ক্রীড়া ডেস্ক
যুব এশিয়া কাপের শুরুটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। স্বাগতিক আরব আমিরাতকে ৬১ রানে হারিয়ে প্রথম ম্যাচে দাপুটে জয় পেয়েছে বাংলাদেশের যুবারা।
দুবাইয়ে ২২৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬৭ রানে অলআউট হয় আরব আমিরাত। দেখে শুনে শুরুটা অবশ্য বেশ ভালোই করেছিলেন স্বাগতিকদের দুই ওপেনার আরিয়ানশ শর্মা ও অক্ষত রাই। দুজনে মিলে ২৯ রান যোগ করেন। ২২ রানে আরিয়ানশ আউট হওয়ার পর একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তারা।
দলীয় রান এক শো হওয়ার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে আমিরাত। প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসিয়ে দেওয়ার কাজটা করেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি-পারভেজ রহমান জীবনরা। লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের কল্যাণে শেষ পর্যন্ত ১৬৭ রান করতে পারে স্বাগতিকেরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ স্কোরার হার্দিক রাই। নয়ে নেমে ৫১ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে ৪টি করে উইকেট নিয়েছেন রাব্বি ও জীবন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি এবং জিশান আলম। উদ্বোধনী জুটিতে তাঁরা দলীয় খাতায় ৭৪ রান যোগ করেন। ৪২ রানে প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন জিশান। ওপেনিং সঙ্গীকে হারালেও অন্য সতীর্থদের নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন শিবলি।
সতীর্থদের সঙ্গে ছোট ছোট কয়েকটি জুটি গড়ে দলকে বেশ ভালো অবস্থানে নিয়ে যান শিবলি। তবে ফিফটি করার পর ৭১ রানে নিজে আউট হলে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। ৪০ তম ওভারে আউট হওয়ার সময় দলীয় রান ছিল ৫ উইকেটে ১৭০। একটা সময় যখন ২৫০ রানের স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ সেটা পরে ২২৮ রানে থেমে যায়। এই সংগ্রহও আসে শেষ ব্যাটার ইকবাল হোসেন ইমনের অপরাজিত ১৮ রানের সৌজন্যে। ৪৪ রানে ৬ উইকেট নিয়ে আরব আমিরাতের সেরা বোলার ধ্রুব পরাশর।
যুব এশিয়া কাপের শুরুটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। স্বাগতিক আরব আমিরাতকে ৬১ রানে হারিয়ে প্রথম ম্যাচে দাপুটে জয় পেয়েছে বাংলাদেশের যুবারা।
দুবাইয়ে ২২৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬৭ রানে অলআউট হয় আরব আমিরাত। দেখে শুনে শুরুটা অবশ্য বেশ ভালোই করেছিলেন স্বাগতিকদের দুই ওপেনার আরিয়ানশ শর্মা ও অক্ষত রাই। দুজনে মিলে ২৯ রান যোগ করেন। ২২ রানে আরিয়ানশ আউট হওয়ার পর একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তারা।
দলীয় রান এক শো হওয়ার আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে আমিরাত। প্রতিপক্ষের টপ অর্ডার ধসিয়ে দেওয়ার কাজটা করেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি-পারভেজ রহমান জীবনরা। লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের কল্যাণে শেষ পর্যন্ত ১৬৭ রান করতে পারে স্বাগতিকেরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ স্কোরার হার্দিক রাই। নয়ে নেমে ৫১ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে ৪টি করে উইকেট নিয়েছেন রাব্বি ও জীবন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি এবং জিশান আলম। উদ্বোধনী জুটিতে তাঁরা দলীয় খাতায় ৭৪ রান যোগ করেন। ৪২ রানে প্রথম ব্যাটার হিসেবে আউট হন জিশান। ওপেনিং সঙ্গীকে হারালেও অন্য সতীর্থদের নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন শিবলি।
সতীর্থদের সঙ্গে ছোট ছোট কয়েকটি জুটি গড়ে দলকে বেশ ভালো অবস্থানে নিয়ে যান শিবলি। তবে ফিফটি করার পর ৭১ রানে নিজে আউট হলে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। ৪০ তম ওভারে আউট হওয়ার সময় দলীয় রান ছিল ৫ উইকেটে ১৭০। একটা সময় যখন ২৫০ রানের স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ সেটা পরে ২২৮ রানে থেমে যায়। এই সংগ্রহও আসে শেষ ব্যাটার ইকবাল হোসেন ইমনের অপরাজিত ১৮ রানের সৌজন্যে। ৪৪ রানে ৬ উইকেট নিয়ে আরব আমিরাতের সেরা বোলার ধ্রুব পরাশর।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২৯ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে