে। অতিরিক্ত ওজন নিয়ে কার কী অভিজ্ঞতা, এখানে তা বর্ণনা করা হয়েছে। ১৪০ কেজি ওজনের কর্ণওয়াল ক্রিকেট খেলার শুরু থেকেই নেটিজেনদের ট্রলের শিকার হচ্ছেন। ২০১৯-এ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে আসার পর থেকে মূলত পাদপ্রদীপের আলোয় এসেছেন। কর্ণওয়ালের মতে, স্বাস্থ্যের চেয়ে পারফরম্যান্সই মূল কথা। ক্যারিবীয় এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমার শরীরের গঠন পরিবর্তন করতে আমি পারব না। আমি বেশি লম্বা বা বেশি বড়, আমি এটাও বলতে পারছি না। সবাই খাটো হয় না, স্লিমও হয় না। শুধু আমার দক্ষতাই দেখাতে পারব আমি।’
শুধু কর্ণওয়ালই নন, এ তালিকায় আছেন আজম খান। পাকিস্তানের এই ব্যাটার দুই বছর আগে ৩০ কেজি ওজন কমিয়েছিলেন। তখন বাবা মঈন খান তাঁকে বলেছিলেন, তুমি কি পাগল হয়ে গেছ? কেন করছ তুমি এটা? এটাই আজমকে অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করেছিল বলে কয়েক দিন আগে ক্রিকেট মান্থলিকে জানিয়েছেন। পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ডাক পেয়েছিলেন। তবে শেষ মুহূর্তে তাঁকে বাদ দিয়ে নেওয়া হয়েছে আরেক উইকেটরক্ষক সরফরাজ আহমেদকে। তখন বলা হয়েছিল, পারফরম্যান্সের মানদণ্ডে তিনি বাদ পড়েছেন। যদিও এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। আর গত বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে তাঁকে বিবেচনাতেই আনা হয়নি। এই আজম চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগে