ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে প্রায় ১৬ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন তামিম ইকবাল। তাঁর শুরুর পথটা কী এতই সহজ ছিল? বাংলাদেশের আর দশজন ক্রিকেটারের মতো লড়াই করে জায়গা করে নিতে হয়েছে জাতীয় দলে। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে একটি ভালো ব্যাটের জন্য অন্যদের কাছে একপ্রকার হাত পাততেও হয়েছে। এমন এক গল্পই শুনিয়েছেন তামিম।
ইমরুল কায়েস, মেহেদী হাসান মিরাজদের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান ‘এমকেএস’ স্পোর্টস। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে এই প্রতিষ্ঠানের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসেছিল তারার হাট। এসেছিলেন সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাইজুল ইসলামসহ দেশের অনেক তারকা ক্রিকেটার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন, আরেক বিসিবি পরিচালক ও সাবেক ক্রিকেটার জালাল ইউনুস। তাঁরা প্রত্যেকে নিজেদের শুভেচ্ছা বক্তব্য রেখেছেন।
ক্রিকেটাররা শুনিয়েছেন ব্যাট নিয়ে তাঁদের পুরোনো স্মৃতি কথা। অনুষ্ঠানে তামিমও জানান, কীভাবে ব্যাটের জন্য তাঁকে এবং তাঁর সতীর্থদের লড়াই করতে হয় সে কথা। বাংলাদেশের বাঁহাতি ওপেনার বলেন, ‘ব্যাট এমন এক জিনিস, আপনার কাছে যতই টাকা থাকুক, যে লেভেলেই খেলেন না কেন, এই একটা জিনিস নিয়ে কিন্তু অনেক আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়, বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা এখনো লড়াই করে। পৃথিবীতে অনেক বড় বড় ম্যানুফ্যাকচারার ও কোম্পানি আছে, আমি সব সময় আমার সতীর্থদের একটা কথা বলি, এমন কোম্পানির সঙ্গে থাকবা, যে তোমাকে মূল্য দেবে, হোক ছোট কোম্পানি। আপনি এমন এক কোম্পানির সঙ্গে গেলেন যে আপনাকে মূল্য দেয় না। যদি মূল্য না দেয়, তাহলে ভালো জিনিসও দেবে না।’
কথা বলতে বলতে তামিম তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের স্মৃতি রোমন্থন করেন। একটি ভালো ব্যাটের জন্য অন্যদের ড্রেসিংরুমে গিয়ে গিয়ে একপ্রকার ব্যাট ভিক্ষা চাওয়ার স্মৃতিই উগরে দিলেন তিনি, ‘এমনও মনে আছে, আমরা অন্যদের ড্রেসিংরুমে গিয়ে প্রায় ভিক্ষা করার মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের কাছে ব্যাট চাইতাম। যে একটা ব্যাট দিয়ে যাও, একটা ব্যাট দিয়ে যাও। অনেকে মুখের ওপরেও না করে দিয়েছে। বলেছে, এখন দেওয়া যাবে না। এটা না যে, ওদের ব্যাট দেখে আমাদের লোভ হতো না। কারণ, ওই লেভেলের ব্যাট আমরা পাইনি। ব্যবহারটা খুব বেশি ভালো থাকে না, যাদের কাছে যাই। আমি যখন নাইন্টিন (অনূর্ধ্ব-১৯) খেলি, আমার বড় ভাই সৌরভ গাঙ্গুলির কাছ থেকে একটা ব্যাট নিয়েছিলেন। আমি ওই ব্যাট দিয়ে অনেক বছর খেলেছি।’
ইমরুল-মিরাজদের এমকেএস দেশেই উৎপাদন করবে বিশ্বমানের ব্যাট। ইমরুলের একপ্রকার জেদ থেকেই এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু। তাঁকেও যে একটি ভালো ব্যাটের জন্য কম যুদ্ধ করতে হয়নি! এই প্রতিষ্ঠানের সহযোগী কেউ না হলেও সতীর্থদের এমন একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে গর্বিত বলে জানান তামিম।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে প্রায় ১৬ বছর কাটিয়ে দিয়েছেন তামিম ইকবাল। তাঁর শুরুর পথটা কী এতই সহজ ছিল? বাংলাদেশের আর দশজন ক্রিকেটারের মতো লড়াই করে জায়গা করে নিতে হয়েছে জাতীয় দলে। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে একটি ভালো ব্যাটের জন্য অন্যদের কাছে একপ্রকার হাত পাততেও হয়েছে। এমন এক গল্পই শুনিয়েছেন তামিম।
ইমরুল কায়েস, মেহেদী হাসান মিরাজদের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান ‘এমকেএস’ স্পোর্টস। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে এই প্রতিষ্ঠানের জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসেছিল তারার হাট। এসেছিলেন সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাইজুল ইসলামসহ দেশের অনেক তারকা ক্রিকেটার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, বিসিবি পরিচালক ও সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন, আরেক বিসিবি পরিচালক ও সাবেক ক্রিকেটার জালাল ইউনুস। তাঁরা প্রত্যেকে নিজেদের শুভেচ্ছা বক্তব্য রেখেছেন।
ক্রিকেটাররা শুনিয়েছেন ব্যাট নিয়ে তাঁদের পুরোনো স্মৃতি কথা। অনুষ্ঠানে তামিমও জানান, কীভাবে ব্যাটের জন্য তাঁকে এবং তাঁর সতীর্থদের লড়াই করতে হয় সে কথা। বাংলাদেশের বাঁহাতি ওপেনার বলেন, ‘ব্যাট এমন এক জিনিস, আপনার কাছে যতই টাকা থাকুক, যে লেভেলেই খেলেন না কেন, এই একটা জিনিস নিয়ে কিন্তু অনেক আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়, বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা এখনো লড়াই করে। পৃথিবীতে অনেক বড় বড় ম্যানুফ্যাকচারার ও কোম্পানি আছে, আমি সব সময় আমার সতীর্থদের একটা কথা বলি, এমন কোম্পানির সঙ্গে থাকবা, যে তোমাকে মূল্য দেবে, হোক ছোট কোম্পানি। আপনি এমন এক কোম্পানির সঙ্গে গেলেন যে আপনাকে মূল্য দেয় না। যদি মূল্য না দেয়, তাহলে ভালো জিনিসও দেবে না।’
কথা বলতে বলতে তামিম তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের স্মৃতি রোমন্থন করেন। একটি ভালো ব্যাটের জন্য অন্যদের ড্রেসিংরুমে গিয়ে গিয়ে একপ্রকার ব্যাট ভিক্ষা চাওয়ার স্মৃতিই উগরে দিলেন তিনি, ‘এমনও মনে আছে, আমরা অন্যদের ড্রেসিংরুমে গিয়ে প্রায় ভিক্ষা করার মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের কাছে ব্যাট চাইতাম। যে একটা ব্যাট দিয়ে যাও, একটা ব্যাট দিয়ে যাও। অনেকে মুখের ওপরেও না করে দিয়েছে। বলেছে, এখন দেওয়া যাবে না। এটা না যে, ওদের ব্যাট দেখে আমাদের লোভ হতো না। কারণ, ওই লেভেলের ব্যাট আমরা পাইনি। ব্যবহারটা খুব বেশি ভালো থাকে না, যাদের কাছে যাই। আমি যখন নাইন্টিন (অনূর্ধ্ব-১৯) খেলি, আমার বড় ভাই সৌরভ গাঙ্গুলির কাছ থেকে একটা ব্যাট নিয়েছিলেন। আমি ওই ব্যাট দিয়ে অনেক বছর খেলেছি।’
ইমরুল-মিরাজদের এমকেএস দেশেই উৎপাদন করবে বিশ্বমানের ব্যাট। ইমরুলের একপ্রকার জেদ থেকেই এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু। তাঁকেও যে একটি ভালো ব্যাটের জন্য কম যুদ্ধ করতে হয়নি! এই প্রতিষ্ঠানের সহযোগী কেউ না হলেও সতীর্থদের এমন একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ে গর্বিত বলে জানান তামিম।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে