ক্রীড়া ডেস্ক
সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটার আসাদ শফিক। ক্রিকেটে আগের মতো নিজের স্পৃহা খুঁজে না পাওয়ায় তাঁর এই সিদ্ধান্ত।
শফিক সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০২০ সালে। গতকাল জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপের ফাইনালের পর সংবাদ সম্মেলনে অবসরের বিষয়ে জানান তিনি। ৩৭ বছর বয়সী তারকার নেতৃত্বে এ টুর্নামেন্টে অ্যাবোটাবাদকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে করাচি হোয়াইটস।
শিরোপা জেতার পর সংবাদ সম্মেলনে এসে শফিক বলেছেন, ‘ক্রিকেট খেলার জন্য আমার আগের মতো উত্তেজনা ও আবেগ অনুভব হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য প্রয়োজনীয় ফিটনেসও আমার নেই। যার কারণে সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় শফিকের। ওই বছরই পাকিস্তান জাতীয় দলের তিন সংস্করণে জায়গা করে নেন। ৭৭ টেস্ট, ৬০ ওয়ানডে ও ১০ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি। টেস্টে পাকিস্তানের অন্যতম ভরসাস্থলও হয়ে ওঠেন শফিক। যেকোনো পরিস্থিতে উইকেটে দাঁড়িয়ে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস ছিল তাঁর।
২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত টেস্টে দারুণ সময় কেটেছে শফিকের। ছিলেন লাল বলের ক্রিকেটের শীর্ষ ব্যাটারদের একজন। এক পঞ্জিকাবর্ষে ২ হাজারের কাছাকাছিও রান করেন। তবে ২০২০ সালে তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর আর দলে ফেরা হয়নি শফিকের। মিসবাহ-উল-হকের নেতৃত্ব টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠা পাকিস্তান দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডটি এখনো শফিকের।
সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ব্যাটার আসাদ শফিক। ক্রিকেটে আগের মতো নিজের স্পৃহা খুঁজে না পাওয়ায় তাঁর এই সিদ্ধান্ত।
শফিক সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০২০ সালে। গতকাল জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপের ফাইনালের পর সংবাদ সম্মেলনে অবসরের বিষয়ে জানান তিনি। ৩৭ বছর বয়সী তারকার নেতৃত্বে এ টুর্নামেন্টে অ্যাবোটাবাদকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে করাচি হোয়াইটস।
শিরোপা জেতার পর সংবাদ সম্মেলনে এসে শফিক বলেছেন, ‘ক্রিকেট খেলার জন্য আমার আগের মতো উত্তেজনা ও আবেগ অনুভব হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য প্রয়োজনীয় ফিটনেসও আমার নেই। যার কারণে সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
২০১০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় শফিকের। ওই বছরই পাকিস্তান জাতীয় দলের তিন সংস্করণে জায়গা করে নেন। ৭৭ টেস্ট, ৬০ ওয়ানডে ও ১০ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি। টেস্টে পাকিস্তানের অন্যতম ভরসাস্থলও হয়ে ওঠেন শফিক। যেকোনো পরিস্থিতে উইকেটে দাঁড়িয়ে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস ছিল তাঁর।
২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত টেস্টে দারুণ সময় কেটেছে শফিকের। ছিলেন লাল বলের ক্রিকেটের শীর্ষ ব্যাটারদের একজন। এক পঞ্জিকাবর্ষে ২ হাজারের কাছাকাছিও রান করেন। তবে ২০২০ সালে তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর আর দলে ফেরা হয়নি শফিকের। মিসবাহ-উল-হকের নেতৃত্ব টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠা পাকিস্তান দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডটি এখনো শফিকের।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে