ক্রীড়া ডেস্ক
রাবাদা টানা তিন ছয় খেয়ে ম্যাচটা হাতের মুঠো থেকে বের করে দিয়েছিলেন। শেষ ওভারে সেই রাবাদাই বোলিংয়ে এসে হ্যাটট্রিক করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিলেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ রানের জয় পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়েও অবশ্য সেমিফাইনালে উঠতে পারল না টেম্বা বাভুমার দল। প্রোটিয়াদের জয়ে এই গ্রুপ থেকে শেষ চার নিশ্চিত করল অস্ট্রেলিয়া।
দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংল্যান্ড থামে ১৭৯ রানে। তবে ১৬ তম ওভারে রাবাদাকে টানা তিন ছয় মেরে সমীকরণটা নাগালের মধ্যে এনেছিলেন লিভিংস্টোন। শেষ চার ওভারে তখনো দরকার ৪৬ রান। তবে এই ওভারেই দক্ষিণ আফ্রিকার সেমিফাইনালে স্বপ্ন চুরমার করে দেন এই ইংলিশ ব্যাটার।
অস্ট্রেলিয়াকে ছিটকে দিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিতে ১৩১ রানের মধ্যে আটকাতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু রাবাদার ওই ওভারে ১৯ রান তুলে অস্ট্রেলিয়াকেও সেমিফাইনালে তুলে দেন লিভিংস্টোন। দুই ওপেনার জেসন রয় ও জস বাটলার শুরুটা অবশ্য দারুণ করেছিলেন। প্রথম চার ওভারে এই দুজন তোলেন ৩৭ রান। পঞ্চম ওভারে পায়ে চোট পেয়ে রয় মাঠ ছাড়লে ধাক্কা খায় ইংল্যান্ড। পরের ওভারে ১৫ বলে ২৬ করা বাটলারকে ফেরান আনরিক নোর্তিয়ে।
দ্রুত জনি বেয়ারস্টোরও ফিরে গেলে কিছুটা চাপে পড়ে ইংল্যান্ড। তবে আগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করা ইংলিশদের এই ম্যাচে হারানোর কিছু ছিল না। তৃতীয় উইকেটে মঈন আলী-ডেভিড মালান ৩৬ বলে ৫১ রানের জুটি গড়ে ম্যাচে ফেরান ইংল্যান্ডকে। ২৭ বলে ৩৭ রান করে মঈন ফিরলেও ততক্ষণে দক্ষিণ আফ্রিকার সেমির স্বপ্ন প্রায় শেষ হয়ে যায়। ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে ১১০ থেকে চোখের পলকে ১৩১ টপকে যায়। শেষ দিকে লিভিংস্টোন ইংল্যান্ডের জয়ের সম্ভাবনাও তৈরি করেছিল। তবে রাবাদা শেষ ওভারে সব ছবি বদলে দিয়ে দলকে জেতান। সেমিফাইনালে উঠতে না পারলেও সুপার টুয়েলভে শেষ ম্যাচে জয়ের হাসি নিয়ে মাঠ ছাড়ে প্রোটিয়ারা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। শুরুতে রিজা হেনড্রিকসের উইকেট হারালেও আরেক ওপেনার ডি কক ফন ডার ডুসেন দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন। এই দুজনের ৫২ বলে ৭১ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথে এগোতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। পরে ডি কক আউট হলে এইডেন মার্করামকে নিয়ে রান তোলার গতি আরও বাড়িয়ে দেন ডুসেন। তৃতীয় উইকেটে এই দুজনের ৫২ বলে ১০৩ রানের জুটিতে ১৮৯ রানের বড় সংগ্রহ পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ডুসেন ৬০ বলে ৯৪ আর মার্করাম ২৫ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন।
রাবাদা টানা তিন ছয় খেয়ে ম্যাচটা হাতের মুঠো থেকে বের করে দিয়েছিলেন। শেষ ওভারে সেই রাবাদাই বোলিংয়ে এসে হ্যাটট্রিক করে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিলেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ রানের জয় পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়েও অবশ্য সেমিফাইনালে উঠতে পারল না টেম্বা বাভুমার দল। প্রোটিয়াদের জয়ে এই গ্রুপ থেকে শেষ চার নিশ্চিত করল অস্ট্রেলিয়া।
দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংল্যান্ড থামে ১৭৯ রানে। তবে ১৬ তম ওভারে রাবাদাকে টানা তিন ছয় মেরে সমীকরণটা নাগালের মধ্যে এনেছিলেন লিভিংস্টোন। শেষ চার ওভারে তখনো দরকার ৪৬ রান। তবে এই ওভারেই দক্ষিণ আফ্রিকার সেমিফাইনালে স্বপ্ন চুরমার করে দেন এই ইংলিশ ব্যাটার।
অস্ট্রেলিয়াকে ছিটকে দিয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিতে ১৩১ রানের মধ্যে আটকাতে হতো ইংল্যান্ডকে। কিন্তু রাবাদার ওই ওভারে ১৯ রান তুলে অস্ট্রেলিয়াকেও সেমিফাইনালে তুলে দেন লিভিংস্টোন। দুই ওপেনার জেসন রয় ও জস বাটলার শুরুটা অবশ্য দারুণ করেছিলেন। প্রথম চার ওভারে এই দুজন তোলেন ৩৭ রান। পঞ্চম ওভারে পায়ে চোট পেয়ে রয় মাঠ ছাড়লে ধাক্কা খায় ইংল্যান্ড। পরের ওভারে ১৫ বলে ২৬ করা বাটলারকে ফেরান আনরিক নোর্তিয়ে।
দ্রুত জনি বেয়ারস্টোরও ফিরে গেলে কিছুটা চাপে পড়ে ইংল্যান্ড। তবে আগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করা ইংলিশদের এই ম্যাচে হারানোর কিছু ছিল না। তৃতীয় উইকেটে মঈন আলী-ডেভিড মালান ৩৬ বলে ৫১ রানের জুটি গড়ে ম্যাচে ফেরান ইংল্যান্ডকে। ২৭ বলে ৩৭ রান করে মঈন ফিরলেও ততক্ষণে দক্ষিণ আফ্রিকার সেমির স্বপ্ন প্রায় শেষ হয়ে যায়। ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে ১১০ থেকে চোখের পলকে ১৩১ টপকে যায়। শেষ দিকে লিভিংস্টোন ইংল্যান্ডের জয়ের সম্ভাবনাও তৈরি করেছিল। তবে রাবাদা শেষ ওভারে সব ছবি বদলে দিয়ে দলকে জেতান। সেমিফাইনালে উঠতে না পারলেও সুপার টুয়েলভে শেষ ম্যাচে জয়ের হাসি নিয়ে মাঠ ছাড়ে প্রোটিয়ারা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। শুরুতে রিজা হেনড্রিকসের উইকেট হারালেও আরেক ওপেনার ডি কক ফন ডার ডুসেন দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন। এই দুজনের ৫২ বলে ৭১ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের পথে এগোতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। পরে ডি কক আউট হলে এইডেন মার্করামকে নিয়ে রান তোলার গতি আরও বাড়িয়ে দেন ডুসেন। তৃতীয় উইকেটে এই দুজনের ৫২ বলে ১০৩ রানের জুটিতে ১৮৯ রানের বড় সংগ্রহ পায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ডুসেন ৬০ বলে ৯৪ আর মার্করাম ২৫ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
২৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে