ক্রীড়া ডেস্ক
বয়স, ম্যাচ সংখ্যা—দুটি দিক থেকেই এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহর পাশাপাশি ব্যক্তি মাহমুদউল্লাহও দারুণ। ৩৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের ব্যাটারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ এবার শেখ মেহেদী হাসান।
‘লাল সবুজের গল্প’ নামে বিসিবি আজ আরও এক ভিডিও প্রকাশ করেছে। এবার কথা বলেছেন মেহেদী। ৪ মিনিট ৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলতে শোনা গেছে। যার মধ্যে এসেছে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের প্রসঙ্গ। তখনই মাহমুদউল্লাহকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন মেহেদী। মেহেদী বলেন, ‘বয়সের দিক থেকে রিয়াদ ভাই এখানে সবচেয়ে বয়স্ক ক্রিকেটার। তবে রিয়াদ ভাইয়ের সঙ্গে যতটা সহজে মিশি, মানে খুব আন্তরিকভাবে। রিয়াদ ভাই আমাদের সঙ্গে খুব মজা করেন, ঠাট্টা করেন। এটাই আমাদের ড্রেসিংরুমের পরিবেশ। এখন যে পরিবেশ আছে, সিনিয়র-জুনিয়র নেই। সবাই সবার সঙ্গে মজা-ঠাট্টা করেন। এভাবেই সময় কাটাই। কাজের সময় খুব মনোযোগী থাকি।’
ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করতে মাহমুদউল্লাহর জুড়ি মেলা ভার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক বা ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট—দলের বিপদে ইনিংস তৈরির দায়িত্ব যেমন সামলাতে পারেন, তেমনি পাল্টা আক্রমণে প্রতিপক্ষ দলের বোলিং লাইনআপ এলোমেলো করতে পারেন। মাহমুদউল্লাহর এমন ব্যাটিং প্রসঙ্গে মেহেদী বলেন, ‘৭-৮ নম্বরে নিজেকে তৈরি করে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া ছিল, তখন থেকে ফিনিশার হিসেবে রিয়াদ ভাইয়ের ব্যাটিংটা খুব ভালো লাগত। শুধু এরকমই আর কী। সাকিব ভাই আইডল বলতে পারেন। রিয়াদ ভাইয়ের ব্যাটিং ভালো লাগে।’
বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে ‘আইডল’ মনে করেন মেহেদী। সাকিবকে নিয়ে পুরোনো এক ঘটনা শেয়ার করে মেহেদী বলেছেন,‘সত্যি বলতে যখন আপনি ক্রিকেট খেলা বুঝি, তখন থেকে সাকিব ভাইয়ের খেলা খুব ভালো লাগত। ড্রেসিংরুম শেয়ার বলতে যখন আমি এনসিএল খেলি, তখন হয়তোবা সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে ম্যাচ খেলেছি। আমি আর সাকিব ভাই তখন ব্যাটিং করছিলাম। সাকিব ভাই যখন বোলিং করছিলেন, আমি শুধু তাকিয়েই দেখছিলাম। সেটা আমার জন্য অনেক বড় এক অভিজ্ঞতা ছিল। তখন আমার ভেতর রোমাঞ্চ কাজ করছিল যে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে খেলতে পারছি। তখন গর্ব মনে হচ্ছিল।’
বয়স, ম্যাচ সংখ্যা—দুটি দিক থেকেই এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহর পাশাপাশি ব্যক্তি মাহমুদউল্লাহও দারুণ। ৩৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের ব্যাটারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ এবার শেখ মেহেদী হাসান।
‘লাল সবুজের গল্প’ নামে বিসিবি আজ আরও এক ভিডিও প্রকাশ করেছে। এবার কথা বলেছেন মেহেদী। ৪ মিনিট ৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলতে শোনা গেছে। যার মধ্যে এসেছে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের প্রসঙ্গ। তখনই মাহমুদউল্লাহকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন মেহেদী। মেহেদী বলেন, ‘বয়সের দিক থেকে রিয়াদ ভাই এখানে সবচেয়ে বয়স্ক ক্রিকেটার। তবে রিয়াদ ভাইয়ের সঙ্গে যতটা সহজে মিশি, মানে খুব আন্তরিকভাবে। রিয়াদ ভাই আমাদের সঙ্গে খুব মজা করেন, ঠাট্টা করেন। এটাই আমাদের ড্রেসিংরুমের পরিবেশ। এখন যে পরিবেশ আছে, সিনিয়র-জুনিয়র নেই। সবাই সবার সঙ্গে মজা-ঠাট্টা করেন। এভাবেই সময় কাটাই। কাজের সময় খুব মনোযোগী থাকি।’
ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করতে মাহমুদউল্লাহর জুড়ি মেলা ভার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক বা ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট—দলের বিপদে ইনিংস তৈরির দায়িত্ব যেমন সামলাতে পারেন, তেমনি পাল্টা আক্রমণে প্রতিপক্ষ দলের বোলিং লাইনআপ এলোমেলো করতে পারেন। মাহমুদউল্লাহর এমন ব্যাটিং প্রসঙ্গে মেহেদী বলেন, ‘৭-৮ নম্বরে নিজেকে তৈরি করে নেওয়ার যে প্রক্রিয়া ছিল, তখন থেকে ফিনিশার হিসেবে রিয়াদ ভাইয়ের ব্যাটিংটা খুব ভালো লাগত। শুধু এরকমই আর কী। সাকিব ভাই আইডল বলতে পারেন। রিয়াদ ভাইয়ের ব্যাটিং ভালো লাগে।’
বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে ‘আইডল’ মনে করেন মেহেদী। সাকিবকে নিয়ে পুরোনো এক ঘটনা শেয়ার করে মেহেদী বলেছেন,‘সত্যি বলতে যখন আপনি ক্রিকেট খেলা বুঝি, তখন থেকে সাকিব ভাইয়ের খেলা খুব ভালো লাগত। ড্রেসিংরুম শেয়ার বলতে যখন আমি এনসিএল খেলি, তখন হয়তোবা সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে ম্যাচ খেলেছি। আমি আর সাকিব ভাই তখন ব্যাটিং করছিলাম। সাকিব ভাই যখন বোলিং করছিলেন, আমি শুধু তাকিয়েই দেখছিলাম। সেটা আমার জন্য অনেক বড় এক অভিজ্ঞতা ছিল। তখন আমার ভেতর রোমাঞ্চ কাজ করছিল যে সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে খেলতে পারছি। তখন গর্ব মনে হচ্ছিল।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
২৯ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে