নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্টির পর টেস্টেও বাংলাদেশ পরীক্ষাটা সহজ হচ্ছে—এমনটাই ধরে নিয়েছে পাকিস্তান। আজ বাবর আজমের সংবাদ সম্মেলনে দেশটির সাংবাদিকেরাও বিষয়টি তুলেছেন। তবে সহজেই আশাহত হচ্ছেন না মুমিনুল হক। বাইরের মানুষের কথায় কান না দিয়ে নিজেদের কাজটা নিজেদেরই করার তাগিদ দিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
বাইরে কে কী বলছে তাতে নয়, নিজেদের পরিকল্পনাতেই অনড় থাকতে চান মুমিনুল। এ নিয়ে আজ সিরিজ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমি আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। ওরা (পাকিস্তান অধিনায়ক ও সংবাদমাধ্যম) কী বলছে তা নিয়ে আমি চিন্তা করছি না। আমি আমার পরিকল্পনাতেই অনড় থাকার চেষ্টা করছি। বাইরে কী হচ্ছে না হচ্ছে, তা আমার কোনো শোনারই দরকার নাই বলে মনে করি। না শোনাই ভালো।’
মুমিনুল এগোতে চান সেশন বাই সেশন। এ নিয়ে বলেছেন, ‘দেখেন, টেস্ট পাঁচ দিনের খেলা। এখানে সেশনে সেশনে মোমেন্টাম পরিবর্তন হতে পারে। পাঁচ দিনের চার দিনে ১২টা সেশন আপনি জিতলেও শেষ দিনে ৩টা সেশন যদি আপনি না জেতেন, তাহলে ফল কিন্তু আপনার পক্ষে আসবে না। পাঁচ দিনে সব কটি সেশন যারা ভালো খেলবে, তারা ম্যাচ জিতবে। এখানে একেক জনের আত্মবিশ্বাস একেক রকম।’
এত দিন ঘরের মাঠে ঘূর্ণি উইকেটে খেললেও এবার স্পোর্টিং উইকেটের সাহস দেখাচ্ছে বাংলাদেশ। মুমিনুলের কথাতেই রয়েছে সে ইঙ্গিত। উইকেট নিয়ে মুমিনুল বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হয় ভালো ব্যাটিং উইকেট হবে। ব্যাটিং সহায়ক হবে। আপনারাও দেখেছেন, চট্টগ্রামে যতগুলো সিরিজ হয়েছে, আমার চেয়ে আপনারা ভালো বলতে পারবেন। বাইরে থেকে যারা দেখে তারা আরও ভালো বলতে পারবে। আমার কাছে মনে হয় চট্টগ্রামের উইকেট সব সময় ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হয়।’
মোস্তাফিজুর রহমান অনেক দিন ধরে টেস্টে বিবেচনায় নেই। তাসকিন আহমেদও চোটে পড়ে ছিটকে গেছেন প্রথম টেস্ট থেকে। শরীফুল ইসলামও চোটের কারণে নেই। দলের সেরা তিন পেসার না থাকায় স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের বোলিং বিভাগটা কিছুটা হলেও পিছিয়ে পড়েছে। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন মুমিনুল, ‘মোস্তাফিজ শেষ ম্যাচ (টেস্ট) খেলেছে এক বছর আগে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাসকিন ও শরীফুল ছিটকে গেছে। ইনজুরি হলে তো আসলে কিছু করার থাকে না। ব্যাকআপ খেলোয়াড় যারা আছে রাহী-ইবাদত, তারা কিন্তু নিয়মিত টেস্ট খেলছে। তারপর খালেদ আছে। যারা আছে তারা কিন্তু মোটামুটি অভিজ্ঞ। রাহী গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে আমাদের সবচেয়ে বেশি উইকেট পাওয়া বোলার। ইবাদতও জিম্বাবুয়ে সফরে আল্লাহর রহমতে ভালো বল করেছে। এ ছাড়া মেহেদী-তাইজুল আছে। বোলার যারা আছে, তাদের নিয়ে আমি অনেক আত্মবিশ্বাসী।’
টি-টোয়েন্টির পর টেস্টেও বাংলাদেশ পরীক্ষাটা সহজ হচ্ছে—এমনটাই ধরে নিয়েছে পাকিস্তান। আজ বাবর আজমের সংবাদ সম্মেলনে দেশটির সাংবাদিকেরাও বিষয়টি তুলেছেন। তবে সহজেই আশাহত হচ্ছেন না মুমিনুল হক। বাইরের মানুষের কথায় কান না দিয়ে নিজেদের কাজটা নিজেদেরই করার তাগিদ দিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
বাইরে কে কী বলছে তাতে নয়, নিজেদের পরিকল্পনাতেই অনড় থাকতে চান মুমিনুল। এ নিয়ে আজ সিরিজ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমি আমার দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। ওরা (পাকিস্তান অধিনায়ক ও সংবাদমাধ্যম) কী বলছে তা নিয়ে আমি চিন্তা করছি না। আমি আমার পরিকল্পনাতেই অনড় থাকার চেষ্টা করছি। বাইরে কী হচ্ছে না হচ্ছে, তা আমার কোনো শোনারই দরকার নাই বলে মনে করি। না শোনাই ভালো।’
মুমিনুল এগোতে চান সেশন বাই সেশন। এ নিয়ে বলেছেন, ‘দেখেন, টেস্ট পাঁচ দিনের খেলা। এখানে সেশনে সেশনে মোমেন্টাম পরিবর্তন হতে পারে। পাঁচ দিনের চার দিনে ১২টা সেশন আপনি জিতলেও শেষ দিনে ৩টা সেশন যদি আপনি না জেতেন, তাহলে ফল কিন্তু আপনার পক্ষে আসবে না। পাঁচ দিনে সব কটি সেশন যারা ভালো খেলবে, তারা ম্যাচ জিতবে। এখানে একেক জনের আত্মবিশ্বাস একেক রকম।’
এত দিন ঘরের মাঠে ঘূর্ণি উইকেটে খেললেও এবার স্পোর্টিং উইকেটের সাহস দেখাচ্ছে বাংলাদেশ। মুমিনুলের কথাতেই রয়েছে সে ইঙ্গিত। উইকেট নিয়ে মুমিনুল বলেছেন, ‘আমার কাছে মনে হয় ভালো ব্যাটিং উইকেট হবে। ব্যাটিং সহায়ক হবে। আপনারাও দেখেছেন, চট্টগ্রামে যতগুলো সিরিজ হয়েছে, আমার চেয়ে আপনারা ভালো বলতে পারবেন। বাইরে থেকে যারা দেখে তারা আরও ভালো বলতে পারবে। আমার কাছে মনে হয় চট্টগ্রামের উইকেট সব সময় ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হয়।’
মোস্তাফিজুর রহমান অনেক দিন ধরে টেস্টে বিবেচনায় নেই। তাসকিন আহমেদও চোটে পড়ে ছিটকে গেছেন প্রথম টেস্ট থেকে। শরীফুল ইসলামও চোটের কারণে নেই। দলের সেরা তিন পেসার না থাকায় স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের বোলিং বিভাগটা কিছুটা হলেও পিছিয়ে পড়েছে। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন মুমিনুল, ‘মোস্তাফিজ শেষ ম্যাচ (টেস্ট) খেলেছে এক বছর আগে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাসকিন ও শরীফুল ছিটকে গেছে। ইনজুরি হলে তো আসলে কিছু করার থাকে না। ব্যাকআপ খেলোয়াড় যারা আছে রাহী-ইবাদত, তারা কিন্তু নিয়মিত টেস্ট খেলছে। তারপর খালেদ আছে। যারা আছে তারা কিন্তু মোটামুটি অভিজ্ঞ। রাহী গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে আমাদের সবচেয়ে বেশি উইকেট পাওয়া বোলার। ইবাদতও জিম্বাবুয়ে সফরে আল্লাহর রহমতে ভালো বল করেছে। এ ছাড়া মেহেদী-তাইজুল আছে। বোলার যারা আছে, তাদের নিয়ে আমি অনেক আত্মবিশ্বাসী।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে