ক্রীড়া ডেস্ক
অবিশ্বাস্যই বটে! ২৫ বলে দরকার মাত্র ১৩ রান, অক্ষত ৯ উইকেট। এই রানটুকু তুলতেই নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের।
সাকিব আল হাসানসহ টানা ব্যাটার খালি হাতে (০) ফিরলে সমীকরণ দাঁড়ায় ২ বলে ৬ রান। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের পঞ্চম বলে লং অফের ওপর দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে চড়তে থাকা উত্তেজনার পারদ নামান রাহুল ত্রিপাঠী।
শারজায় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) রুদ্ধশ্বাস কোয়ালিফায়ারে আজ দিল্লি ক্যাপিটালসকে ৩ উইকেট হারিয়ে ফাইনালে নাম লিখিয়েছে কলকাতা। এ নিয়ে তৃতীয়বার অর্থের ঝনঝনানির আসরটির শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে পা রাখল বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের দল। আগের দুইবারই চ্যাম্পিয়ন (২০১২ ও ২০১৪) হয়েছিল তারা। আর সাকিব আইপিএলের ফাইনালে উঠলেন চতুর্থবার। ২০১৮ সালে বাংলাদেশি তারকা এই স্বাদ পেয়েছিলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে।
দুবাইয়ে শুক্রবার ফাইনালে মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হবেন সাকিবরা।
আজ শেষ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে দলকে বিপদে ফেলে যাওয়া সাকিব অবশ্য বোলিং-ফিল্ডিংয়ে ছিলেন উজ্জ্বল। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা দিল্লি ৫ উইকেটে ১৩৫ রানে আটকা পড়েছে সাকিবদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়েই। কলকাতার পাঁচ বোলারের প্রত্যেকেই করেছেন আঁটসাঁট বোলিং।
৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকলেও ৯টি ডট বল খেলিয়েছেন সাকিব। ১৫ তম ওভারে অসাধারণ ক্যাচ নিয়ে ফিরিয়েছেন শিখর ধাওয়ানকে। উইকেটরক্ষক দিনেশ কার্তিক বলটা যদি ঠিকঠাক গ্লাভসে জমাতে পারলে নামের পাশে একটি উইকেট থাকত সাকিবের। সেটা না হলেও তাঁর বোলিং ফিগার মন্দ নয় মোটেও। কৃপণ বোলিংয়ে ওভার প্রতি দিয়েছেন কেবল ৭ রান। পরে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে নিয়েছেন দুর্দান্ত ক্যাচ।
লক্ষ্য তাড়ায় কলকাতাকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছেন শুবমান গিল ও ভেঙ্কাটেশ আয়ার। একটা সময় বিনা উইকেটেই ১০০ ছুঁই ছুঁই রান তুলে ফেলেছিলেন দুজন। তখন কে জানত, ম্যাচটা জন্ম দেবে চরম নাটকীয়তার!
দলীয় ৯৬ রানে দিল্লিকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন কাগিসো রাবাদা। ফেরান ফিফটি করা ভেঙ্কাটেশ আয়ারকে। এরপরেই ‘ওয়ান ব্রিংগস অ্যানাদার’-এর নাটকের শুরু। একে একে ফেরেন আরও ছয় ব্যাটার। দিনেশ কার্তিক, অধিনায়ক এউইন মরগান, সাকিব আল হাসান, সনীল নারিন—৯ বল নষ্ট করে সবাই ফিরেছেন খালি হাতে।
তবে ‘চোক’ করেননি ত্রিপাঠী। স্নায়ুচাপ ধরে রেখে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে কলকাতাকে ফাইনালে তুলেছেন তিনি। বলতে গেলে, সহজ ম্যাচ কঠিন করে জেতার নতুন নজির গড়ে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের টিকিট কেটেছেন সাকিবরা।
অবিশ্বাস্যই বটে! ২৫ বলে দরকার মাত্র ১৩ রান, অক্ষত ৯ উইকেট। এই রানটুকু তুলতেই নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের।
সাকিব আল হাসানসহ টানা ব্যাটার খালি হাতে (০) ফিরলে সমীকরণ দাঁড়ায় ২ বলে ৬ রান। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের পঞ্চম বলে লং অফের ওপর দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে চড়তে থাকা উত্তেজনার পারদ নামান রাহুল ত্রিপাঠী।
শারজায় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) রুদ্ধশ্বাস কোয়ালিফায়ারে আজ দিল্লি ক্যাপিটালসকে ৩ উইকেট হারিয়ে ফাইনালে নাম লিখিয়েছে কলকাতা। এ নিয়ে তৃতীয়বার অর্থের ঝনঝনানির আসরটির শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে পা রাখল বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের দল। আগের দুইবারই চ্যাম্পিয়ন (২০১২ ও ২০১৪) হয়েছিল তারা। আর সাকিব আইপিএলের ফাইনালে উঠলেন চতুর্থবার। ২০১৮ সালে বাংলাদেশি তারকা এই স্বাদ পেয়েছিলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে।
দুবাইয়ে শুক্রবার ফাইনালে মহেন্দ্র সিং ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হবেন সাকিবরা।
আজ শেষ ওভারে ব্যাটিংয়ে নেমে দলকে বিপদে ফেলে যাওয়া সাকিব অবশ্য বোলিং-ফিল্ডিংয়ে ছিলেন উজ্জ্বল। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা দিল্লি ৫ উইকেটে ১৩৫ রানে আটকা পড়েছে সাকিবদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়েই। কলকাতার পাঁচ বোলারের প্রত্যেকেই করেছেন আঁটসাঁট বোলিং।
৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকলেও ৯টি ডট বল খেলিয়েছেন সাকিব। ১৫ তম ওভারে অসাধারণ ক্যাচ নিয়ে ফিরিয়েছেন শিখর ধাওয়ানকে। উইকেটরক্ষক দিনেশ কার্তিক বলটা যদি ঠিকঠাক গ্লাভসে জমাতে পারলে নামের পাশে একটি উইকেট থাকত সাকিবের। সেটা না হলেও তাঁর বোলিং ফিগার মন্দ নয় মোটেও। কৃপণ বোলিংয়ে ওভার প্রতি দিয়েছেন কেবল ৭ রান। পরে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে নিয়েছেন দুর্দান্ত ক্যাচ।
লক্ষ্য তাড়ায় কলকাতাকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছেন শুবমান গিল ও ভেঙ্কাটেশ আয়ার। একটা সময় বিনা উইকেটেই ১০০ ছুঁই ছুঁই রান তুলে ফেলেছিলেন দুজন। তখন কে জানত, ম্যাচটা জন্ম দেবে চরম নাটকীয়তার!
দলীয় ৯৬ রানে দিল্লিকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন কাগিসো রাবাদা। ফেরান ফিফটি করা ভেঙ্কাটেশ আয়ারকে। এরপরেই ‘ওয়ান ব্রিংগস অ্যানাদার’-এর নাটকের শুরু। একে একে ফেরেন আরও ছয় ব্যাটার। দিনেশ কার্তিক, অধিনায়ক এউইন মরগান, সাকিব আল হাসান, সনীল নারিন—৯ বল নষ্ট করে সবাই ফিরেছেন খালি হাতে।
তবে ‘চোক’ করেননি ত্রিপাঠী। স্নায়ুচাপ ধরে রেখে বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে কলকাতাকে ফাইনালে তুলেছেন তিনি। বলতে গেলে, সহজ ম্যাচ কঠিন করে জেতার নতুন নজির গড়ে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের টিকিট কেটেছেন সাকিবরা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে